ছেলে হয়ে মেয়ের কন্ঠে কথা বলুন অথবা মেয়ে হয়ে ছেলের কন্ঠে কথা বলার সফটওয়্যার সাথে সিরিয়াল কি আছে বন্ধুরা, এবার অচেনা গলায় আপনার বন্ধু কিং...

কন্ঠস্বর বদলিয়ে কথা বলুন আপনার প্রেমিকার সাথে

ছেলে হয়ে মেয়ের কন্ঠে কথা বলুন অথবা মেয়ে হয়ে ছেলের কন্ঠে কথা বলার সফটওয়্যার সাথে সিরিয়াল কি আছে

বন্ধুরা, এবার অচেনা গলায় আপনার বন্ধু কিংবা বান্ধবীর সাথে কথা বলুন, একটি অসাধারন সফটওয়্যার এর দ্বারা, (APP দ্বারা ) । সফটওয়্যার টির নাম হল Voxal Voice Changer এই সফটওয়্যার,  Voxal Voice Changer দ্বারা  আপনি আপনার নিজের বা অন্য যে কারো গলার সুর বা কন্ঠ পরিবর্তন করতে পারবেন । Fullversion software Voxal Voice Changer সাথে সিরিয়াল কাই আছে ।
কন্ঠস্বর বদলিয়ে কথা বলুন আপনার প্রেমিকার সাথে

এই সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আপনি যা যা করতে পারবেন

১. আপনার নিজের কন্ঠ পরিবর্তন করে মেয়ের কণ্ঠে রুপান্তরিত করতে পারবেন ।
২. যে কোন গান কে আপনি নিজের ইচ্চামত কন্ঠে রুপান্তরিত করতে পারবেন।
৩. আপনার প্রিয় জনকে বোকা বানাতে পারবেন কন্ঠ পরিবর্তন করে।
৪. আপনার নিজের কন্ঠকে এলিয়েন এর কন্ঠ বানাতে পারবেন।
৫. ছেলে হয়ে মেয়ের কন্ঠে Skype এ কথা বলতে পারবেন ।
৬. মেয়ে  হয়ে ছেলের কন্ঠে Skype এ কথা বলতে পারবেন ।
৭. ৮০ বছরের অস্প্রস্ট  গান ক্লিয়ার শুনতে পারবেন
এ ছাড়া আরও অনেক কিছু করতে পারবেন । আমি আপনাদের এই সফটওয়্যার টা ফুল ভার্শন দিলাম। সাথে সিরিয়াল কি আছে তাহলে দেরি না করে এখনি ডাউনলুড করে নিন ।
ডাউনলোড লিঙ্ক-

এরকম হাজার হাজার মোবাইল টিপস পেতে এখানে ক্লিক করুন।

কিংবা কম্পিউটার জগৎ (www.computerjajot.com)সাইটি ভিজিট করুন

এখনকার দিনে সব অনুষ্ঠানেই ছবি তোলাটা কমন হয়ে গিয়েছে। এমনকী বন্ধুদের মধ্যে আড্ডা চলতে চলতেও ছবি তোলা চলতে থাকে। এখন শুধু গ্রুপ ফটোই নয়, সে...

মোটা হয়েও ছবিতে রোগা লাগার উপায় - ভালো ছবি তোলার উপায়

এখনকার দিনে সব অনুষ্ঠানেই ছবি তোলাটা কমন হয়ে গিয়েছে। এমনকী বন্ধুদের মধ্যে আড্ডা চলতে চলতেও ছবি তোলা চলতে থাকে। এখন শুধু গ্রুপ ফটোই নয়, সেলফিও ছবি তোলার ক্ষেত্রে বড় আকর্ষণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এর মধ্যে মোটা বা স্থূলকায় বলে অনেকেই হিনম্মন্যতায় ভোগেন। ছবি তোলার ক্ষেত্রে আরও বেশি করে তা চোখে পড়ে। ছবিতে মোটা দেখতে লাগে এই বলে অনেকেই ক্যামেরার সামনে দাঁড়াতে চান চা।
অনেকে আবার গ্রুপ ফটো হলে একেবারে পিছনে গিয়ে দাঁড়ান যাতে তাঁকে দেখা না যায়। তবে এটা কোনও কাজের কথা নয়। সকলেরই ছবি তুলতে ভালো লাগে এবং এসব না ভেবে মন খুলে সবকিছু অনুভব করা উচিত।
অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় রোগা মানুষদেরও ছবিতে খুব বিচ্ছিরি লাগে। ফলে মোটা-রোগা কোনও ব্যাপার নয়, আসল হল ক্যামেরার সামনে আমরা কীভাবে পোজ দিচ্ছি সেই ব্যাপারটা।
নিচের স্লাইডে কয়েক ধরনের টিপস দেওয়া হল, যেগুলি মেনে চললে ছবিতে আপনাকে আসলের তুলনায় অনেক রোগা লাগবে।
কিভাবে ছবি ভালো হয়- 
মোটা হয়েও ছবিতে
 

