ধূমপান স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক , তা সত্যেও আমরা অনেকেই ধূমপান করেই থাকি। যদি আপনি ধূমপায়ী হন তাহলে নিচের খাবার গুলি খেতে ভুলবেন না। পা...

আপনি কি ধূমপায়ী ? তাহলে খান এই খাবারগুলি !

ধূমপান স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক , তা সত্যেও আমরা অনেকেই ধূমপান করেই থাকি। যদি আপনি ধূমপায়ী হন তাহলে নিচের খাবার গুলি খেতে ভুলবেন না।
পালং শাক

পালং শাকে প্রচুর পরিমান ফলিক অ্য়াসিড এবং নানা ধরনের ভিটামিন আছে। যা শরীর থেকে জমে থাকা নিকোটিন বের করতে সাহায্য করে।


ব্রকোলি

ব্রকোলি হচ্ছে এমন একটি খাবার যা ফুসফুসের সুস্বাস্থ্য়ের ক্ষেত্রে অত্যন্ত উপকারি। আর এই খাবারটি নিকোটিনকে দুর করতে সাহায্য করে।
আপনি কি ধূমপায়ী ? তাহলে খান এই খাবারগুলি !

কমলালেবু

কমলালেবু ভিটামিন সি-তে পরিপূর্ণ। এতে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও থাকে। যা শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে। কমলালেবু খেলে শরীরে নিকোটিন জমতে পারে না।

গাজর

গাজর ভিটামিন এ-তে পরিপূর্ণ। এতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন কে এবং ভিটামিন সি-ও রয়েছে। যা আপনার শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ দুর করতে সাহায্য করে। এমনকী নিকোটিনও শরীরে জমতে দেয় না।

বেরি

স্ট্রবেরি, রাস্পবেরি, ব্লুবেরি প্রভৃতি বেরি জাতীয় ফল ভিটামিন সি-এ পরিপূর্ণ। এই ফলগুলি রক্তে পরত ফেলা নিকোটিনকে শরীর থেকে বের করে দিতে সাহায্য করে।

বেদানা

বেদানা হচ্ছে এমন ফল যা ধূমপায়ীদের পক্ষে অত্যন্ত উপকারি। যারা নিজের শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে চান তাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বেদানা।

কিউই

কিউই আরও একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ফল। যা ফুসফুস এবং রক্তে জমে থাকা নিকোটিনকে দূর করতে সাহায্য করে।
সোর্স - bangla.eenaduindia.com

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের দৃষ্টিশক্তিও কমতে থাকে। শুধু বয়স বাড়লেই যে এমনটি হয় তার কোন মানে নেই। বরং যে কোন বয়সেই দৃষ্টিশক্তি কমতে পারে।...

দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতের যে সব খাবার খাবেন

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের দৃষ্টিশক্তিও কমতে থাকে। শুধু বয়স বাড়লেই যে এমনটি হয় তার কোন মানে নেই। বরং যে কোন বয়সেই দৃষ্টিশক্তি কমতে পারে। কেউ কেউ আছেন যাদের অনেক বয়স হওয়ার পরও চশমার ধার ধারেন না। আবার সেই ছোট্ট শিশুটিকে চশমা পড়তে হচ্ছে। এর পেছনে খাদ্যাভ্যাসের দারুণ এক প্রভাব রয়েছে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা। গবেষকরা বলেন, সহজলভ্য এবং সস্তা কিছু খাবার আছে যেগুলো নিয়মিত গ্রহণ করলে তা দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে এবং বয়সের সঙ্গে সঙ্গে চোখের যে ক্ষতি তার গতি কমিয়ে আনতে সাহায্য করে। কাজেই চোখ ভালো প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় এ খাবারগুলো রাখুন।
দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতের যে সব খাবার খাবেন

