গরম মানেই শরীর অসস্তি , ঠিক ঠাক খেতে ভালো না নাগা। তাছারা কাজের জন্য তো এদিক ওদিক ছোটাছুটি করতেই হয়।  আপনারা যারা অত্যাধিক গরমের মধ্যে ঘোড়...

অত্যাধিক গরম থেকে শরীরকে শীতল রাখতে এই খাবার গুলো খেতে পারেন

গরম মানেই শরীর অসস্তি , ঠিক ঠাক খেতে ভালো না নাগা। তাছারা কাজের জন্য তো এদিক ওদিক ছোটাছুটি করতেই হয়।  আপনারা যারা অত্যাধিক গরমের মধ্যে ঘোড়া ফেরা করেন তারা নিচের খাবার গুলো খেতে পারেন। গরমে এই খাবারগুলো আপনার শরীরকে শীতল রাখবে।যেমন- লাউ – সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও ৯০% জল থাকে। শশা – ৯৬% জল থাকে। পালং শাক – ফাইবার ও ভিটামিনে ভরপুর। ঝিঙ্গে – প্রচুর পরিমানে জল, ফাইবার ও পটাশিয়াম থাকে। বাঁধাকপি- জলশূন্যতা ও বদহজম দূর করে। মুলো - প্রচুর পরিমানে জল থাকে। 
শরীরকে শীতল রাখতে এই খাবার গুলো

এছাড়া পুদিনা পাতা, মিস্টি কুমড়ো ও করলা গরমে ভীষণ পুস্টিদায়ক ও উপকারী। এছারা ও শশা খান, তবে রাস্তার কাটা শশা খাবেন না। কম করে হলেও সপ্তাহে দু-তিন ভিন তরমুজ খাবেন।  আপেল, আনারস ইত্যাদি খেলেও লাভ পাবেন।  সবুজ সবজি খান বেশী করে। এক কাপ জলে রোজ একটি পাতিলেবুর রস মিশিয়ে খান।

এখনকার দিনে সব অনুষ্ঠানেই ছবি তোলাটা কমন হয়ে গিয়েছে। এমনকী বন্ধুদের মধ্যে আড্ডা চলতে চলতেও ছবি তোলা চলতে থাকে। এখন শুধু গ্রুপ ফটোই নয়, সে...

মোটা হয়েও ছবিতে রোগা লাগার উপায় - ভালো ছবি তোলার উপায়

এখনকার দিনে সব অনুষ্ঠানেই ছবি তোলাটা কমন হয়ে গিয়েছে। এমনকী বন্ধুদের মধ্যে আড্ডা চলতে চলতেও ছবি তোলা চলতে থাকে। এখন শুধু গ্রুপ ফটোই নয়, সেলফিও ছবি তোলার ক্ষেত্রে বড় আকর্ষণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এর মধ্যে মোটা বা স্থূলকায় বলে অনেকেই হিনম্মন্যতায় ভোগেন। ছবি তোলার ক্ষেত্রে আরও বেশি করে তা চোখে পড়ে। ছবিতে মোটা দেখতে লাগে এই বলে অনেকেই ক্যামেরার সামনে দাঁড়াতে চান চা।
অনেকে আবার গ্রুপ ফটো হলে একেবারে পিছনে গিয়ে দাঁড়ান যাতে তাঁকে দেখা না যায়। তবে এটা কোনও কাজের কথা নয়। সকলেরই ছবি তুলতে ভালো লাগে এবং এসব না ভেবে মন খুলে সবকিছু অনুভব করা উচিত।
অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় রোগা মানুষদেরও ছবিতে খুব বিচ্ছিরি লাগে। ফলে মোটা-রোগা কোনও ব্যাপার নয়, আসল হল ক্যামেরার সামনে আমরা কীভাবে পোজ দিচ্ছি সেই ব্যাপারটা।
নিচের স্লাইডে কয়েক ধরনের টিপস দেওয়া হল, যেগুলি মেনে চললে ছবিতে আপনাকে আসলের তুলনায় অনেক রোগা লাগবে।
কিভাবে ছবি ভালো হয়- 
মোটা হয়েও ছবিতে
 