 লো অ্যাঙ্গেলে ছবি তুলবেন না

অনেক সময়ে নিচের অ্যাঙ্গেল থেকে ক্যামেরা তাক করে ছবি তোলা হয়। এই অ্যাঙ্গেলে পোজ দেওয়া মানুষদের মোটা লাগার পাশাপাশি বিশ্রী লাগে। ফলে এমন পোজে ছবি তুলবেন না।

ডবল চিন যেন না হয়


প্রোফাইল ছবিতে থুতনির নিচে ভাঁজ পড়লে খুব বাজে ছবি ওঠে। সেটা যাতে না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন।

প্রোফাইল জানুন


কোন প্রোফাইলে ছবি তুললে আপনাকে ভালো লাগে সেটা জানার চেষ্টা করুন। সেই অনুযায়ী ছবি তুললে অবশ্যই সব ছবি ভালো উঠবে।


পেট ভিতরে, বুক এগিয়ে থাকবে


যদি ভুড়িও থাকে, তাহলে ছবি তোলার কয়েক মুহূর্ত ভুড়িটিকে যতটা সম্ভব ঢুকিয়ে রাখার চেষ্টা করুন। এছাড়া বুক সামনে থাকবে ও কাঁধ পিছনে থাকবে, এটা মাথায় রাখবেন।

হাত শরীর থেকে দূরে


সোজা দাঁড়িয়ে হাত ঝুলিয়ে ছবি তোলার চেয়ে হাতকে শরীর থেকে দূরে রাখুন। তাতে কিছুটা রোগা লাগবে।

গ্রুপ ফটোতে সাবধান


গ্রুপ ফটোর ক্ষেত্রে কখনও সামনে দাঁড়াবেন না। সামনে থেকে ছবি বিকৃত ওঠে।
পা ক্রস করে বসুন

মহিলাদের ক্ষেত্রে বসে ছবি তোলার ব্যাপার থাকলে পা ক্রস করে থাকুন, ছবি ভালো উঠবে।

একই রঙের পোশাক পড়ুন


রোগা লাগার ক্ষেত্রে এটি অন্যতম শর্ত। চেষ্টা করুন উপরে নিচে যেন একই রঙের বা কাছাকাছি রঙের পোশাক হয়।

সঙ্গে কিছু নিতে পারেন


একলা দাঁড়িয়ে ছবি তুলতে হলে, সঙ্গে কিছু নিতে পারেন। স্টাইলিশ ব্যাগও অনেক সময়ে ফ্যাশন স্টেটমেন্ট হয়ে ওঠে।

Source: bengali.oneindia.com

রাতের অনুষ্ঠানে যাওয়ার আগে খুব সেজেছেন। ফিরলেনও রাত করে। ফিরে এসে ক্লান্তিতে আর মেক আপ না তুলে ঘুমিয়ে পড়লেন। এরকম ভাবে যদি প্রায়দিনই চলে ...

আপনার শরীরের সুন্দর ত্বক পেতে রাতের বিউটি টিপস - Beauti Tips

বিউটি টিপস
রাতের অনুষ্ঠানে যাওয়ার আগে খুব সেজেছেন। ফিরলেনও রাত করে। ফিরে এসে ক্লান্তিতে আর মেক আপ না তুলে ঘুমিয়ে পড়লেন। এরকম ভাবে যদি প্রায়দিনই চলে তবে, আর দেখতে হবেনা। [ ]অল্পদিনেই স্কিনের ১২ টা বেজে যাবে। তাই,একটু ঘরোয়া উপায়ে যত্ন নিলে ত্বক হয়ে উঠবে সুন্দর ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল। বিশেষ করে রাতে ঘুমানোর আগে ত্বকের কিছুটা বাড়তি যত্ন নিতে পারলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বেড়ে যায় বহুগুণে। জেনে নিন প্রতিদিন রাতে ত্বকের যত্ন কিভাবে করা উচিৎ-

মেকআপ তুলে ফেলুনঃ

রাতে ঘুমানোর আগে অবশ্যই মেকআপ তুলে ঘুমানো উচিৎ। হাজার আলসেমি লাগলেও কখনই মেকআপ সহ ঘুমানো ঠিক নয়। কারণ, মেকআপ সহজ ঘুমালে ত্বকে মেকআপের রাসায়নিক উপাদানগুলো ক্ষতির সৃষ্টি করে। ফলে ত্বক অনুজ্জ্বল হয়ে ওঠে এবং ব্রণের উপদ্রব বৃদ্ধি পায়।