চোখ ভালো রাখবে যেসব খাবার-
পালংশাক
পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে, যা চোখের মাংসপেশী মজবুত করে। সেইসঙ্গে চোখে ছানি পড়া রোধ করতেও ভূমিকা রাখে। কাজেই নিত্যদিনের খাদ্য তালিকায় এটি রাখা যেতেই পারে।
পেঁপে
পেঁপেতে ভিটামিন এ এবং ফ্ল্যামবয়েড থাকে, যা মিউকাস মেমেব্রনের ক্ষতি হতে দেয় না। এর ফলে চোখের দৃষ্টি ভালো হয় ও সংক্রমণের হাত থেকে বাঁচে।
মিষ্টি কুমড়ো
কুমড়োতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন এ থাকে যা চোখের দৃষ্টশক্তি ভালো রাখার জন্য যথেষ্ট। কাজেই নিয়মিত এটিও খেতে পারেন।
কমলালেবু
রোজ একটা করে কমলালেবু খেলে চোখের মিউকাস মেমব্রেন ভালো থাকার পাশাপাশি দৃষ্টিশক্তিও বাড়বে। এটি নিয়মিত খেলে অন্ধ হওয়ার সম্ভবনা একেবারেই কমে যায়।
টমেটো
টমেটোতে লাইকোপেন নামে এমন এক ধরনের উপাদান রয়েছে যা চোখকে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে রক্ষা করে। এছাড়া এতে বিদ্যমান ভিটামিন ই রেটিনাকে ড্যামেজ হতে দেয় না এবং দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে।
আতা
এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং এ রয়েছে যা দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়া এতে ভিটামিন বি২ পাওয়া যায় যা চোখের ফ্রি রেডিক্যাল এর ক্ষতি হতে দেয় না।
পেস্তা বাদাম
বিকেলে খিদে পেলে একমুঠো পেস্টা বাদাম খুব ভালো অপশন হতে পারে। নিয়মিত পেস্তা বাদাম খেলে চোখের ম্যাকুলা ডিজেনারেশন কমে যায়। এছাড়াও চোখের ফ্রি রেডিক্যাল ড্যামেজ কমিয়ে দেয় যার ফলে রাতকানা হওয়ার সম্ভবনাও কমে যায়।
ডিম
চোখের সুরক্ষার জন্য ডিম খুব প্রয়োজনীয় একটি খাবার। প্রোটিনযুক্ত এই খাবারটির কুসুম দৃষ্টিশক্তি ভালো করে‚ ছানি পড়তে দেন না এবং চোখের বিভিন্ন সমস্যার হাত থেকে বাঁচায়। কাজেই খাদ্যতালিকায় এটিও রাখতে পারেন।
source-funsportbd.com

গরম মানেই শরীর অসস্তি , ঠিক ঠাক খেতে ভালো না নাগা। তাছারা কাজের জন্য তো এদিক ওদিক ছোটাছুটি করতেই হয়।  আপনারা যারা অত্যাধিক গরমের মধ্যে ঘোড়...

অত্যাধিক গরম থেকে শরীরকে শীতল রাখতে এই খাবার গুলো খেতে পারেন

গরম মানেই শরীর অসস্তি , ঠিক ঠাক খেতে ভালো না নাগা। তাছারা কাজের জন্য তো এদিক ওদিক ছোটাছুটি করতেই হয়।  আপনারা যারা অত্যাধিক গরমের মধ্যে ঘোড়া ফেরা করেন তারা নিচের খাবার গুলো খেতে পারেন। গরমে এই খাবারগুলো আপনার শরীরকে শীতল রাখবে।যেমন- লাউ – সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও ৯০% জল থাকে। শশা – ৯৬% জল থাকে। পালং শাক – ফাইবার ও ভিটামিনে ভরপুর। ঝিঙ্গে – প্রচুর পরিমানে জল, ফাইবার ও পটাশিয়াম থাকে। বাঁধাকপি- জলশূন্যতা ও বদহজম দূর করে। মুলো - প্রচুর পরিমানে জল থাকে। 
শরীরকে শীতল রাখতে এই খাবার গুলো

এছাড়া পুদিনা পাতা, মিস্টি কুমড়ো ও করলা গরমে ভীষণ পুস্টিদায়ক ও উপকারী। এছারা ও শশা খান, তবে রাস্তার কাটা শশা খাবেন না। কম করে হলেও সপ্তাহে দু-তিন ভিন তরমুজ খাবেন।  আপেল, আনারস ইত্যাদি খেলেও লাভ পাবেন।  সবুজ সবজি খান বেশী করে। এক কাপ জলে রোজ একটি পাতিলেবুর রস মিশিয়ে খান।

১. হাঁচি সর্দি-কাশি জ্বরে : দুই তোলা মধু ও ছয় মাসা আদার রস মিশিয়ে জিহ্বা দ্বারা চুষতে হবে এবং চা, কফি বা গরম দুধের সঙ্গে আধা চা-চামচ মধু ম...