 লো অ্যাঙ্গেলে ছবি তুলবেন না

অনেক সময়ে নিচের অ্যাঙ্গেল থেকে ক্যামেরা তাক করে ছবি তোলা হয়। এই অ্যাঙ্গেলে পোজ দেওয়া মানুষদের মোটা লাগার পাশাপাশি বিশ্রী লাগে। ফলে এমন পোজে ছবি তুলবেন না।

ডবল চিন যেন না হয়


প্রোফাইল ছবিতে থুতনির নিচে ভাঁজ পড়লে খুব বাজে ছবি ওঠে। সেটা যাতে না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন।

প্রোফাইল জানুন


কোন প্রোফাইলে ছবি তুললে আপনাকে ভালো লাগে সেটা জানার চেষ্টা করুন। সেই অনুযায়ী ছবি তুললে অবশ্যই সব ছবি ভালো উঠবে।


পেট ভিতরে, বুক এগিয়ে থাকবে


যদি ভুড়িও থাকে, তাহলে ছবি তোলার কয়েক মুহূর্ত ভুড়িটিকে যতটা সম্ভব ঢুকিয়ে রাখার চেষ্টা করুন। এছাড়া বুক সামনে থাকবে ও কাঁধ পিছনে থাকবে, এটা মাথায় রাখবেন।

হাত শরীর থেকে দূরে


সোজা দাঁড়িয়ে হাত ঝুলিয়ে ছবি তোলার চেয়ে হাতকে শরীর থেকে দূরে রাখুন। তাতে কিছুটা রোগা লাগবে।

গ্রুপ ফটোতে সাবধান


গ্রুপ ফটোর ক্ষেত্রে কখনও সামনে দাঁড়াবেন না। সামনে থেকে ছবি বিকৃত ওঠে।
পা ক্রস করে বসুন

মহিলাদের ক্ষেত্রে বসে ছবি তোলার ব্যাপার থাকলে পা ক্রস করে থাকুন, ছবি ভালো উঠবে।

একই রঙের পোশাক পড়ুন


রোগা লাগার ক্ষেত্রে এটি অন্যতম শর্ত। চেষ্টা করুন উপরে নিচে যেন একই রঙের বা কাছাকাছি রঙের পোশাক হয়।

সঙ্গে কিছু নিতে পারেন


একলা দাঁড়িয়ে ছবি তুলতে হলে, সঙ্গে কিছু নিতে পারেন। স্টাইলিশ ব্যাগও অনেক সময়ে ফ্যাশন স্টেটমেন্ট হয়ে ওঠে।

Source: bengali.oneindia.com

রাতের অনুষ্ঠানে যাওয়ার আগে খুব সেজেছেন। ফিরলেনও রাত করে। ফিরে এসে ক্লান্তিতে আর মেক আপ না তুলে ঘুমিয়ে পড়লেন। এরকম ভাবে যদি প্রায়দিনই চলে ...

আপনার শরীরের সুন্দর ত্বক পেতে রাতের বিউটি টিপস - Beauti Tips

বিউটি টিপস
রাতের অনুষ্ঠানে যাওয়ার আগে খুব সেজেছেন। ফিরলেনও রাত করে। ফিরে এসে ক্লান্তিতে আর মেক আপ না তুলে ঘুমিয়ে পড়লেন। এরকম ভাবে যদি প্রায়দিনই চলে তবে, আর দেখতে হবেনা। [ ]অল্পদিনেই স্কিনের ১২ টা বেজে যাবে। তাই,একটু ঘরোয়া উপায়ে যত্ন নিলে ত্বক হয়ে উঠবে সুন্দর ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল। বিশেষ করে রাতে ঘুমানোর আগে ত্বকের কিছুটা বাড়তি যত্ন নিতে পারলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বেড়ে যায় বহুগুণে। জেনে নিন প্রতিদিন রাতে ত্বকের যত্ন কিভাবে করা উচিৎ-