দুটি বালিশ ব্যবহার করুনঃ

উঁচু বালিশে ঘুমানোর অভ্যাস করুন। উঁচু বালিশ না থাকলেও কমপক্ষে দুটি বালিশ মাথার নিয়ে দিয়ে ঘুমিয়ে পড়ুন। উঁচু বালিশে ঘুমালে ঘুম থেকে ওঠার পরের চোখের নিচের ও মুখের ফোলা ভাব থাকে না।

পিউরিফাইং মাস্ক লাগিয়ে নিনঃ

ঘুমাতে যাওয়ার আগেই অবশ্যই ত্বকে কোনো ভাল মানের মাস্ক রাখা উচিৎ। মুখের দাগ কমানোর কিংবা উজ্বলতা বাড়ানোর জন্য কোনো হারবাল মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন ঘুমানোর আগে। অ্যালোভেরার রস ও ব্যবহার করতে পারেন মাস্ক হিসেবে। অ্যালোভেরার রস মুখে লাগিয়ে পুরো রাত রেখে দিলেও ভাল ফল পাবেন।

হ্যান্ড ক্রিম ব্যবহার করুনঃ

সারাদিনের বার বার সাবান ব্যবহার এবং ধুলা ও ময়লায় হাত রুক্ষ হয়ে যায় এবং আমাদের নখ গুলো অসুন্দর হয়ে যায়। তাই রাতে ঘুমানোর আগে হ্যান্ড ক্রিম ব্যবহার করুন। এতে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পড়ে হাত ও নখ গুলো সুন্দর থাকবে।

সিল্কের তৈরি বালিশের কভার ব্যবহার করুনঃ

সুতি কাপড়ের বালিশের কভার, বেশ খসখসে। যা চুলের কিউটিকলের জন্য ক্ষতিকর। তাই রাতে ঘুমানোর জন্য সিল্কের বালিশের কভার বানিয়ে নিন। এতে চুলের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।

চুল বেঁধে ঘুমানঃ

রাতে ঘুমানোর সময় আমাদের চুলের তেল, ময়লা ও নানান জীবাণুর কারণে ত্বকে ব্রণের আক্রমণ হতে পারে। ত্বক ব্রণের আক্রমণ থেকে বাঁচতে চাইলে চুল বেণি করে অথবা বেঁধে ঘুমিয়ে পড়ুন। এতে চুলগুলোও যত্নে থাকবে এবং আপনার ত্বকও ভাল থাকবে।

এক্সফলিয়েটর ব্যবহার করুনঃ

পরিবেশ দুষণ ও সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মির প্রভাবে আমাদের ত্বকের ক্ষতি হয় প্রতিদিনই। আর তাই ত্বকের জন্য প্রয়োজন এক্সফলিয়েটর। ঘুমানোর আগে প্রতিদিনই ভাল মানের এক্সফলিয়েটর দিয়ে ত্বক ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলতে হবে।

আট ঘণ্টা ঘুমানঃ

সুন্দর ত্বকের জন্য চাই পরিমিত ঘুম। স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ত্বকের জন্য প্রতিদিন কমপক্ষে আট ঘন্টা গভীর ঘুম প্রয়োজন। তাই সুন্দর ত্বক ও চুলের জন্য প্রতিদিন রাতে কমপক্ষে আট ঘন্টা ঘুমানোর অভ্যাস করা প্রয়োজন।

আই ক্রিম ব্যবহার করুনঃ

বয়স যতই হোক চোখের নিচের ত্বকের যত্নে আই ক্রিম ব্যবহার করাটা জরুরি। নাহলে আপনার চোখ জোড়াকে বড্ড ক্লান্ত দেখাবে।
source - www,sajsojja,com

আসল নোট চিনে নিতে এল নয়া ব্যবস্থা। সাতটা নতুন চিহ্ন আনা হল। সব নোট, বিশেষ করে ১০০০ ও ৫০০ টাকার নোটের ক্ষেত্রে এগুলি ব্যবহার করা হবে। ভারতী...