মধুর উপকারিতা সম্পর্কে জানেন কি ? না জানলে পড়ুন

১. হাঁচি সর্দি-কাশি জ্বরে : দুই তোলা মধু ও ছয় মাসা আদার রস মিশিয়ে জিহ্বা দ্বারা চুষতে হবে এবং চা, কফি বা গরম দুধের সঙ্গে আধা চা-চামচ মধু মিশিয়ে খেতে হবে সকাল, দুপুর ও রাতে পাঁচ-সাত দিন।
২. পেটের পীড়ায় : এক্ষেত্রে সকালে খালি পেটে আধা চা-চামচ মধু বৃষ্টির পানিসহ খেতে হবে তিন-পাঁচ দিন। []
মধুর উপকারিতা

৩. ত্বকের ক্ষতে : ক্ষতস্থানে মধুর পাতলা প্রলেপ দিতে হবে পাঁচ থেকে সাত দিন।
৪. গলার খুসখুসে ভাব কমায় : লবণ-পানির সঙ্গে এক চা-চামচ মধু মিশিয়ে গড়গড়া করতে হবে দুই থেকে তিন দিন।
৫. হৃিপণ্ড সবল হয় ও বুকের ঠাণ্ডা দূর করে : এক গ্লাস বৃষ্টির পানির সঙ্গে এক থেকে দুই চা-চামচ মধু মিশিয়ে খেতে হবে সপ্তাহে তিন-চার দিন কয়েক মাস। একই সঙ্গে অর্ধেক চা-চামচ বীহিদানা সকালে ও রাতে খেলে আরও ফলদায়ক হবে। []
৬. ক্লান্তিতে : আধা গ্লাস সামান্য গরম পানির সঙ্গে বড় এক চা-চামচ মধু মিশিয়ে পান করতে হবে।
৭. একজিমা হাঁপানি শ্বাসকষ্টে : দুই চা-চামচ আপেলের সিরকার সঙ্গে দুই চা-চামচ মধু মিশিয়ে সকাল-সন্ধ্যা খেতে হবে এক মাস।
৮. কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে : উষ্ণ গরম পানির মধ্যে মাঝারি সাইজের এক চামচ গমের চূর্ণ ও আধা চা-চামচ মধু মিশিয়ে পানি ঠাণ্ডা হলে সকালে খালি পেটে ও রাতে খাওয়ার ১ ঘণ্টা পর তিন থেকে পাঁচ দিন খেতে হবে।
৯. মূত্রনালীর সমস্যায় : মধু মূত্রনালীতে জমা ময়লা পরিষ্কার করে। তাই এক থেকে দুই চা-চামচ মধুর সঙ্গে এক গ্লাস পানি মিশিয়ে সকালে খেতে হবে ১০ থেকে ১৫ দিন।
source- internet

রাতের অনুষ্ঠানে যাওয়ার আগে খুব সেজেছেন। ফিরলেনও রাত করে। ফিরে এসে ক্লান্তিতে আর মেক আপ না তুলে ঘুমিয়ে পড়লেন। এরকম ভাবে যদি প্রায়দিনই চলে ...

আপনার শরীরের সুন্দর ত্বক পেতে রাতের বিউটি টিপস - Beauti Tips

বিউটি টিপস
রাতের অনুষ্ঠানে যাওয়ার আগে খুব সেজেছেন। ফিরলেনও রাত করে। ফিরে এসে ক্লান্তিতে আর মেক আপ না তুলে ঘুমিয়ে পড়লেন। এরকম ভাবে যদি প্রায়দিনই চলে তবে, আর দেখতে হবেনা। [ ]অল্পদিনেই স্কিনের ১২ টা বেজে যাবে। তাই,একটু ঘরোয়া উপায়ে যত্ন নিলে ত্বক হয়ে উঠবে সুন্দর ও স্বাস্থ্যোজ্জ্বল। বিশেষ করে রাতে ঘুমানোর আগে ত্বকের কিছুটা বাড়তি যত্ন নিতে পারলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বেড়ে যায় বহুগুণে। জেনে নিন প্রতিদিন রাতে ত্বকের যত্ন কিভাবে করা উচিৎ-

মেকআপ তুলে ফেলুনঃ

রাতে ঘুমানোর আগে অবশ্যই মেকআপ তুলে ঘুমানো উচিৎ। হাজার আলসেমি লাগলেও কখনই মেকআপ সহ ঘুমানো ঠিক নয়। কারণ, মেকআপ সহজ ঘুমালে ত্বকে মেকআপের রাসায়নিক উপাদানগুলো ক্ষতির সৃষ্টি করে। ফলে ত্বক অনুজ্জ্বল হয়ে ওঠে এবং ব্রণের উপদ্রব বৃদ্ধি পায়।