মেকআপ তুলে ফেলুনঃ

রাতে ঘুমানোর আগে অবশ্যই মেকআপ তুলে ঘুমানো উচিৎ। হাজার আলসেমি লাগলেও কখনই মেকআপ সহ ঘুমানো ঠিক নয়। কারণ, মেকআপ সহজ ঘুমালে ত্বকে মেকআপের রাসায়নিক উপাদানগুলো ক্ষতির সৃষ্টি করে। ফলে ত্বক অনুজ্জ্বল হয়ে ওঠে এবং ব্রণের উপদ্রব বৃদ্ধি পায়।

দুটি বালিশ ব্যবহার করুনঃ

উঁচু বালিশে ঘুমানোর অভ্যাস করুন। উঁচু বালিশ না থাকলেও কমপক্ষে দুটি বালিশ মাথার নিয়ে দিয়ে ঘুমিয়ে পড়ুন। উঁচু বালিশে ঘুমালে ঘুম থেকে ওঠার পরের চোখের নিচের ও মুখের ফোলা ভাব থাকে না।

পিউরিফাইং মাস্ক লাগিয়ে নিনঃ

ঘুমাতে যাওয়ার আগেই অবশ্যই ত্বকে কোনো ভাল মানের মাস্ক রাখা উচিৎ। মুখের দাগ কমানোর কিংবা উজ্বলতা বাড়ানোর জন্য কোনো হারবাল মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন ঘুমানোর আগে। অ্যালোভেরার রস ও ব্যবহার করতে পারেন মাস্ক হিসেবে। অ্যালোভেরার রস মুখে লাগিয়ে পুরো রাত রেখে দিলেও ভাল ফল পাবেন।

হ্যান্ড ক্রিম ব্যবহার করুনঃ

সারাদিনের বার বার সাবান ব্যবহার এবং ধুলা ও ময়লায় হাত রুক্ষ হয়ে যায় এবং আমাদের নখ গুলো অসুন্দর হয়ে যায়। তাই রাতে ঘুমানোর আগে হ্যান্ড ক্রিম ব্যবহার করুন। এতে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পড়ে হাত ও নখ গুলো সুন্দর থাকবে।

সিল্কের তৈরি বালিশের কভার ব্যবহার করুনঃ

সুতি কাপড়ের বালিশের কভার, বেশ খসখসে। যা চুলের কিউটিকলের জন্য ক্ষতিকর। তাই রাতে ঘুমানোর জন্য সিল্কের বালিশের কভার বানিয়ে নিন। এতে চুলের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।

চুল বেঁধে ঘুমানঃ

রাতে ঘুমানোর সময় আমাদের চুলের তেল, ময়লা ও নানান জীবাণুর কারণে ত্বকে ব্রণের আক্রমণ হতে পারে। ত্বক ব্রণের আক্রমণ থেকে বাঁচতে চাইলে চুল বেণি করে অথবা বেঁধে ঘুমিয়ে পড়ুন। এতে চুলগুলোও যত্নে থাকবে এবং আপনার ত্বকও ভাল থাকবে।

এক্সফলিয়েটর ব্যবহার করুনঃ

পরিবেশ দুষণ ও সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মির প্রভাবে আমাদের ত্বকের ক্ষতি হয় প্রতিদিনই। আর তাই ত্বকের জন্য প্রয়োজন এক্সফলিয়েটর। ঘুমানোর আগে প্রতিদিনই ভাল মানের এক্সফলিয়েটর দিয়ে ত্বক ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলতে হবে।

আট ঘণ্টা ঘুমানঃ

সুন্দর ত্বকের জন্য চাই পরিমিত ঘুম। স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ত্বকের জন্য প্রতিদিন কমপক্ষে আট ঘন্টা গভীর ঘুম প্রয়োজন। তাই সুন্দর ত্বক ও চুলের জন্য প্রতিদিন রাতে কমপক্ষে আট ঘন্টা ঘুমানোর অভ্যাস করা প্রয়োজন।

আই ক্রিম ব্যবহার করুনঃ

বয়স যতই হোক চোখের নিচের ত্বকের যত্নে আই ক্রিম ব্যবহার করাটা জরুরি। নাহলে আপনার চোখ জোড়াকে বড্ড ক্লান্ত দেখাবে।
source - www,sajsojja,com

Advertisement