জাল নোট চিনতে নয়া সাত চিহ্ন - Duplicate Note

আসল নোট চিনে নিতে এল নয়া ব্যবস্থা। সাতটা নতুন চিহ্ন আনা হল। সব নোট, বিশেষ করে ১০০০ ও ৫০০ টাকার নোটের ক্ষেত্রে এগুলি ব্যবহার করা হবে। ভারতীয় রিসার্ভ ব্যাংক নোট মুদ্রণ প্রাইভেট লিমিটেড ও সিকিউরিটি প্রিন্টিং অ্যান্ড মিন্টিং কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার যৌথ উদ্যোগে নোটের ক্ষেত্রে এইসব পরিবর্তন আনা হয়েছে।
জাল নোট

২০১৬-র মে মাসদের মধ্যে এইসব নতুন বৈশিষ্ট্যগুলি নোটে বসানো হবে। তবে সাতটি বৈশিষ্ট্যের সম্পর্কে বিশদে কিছু জানা যায়নি এখনও। ইতিমধ্যেই জাল নোটগুলিকে চিহ্নিত কররা জন্য সমস্ত ব্যাংকগুলিকে নির্দেশ দিয়েছে রিসার্ভ ব্যাংক। ইতিমধ্যেই ৩০ কোটি জাল নোট বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে অর্থনৈতিক সন্ত্রাস বা ইকোনমি টেরিরিজম বলে আখ্যা দিচ্চে এনআইএ। তাদের দাবি, চোরা পথে ভারতে জাল নোট ঢোকাচ্ছে পাক গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই। নয়া এই রুটের বিষয়েও কেন্দ্রকে জানিয়েছে এনআইএ। এখন আর জাল নোটের ব্যবসা ভারত-পাকিস্তান, নেপাল আর বাংলাদেশের সীমান্তে সীমাবদ্ধ নেই। মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ও ওমানের মত দেশগুলির সঙ্গেও চলছে ব্যবসা। এইসব থামাতেই এবার আরও কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।

ব্লগার বন্ধুদের জন্য আজ আমি একটি সুন্দর অসাধরন Page loading effect শেয়ার করছি । সময় করে দেখুন ১০০% ভাল লাগেব । [ প্রিন্টার ভালো রাখার সের...

অসাধরন Page loading effect ব্লগার ব্লগ এর জন্য

ব্লগার বন্ধুদের জন্য আজ আমি একটি সুন্দর অসাধরন Page loading effect শেয়ার করছি । সময় করে দেখুন ১০০% ভাল লাগেব । [ প্রিন্টার ভালো রাখার সেরা ১০ টি টিপস- Printer]
অসাধরন Page loading effect ব্লগার ব্লগ এর জন্য

যে ভাবে যুক্ত করবেন । নীচের টিপস লক্ষ করুন । 
  1. আপনার ব্লগ লগ অন করুন । 
  2. তারপর ড্যাশবোর্ড থেকে Template এ ক্লিক করুন । 
  3. এবার Edit HTML এ ক্লিক করুন । 
  • এবার Ctrl + F প্রেস করে নীচের কোডটি খুজে বের করুন ।
  •  
  •  
]]></b:skin> 
এবার উপরের কোড টি খুজে পেলে তার ঠিক উপরে নীচের কোডটি কপি করে পেস্ট করুন । 

#BloggerSpiceloader{  position:fixed !important;   position:absolute;   top:0;   right:0;   bottom:0;   left:0;   z-index:9999;   background:#000 url('https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgTq_MZ4yyz-Is5-V71msr8pjqVMu8T2V_3qMyvZSpPzSRq13ltFv1N4JhAJoV23lxyNqIf6oRiVGkXsBPNxzfc6RWPlB4w4Wt-fjjklqkTJ_IJ_pK8LaoSHlfsQm1cL7S_VXI4zTpWAanN/s1600/BS+loading.gif') no-repeat 50% 50%;  color:white;  padding:1em 1.2em;  display:none}

এবার একি ভাবে নীচের কোডটি খুজে বের করুন ।
</body>
 উপরের কোডটি খুজে পেলে তার ঠিক আগে বা উপরে নীচের কোডটি কপি করে পেস্ট করুন ।
<script type='text/javascript'>
//<![CDATA[
// Trick by www.asobondhu.blogspot.com
$(document.body).append('<div id="BloggerSpiceloader"></div>');
$(window).on("beforeunload", function() {
    $('#BloggerSpiceloader').fadeIn(1000).delay(6000).fadeOut(1000);
});
//]]>
</script>
  • ব্যাস এবার Preview template এ ক্লিক করে চেক করে নিন । সব ঠিক থাকলে Save template এ ক্লিক করে সেভ করে নিন । 
  • আশাকরি আপনারা সবাই কাজটি করতে আমার মতো সফল হয়েছেন । ভাল লাগলে কমেন্ট করে জানাবেন । আজকের মতো এই পর্যন্ত।
কম্পিউটার সম্পর্কিত যে কোন সমস্যা সমাধানের জন্য এখানে ক্লিক করুন।

মানুষের চোখ নাকি কথা বলে৷ অনেকেই শুধু তাকিয়েই বুঝিয়ে দিতে পারেন তাদের অনুভূতি৷ সেই ভাষা বুঝে নিতে পারেন কাছের মানুষ৷ কিন্তু অচেনা মা...

চোখের রঙে মানুষ চিনুন না দেখলে মিস করবেন !

চোখের রঙে মানুষ চিনুন না দেখলে মিস করবেন
মানুষের চোখ নাকি কথা বলে৷ অনেকেই শুধু তাকিয়েই বুঝিয়ে দিতে পারেন তাদের অনুভূতি৷ সেই ভাষা বুঝে নিতে পারেন কাছের মানুষ৷ কিন্তু অচেনা মানুষের চোখ দেখেও আপনি বুঝতে পারবেন তাকে৷ বিশেষজ্ঞদের মতে চোখের মণির রং আপনাকে সাহায্য করতে পারে মানুষটির চরিত্র ভালোলাগা বুঝতে৷ দেখে নিন কোন চোখের মণির রং কি বোঝায় আপনাকে৷
কালো মণি: যাঁদের চোখের মণি কালো তারা সাধারণত রহস্যময় হয়৷ রাতের মতো গভীর হয় তাদের চোখ৷ তাঁরা বিশ্বস্ত হয়৷ আপনি এঁদের নিশ্চিন্তে বলতে পারেন আপনার মনের কথা৷ কখনওই তা পাঁচকান করবেন না এঁরা৷ এঁরা কঠোর পরিশ্রমী হয়৷ জীবনমুখী এসব মানুষ খুবই বাস্তববাদী হন৷ দায়িত্ববোধ সম্পন্ন এই সব মানুষ চরিত্রগতভাবে খুবই সৎ হয়ে থাকেন৷
বাদামী মণি: চোখের মণির রং যাঁদের বাদামী হয় তাঁরা আকর্ষণীয় হন৷ তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস ও কর্মদক্ষতা থাকে৷ এঁদের মধ্যে শিল্পীসত্ত্বা থাকে৷ এঁদের মধ্যে চারিত্রিক দৃঢ়তা থাকলেও কখনও কখনও এঁরা চারপাশের মানুষকে নিজেদের মনের কথা বোঝাতে পারেন না৷ []
ধূসর মণি: ধুসর রঙের মণি যাদর তারা সধারণত প্রভাবশালী, দৃঢ় এবং ভদ্র হন৷ এঁরা যাই করেণ তা নিপুনতার সঙ্গে করার চেষ্টা করেন৷ এংদের মধ্যে ঔদ্ধত্য থাকে না৷ যেকোনও সম্পর্কই এঁদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ৷ এঁরা বিশ্লেষণাত্মক মনষ্ক হয়ে থাকেন৷ এদের মধ্যে নেতৃত্ব দেওয়ার একটি সহজাত গুণ থাকে৷ [
]
সবুজ মণি: সবুজ মণি যাঁদের হয় তাঁরা সাধারণত বুদ্ধিদীপ্ত হয়ে থাকেন৷ এরা কৌতূহলী এবং প্রাণবন্ত হন৷ এঁরা সুন্দরের পূজারী হন৷ এঁদের খারাপ দিক হল এঁর হিংসুক হন৷
নীল মণি: নীল মণির মানুষরা ভীষণরকম আকর্ষনীয় হয়ে থাকেন৷ তাঁরা স্মার্ট এবং আভিজাত হন৷ তাঁরা সাধারণত শান্ত ও ধীর স্বভআবের হয়ে থাকেন৷ এঁদের সম্পর্ক বেশ স্থিতিশীল হয়৷ [ভাইরাস কি ? কিভাবে কম্পিউটার ভাইরাসে আক্রান্ত হয় ও তার সুরক্ষা]
সোর্স -kolkata24x7.com

আজ শেয়ার করবো কিভাবে পেনড্রাইভ ও মেমরি কার্ড থেকে রাইট প্রোটেকশন দূর করবেন ।  পেনড্রাইভ (Pen drive) বা মেমরি কার্ডে আজ আমদের নিত্য প্রয়োজনীয়...

কি ভাবে পেনড্রাইভ ও মেমরি কার্ড থেকে রাইট প্রোটেকশন দূর করবেন

আজ শেয়ার করবো কিভাবে পেনড্রাইভ ও মেমরি কার্ড থেকে রাইট প্রোটেকশন দূর করবেন । পেনড্রাইভ (Pen drive) বা মেমরি কার্ডে আজ আমদের নিত্য প্রয়োজনীয় সঙ্গী । বর্তমানে ভাইরাসের আক্রমন বা রেজিস্ট্রি হ্যাকের মাধ্যমে স্টোরেজ ডিভাইসকে রাইট প্রটেক্টেড করা একটি কমন প্রবলেম হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে আসুন জেনে নিই কিভাবে কি ভাবে পেনড্রাইভ ও মেমরি কার্ড থেকে রাইট প্রোটেকশন দূর করবো ।
যে ভাবে করতে হবে-

কিভাবে স্টোরেজ ডিভাইস নিয়ন্ত্রন করবেন ? উপডেট ২০১৫

  • ১) উক্ত ডিভাইস থেকে কোন ফাইল বা ফোল্ডার কপি বা মুভ করা যায় না।
  • ২) ডিভাইসটি ফরম্যাট করা যায় না।
  • ৩) সম্পূর্ণ ডিভাইসটি রাইট প্রটেক্টেড হয়ে থাকে।

সমাধানঃ
অনেক সময় পেনড্রাইভ বা মেমরি কার্ডের সুইচ এর কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। মেমরি কার্ডের সুইচ সাধারনত অ্যাডাপটরের গায়ে বসান থাকে। সুতরাং দেখে নিন সুইচ অফ করা আছে কিনা।


প্রথম পদ্ধতিঃ
> পেনড্রাইভটি পিসিতে কানেক্ট করুন এবং দেখে নিন পেনড্রাইভটি পিসির কোন ড্রাইভলেটার (যেমন, K, L ইত্যাদি) হিসেবে কাজ করছে।
> Start থেকে Run এ গিয়ে regedit লিখে এন্টার দিন।
> এবার নিচের লাইন অনুসারে যেতে থাকুন (কোন অপশনে ডাবল ক্লিক করলে সেই অপশনটি খুলে যাবে) ঃ

HKEY_LOCAL_MACHINE\ SYSTEM\ CurrentControlSet\ Control\ StorageDevicePolicies

আপনার কম্পিউটারে StorageDevicePolicies খুঁজে না পেলে এখান থেকে মাত্র ১১১ বাইটের একটি ফাইল ডাউনলোড করে নিয়ে ডাবল ক্লিক করলে অটোম্যাটিকভাবে অপশনটি চলে আসবে।

> এবার StorageDevicePolicies এর অধিনে থাকা ডানপাশের WriteProtect ডাবল ক্লিক করুন।



> এখানে Value data যত থাকুক ০ (শুন্য) করে দিয়ে Ok করে দিন।


> রেজিস্ট্রি এডিটর ক্লোজ করে পিসি রিস্টার্ট দিয়ে পুনরায় পেনড্রাইভ রিকানেক্ট করুন।

দ্বিতীয় পদ্ধতিঃ
> Start থেকে Run এ গিয়ে cmd লিখে এন্টার দিন।
> CHKDSK X: /F লিখে এন্টার দিন। লক্ষ্য করুন, এখানে X কে পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটার হিসেবে ইউজ করা হয়েছে।

কোন অসুবিধে হলে কমেন্ট করুন। ধন্যবাদ।

আমরা যারা ডুয়েল সিমের ফোন ব্যবহার করি তাদের ক্ষেত্রে একটি কমন প্রবলেম হচ্ছে সিম-১ দিয়ে কথা বলার সময় সিম-২ বন্ধ দেখায় অথবা সিম-২ দিয়ে ক...

ডুয়েল সিম ব্যবহারকারীদের একটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রিকস -Dual SIM Mobile Tricks

আমরা যারা ডুয়েল সিমের ফোন ব্যবহার করি তাদের ক্ষেত্রে একটি কমন প্রবলেম হচ্ছে সিম-১ দিয়ে কথা বলার সময় সিম-২ বন্ধ দেখায় অথবা সিম-২ দিয়ে কথা বলার সময় সিম-১ বন্ধ দেখায়। MCA ব্যবহার করে যদিও পরবর্তীতে সেই ব্যর্থ কলগুলো দেখা যায় কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তা অনেক দেরি হয়ে পড়ে। আর কলগুলো যদি খুবই ইম্পরট্যান্ট হয় তাহলে তো কথাই নেই।



কিন্তু ভেবে দেখুন তো এমন যদি হত সিম-১ দিয়ে কথা বলার সময় সিম-২ এর কল ওয়েটিং দেখাবে কিংবা সিম-২ দিয়ে কথা বলার সময় সিম-১ এর কল ওয়েটিং দেখাবে তাহলে কেমন হয়? নিশ্চয়ই মন্দ হয়না। এমন হলে ইম্পরট্যান্ট বা আনইম্পরট্যান্ট কোন কলই মিস যাবে না সময়মত। প্যাচাল মেলা হইল।
এটিও পড়ুন - মোবাইলের যেকোন সমস্যার সমাধান জানতে এটি পড়ুন 
 এবার আসুন দেখি কিভাবে করা যায় এই কাজটি।

  • ১) প্রথমে আপনার সিম-১ ও সিম-২ এর কল ওয়েটিং একটিভেট না থাকলে একটিভেট করে নিন। 
  • ২) এবার Settings এর Call settings থেকে Sim-1 Call Settings এ গিয়ে Call Divert এ যান। (কোন কোন ফোনে Call Divert অপশনটি Settings এ নাও থাকতে পারে। সেক্ষেত্রে Call Divert অপশনটি খুজে বের করুন)। 
  • ৩) এবার Divert if unreachable বা Divert if out of reach এই জাতীয় অপশনে গিয়ে To other number এ যান। 
  • ৪) এখানে সিম-২ এর নাম্বারটি দিয়ে ওকে করুন। 
  • ৫) একইভাবে Sim-2 Call Settings এর To other number এ সিম-১ এর নাম্বারটি দিয়ে ওকে করুন। মনে রাখবেন, সিম-১ বা সিম-২ এর কল ওয়েটিং দেখানোর সময় উপরে Divert এর একটি চিহ্ন আসবে যা দেখে আপনাকে বুঝে নিতে হবে সিম-১ বা সিম-২ এর কল Diverted হয়ে সিম-২ বা সিম-১ এ এসেছে। ওয়েটিং অবস্থায় কলটি রিসিভ করবেন না, তাহলে কলকারীর সমপরিমান ব্যালেন্স আপনার অ্যাকাউন্ট থেকেও কাটা যাবে। ট্রিক্সটি ভাল লাগলে লাইক, কমেন্ট ও শেয়ারের মাধ্যমে আপনার ভাললাগা প্রকাশ করুন।

source-becontech.blogspot.in

দুপুরে খাবারের পরে অনেকেরই ক্লান্ত লাগে শরীর। অনেকেই চোখেই রাজ্যের সব ঘুম এসে বসে। শত চেষ্টাতেও যেন পুরোপুরি জেগে থাকা বা কাজে মন...

অসময়ের ঘুম তাড়ানোর সহজ টোটকা উপায়

দুপুরে খাবারের পরে অনেকেরই ক্লান্ত লাগে শরীর। অনেকেই চোখেই রাজ্যের সব ঘুম এসে বসে। শত চেষ্টাতেও যেন পুরোপুরি জেগে থাকা বা কাজে মনোযোগ রাখা দায়। এই অসময়ের ঘুম আর ক্লান্তির কী কারণ এবং এর থেকে মুক্তি পাওয়াই বা কি? জেনে নিন নীচের আলোচনায়।
অসময়ের ঘুম তাড়ানোর সহজ টোটকা উপায়

অসময়ে ক্লান্তি বা ঘুমের ভাব
আপনি কি রাতে পার্টিতে গিয়েছিলেন কিংবা আপনার ছোট্ট শিশুটি কান্নাকাটি করেছে সারা রাত? নাকি রাত জেগে অফিসের বিশেষ প্রজেক্টের কাজটি শেষ করতে হয়েছে? কিন্তু এখন অফিসে বসে যে কারণেই আপনার ক্লান্ত বোধ হোক না কেন, আপনাকে তো জেগে থাকতেই হবে। অর্থাৎ ‘বস’-এর নজরে পরার আগে পুরো মনোযোগ ফিরিয়ে আনতে হবে।
দিনের শুরু
রাতে কোনো কারণে ঘুমের ব্যাঘাত হলে ঘুম থেকে উঠে কুসুম-কুসুম গরম পানি দিয়ে অবশ্যই গোসল করতে হবে। সব শেষে শরীরে, হাতে-পায়ে খুব ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিন। এতে শরীরে রক্ত চলাচল তো ভালো হবেই, হিম ঠান্ডা জল শরীরটাকেও করবে ঝরঝরে আর অনেক হালকা। এছাড়া চাইলে শাওয়ারের নীচে গান গাইতে গাইতে মনটাকেও প্রফুল্ল করে নিতে পারেন।

সকালের নাস্তা
একটি সুন্দর দিনের জন্য সকালে ভালোভাবে নাস্তা করা খুব জরুরি। তবে ভারি নাস্তা না করে রুটি, কলা বা অন্য কোনো ফল, সামান্য দই, মিষ্টি আর সঙ্গে কফি বা চা খান। এতে পেট ভরবে, বাড়বে ‘এনার্জি’-ও। চাকরিজীবী বা ছাত্রদের জন্য সকালের প্রতিটি মিনিটই খুব মূল্যবান। কিন্তু তারপরও নাস্তার জন্য একটু সময় বের করে যে নিতেই হবে!
গান শুনুন
গান মানুষের আবেগকে নাড়া দেয় এবং মস্তিষ্কের কোষগুলিকে জাগিয়ে তোলে। তাই অফিসে অসময়ে ক্লান্ত বোধ করলে প্রিয় গানটি চালিয়ে দিন এবং নিজেও মাথা নেড়ে নেড়ে গুন গুন করুন। ঘরে সহকর্মীরা থাকলে অবশ্যই কানে হেডফোন লাগিয়ে শুনবেন। এক্ষেত্রে হাল্কা, ধীর গান উপযোগী হলেও, হিপহপ, জ্যাজ বা হালকা রক মিউজিকও চলতে পারে।
মুখ, চোখ, কান, নাক সজাগ তো?
মুখকে সজাগ রাখতে পুদিনা পাতার ফ্লেবার দেয়া চুইংগাম চিবাতে থাকুন। নাকের জন্য পুদিনা পাতার তেলের গন্ধ নিতে পারেন। অন্যদিকে চোখের আরামের জন্য একটু চোখ বন্ধ করুন বা জানালা দিয়ে বাইরে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকতে পারেন। আর কানকে সজাগ করতে লতিটা একটু টিপে টিপে আলতো করে নীচের দিকে কয়েকবার টানুন।
শরীরকে জাগিয়ে তুলুন
কর্মক্ষেত্র বা শিক্ষাঙ্গন যেখানেই হোক না কেন ক্লান্ত লাগলে এক ঘর থেকে অন্য ঘরে লিফ্টের পরিবর্তে হেঁটে যান। সম্ভব হলে ক্যান্টিন থেকে ঘুরে আসুন। পথে কারো সঙ্গে দেখা হলে দু-চার মিনিট হালকা বিষয়ে কথা বলুন। আর বাইরে যাবার সুবিধা থাকলে ১০ মিনিটের জন্য খোলা বাতাসে হেঁটে আসতে পারেন, চোখে-মুখে দিতে পারেন পানির ঝাপটাও।
হাত-পা নাড়ানো
বেশিক্ষণ কম্পিউটারের সামনে বসে কাজ করলে স্বাভাবিকভাবেই মানুষ কিছুটা ক্লান্ত হয়ে যায়। তাই অন্তত এক থেকে দুই ঘণ্টা পরপর একবার করে দাঁড়িয়ে বা উঠে একটু হাঁটাহাঁটি বা হাত-পা নাড়াচাড়া করা উচিত। মাঝে মাঝে ঘাড়টাকেও একটু এদিক সেদিক ঘোরাবেন। তাছাড়া চেয়ারে বসে পা দুটোকে শব্দ করে নাচাতে পারেন– এতে ঘুম তাড়ানো খুব সহজ।
এনার্জি ড্রিংককে না বলুন
এই ড্রিংক পান করলে অল্প সময়ের জন্য খুব তাড়াতাড়ি তরতাজা বা ফ্রেশ বোধ হয়– একথা যেমন ঠিক, তেমনি এও ঠিক যে পরে আরো বেশি ক্লান্ত লাগে। ঘুমকে ব্যাহত করে এবং পরের দিনও এর রেশ থেকে যায়। কাজেই এনার্জি ড্রিংক থেকে দূরে থাকুন। বরং সামান্য গরম পানিতে কয়েক ফোটা লেবুর রস বা কমলার রস মিশিয়ে পান করুন, নিজেকে তরতাজা লাগবে।
দুপুরের হালকা খাবার
দুপুরে হালকা খাওয়া-দাওয়া করা ভালো। খিদে পেলে মাঝে মধ্যে চার বা পাঁচটি কাঠ বাদাম বা কাজু বাদাম খেতে পারেন। সাধারণ টক দই বা আপেল সঙ্গে রাখুন। লাঞ্চের সময় সহকর্মীদের সঙ্গে হালকা বিষয় নিয়ে কথা বলুন। তাছাড়া খুব ঠান্ডা পানি পান করলেও তা ঘুমের ভাব দূর করতে সাহায্য করে।
কিছু নিয়ম মেনে চলুন
আপনার বয়স যতই হোক না কেন, প্রতিদিন একই সময় বিছানায় যাওয়া এবং ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করলে দিনের বেলা ‘ফিট’ থাকতে তেমন আর সমস্যা হয় না। পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে তো আর কথাই নেই। কাজেই এই দিকগুলোর দিকে একটু খেয়াল রাখলে সহজে ক্লান্তি বোধ আসে না। অবশ্য যদি না শারীরিক বা মানসিক কোনো সমস্যা থাকে।
হরমনের ভূমিকা
মাঝে মাঝেই ক্লান্ত বোধ করলে আর অপেক্ষা না করে সরাসরি ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত। থাইরয়েড হরমনের ভারসাম্য সঠিক না হলে শরীরে নানা সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষ করে ক্লান্ত বোধ, শুস্ক ত্বক, বিষন্নতা, কাজে অমনোযোগ, ওজন বাড়া ইত্যাদি। কাজেই এ ধরণের সমস্যা দেখা দিলে ডাক্তারি চেকআপ করিয়ে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।
উৎস - তথ্যসংগ্রহ

Advertisement