দুটি বালিশ ব্যবহার করুনঃ

উঁচু বালিশে ঘুমানোর অভ্যাস করুন। উঁচু বালিশ না থাকলেও কমপক্ষে দুটি বালিশ মাথার নিয়ে দিয়ে ঘুমিয়ে পড়ুন। উঁচু বালিশে ঘুমালে ঘুম থেকে ওঠার পরের চোখের নিচের ও মুখের ফোলা ভাব থাকে না।

পিউরিফাইং মাস্ক লাগিয়ে নিনঃ

ঘুমাতে যাওয়ার আগেই অবশ্যই ত্বকে কোনো ভাল মানের মাস্ক রাখা উচিৎ। মুখের দাগ কমানোর কিংবা উজ্বলতা বাড়ানোর জন্য কোনো হারবাল মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন ঘুমানোর আগে। অ্যালোভেরার রস ও ব্যবহার করতে পারেন মাস্ক হিসেবে। অ্যালোভেরার রস মুখে লাগিয়ে পুরো রাত রেখে দিলেও ভাল ফল পাবেন।

হ্যান্ড ক্রিম ব্যবহার করুনঃ

সারাদিনের বার বার সাবান ব্যবহার এবং ধুলা ও ময়লায় হাত রুক্ষ হয়ে যায় এবং আমাদের নখ গুলো অসুন্দর হয়ে যায়। তাই রাতে ঘুমানোর আগে হ্যান্ড ক্রিম ব্যবহার করুন। এতে সকালে ঘুম থেকে ওঠার পড়ে হাত ও নখ গুলো সুন্দর থাকবে।

সিল্কের তৈরি বালিশের কভার ব্যবহার করুনঃ

সুতি কাপড়ের বালিশের কভার, বেশ খসখসে। যা চুলের কিউটিকলের জন্য ক্ষতিকর। তাই রাতে ঘুমানোর জন্য সিল্কের বালিশের কভার বানিয়ে নিন। এতে চুলের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।

চুল বেঁধে ঘুমানঃ

রাতে ঘুমানোর সময় আমাদের চুলের তেল, ময়লা ও নানান জীবাণুর কারণে ত্বকে ব্রণের আক্রমণ হতে পারে। ত্বক ব্রণের আক্রমণ থেকে বাঁচতে চাইলে চুল বেণি করে অথবা বেঁধে ঘুমিয়ে পড়ুন। এতে চুলগুলোও যত্নে থাকবে এবং আপনার ত্বকও ভাল থাকবে।

এক্সফলিয়েটর ব্যবহার করুনঃ

পরিবেশ দুষণ ও সূর্যের অতিবেগুনী রশ্মির প্রভাবে আমাদের ত্বকের ক্ষতি হয় প্রতিদিনই। আর তাই ত্বকের জন্য প্রয়োজন এক্সফলিয়েটর। ঘুমানোর আগে প্রতিদিনই ভাল মানের এক্সফলিয়েটর দিয়ে ত্বক ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলতে হবে।

আট ঘণ্টা ঘুমানঃ

সুন্দর ত্বকের জন্য চাই পরিমিত ঘুম। স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ত্বকের জন্য প্রতিদিন কমপক্ষে আট ঘন্টা গভীর ঘুম প্রয়োজন। তাই সুন্দর ত্বক ও চুলের জন্য প্রতিদিন রাতে কমপক্ষে আট ঘন্টা ঘুমানোর অভ্যাস করা প্রয়োজন।

আই ক্রিম ব্যবহার করুনঃ

বয়স যতই হোক চোখের নিচের ত্বকের যত্নে আই ক্রিম ব্যবহার করাটা জরুরি। নাহলে আপনার চোখ জোড়াকে বড্ড ক্লান্ত দেখাবে।
source - www,sajsojja,com

মানুষের চোখ নাকি কথা বলে৷ অনেকেই শুধু তাকিয়েই বুঝিয়ে দিতে পারেন তাদের অনুভূতি৷ সেই ভাষা বুঝে নিতে পারেন কাছের মানুষ৷ কিন্তু অচেনা মা...

চোখের রঙে মানুষ চিনুন না দেখলে মিস করবেন !

চোখের রঙে মানুষ চিনুন না দেখলে মিস করবেন
মানুষের চোখ নাকি কথা বলে৷ অনেকেই শুধু তাকিয়েই বুঝিয়ে দিতে পারেন তাদের অনুভূতি৷ সেই ভাষা বুঝে নিতে পারেন কাছের মানুষ৷ কিন্তু অচেনা মানুষের চোখ দেখেও আপনি বুঝতে পারবেন তাকে৷ বিশেষজ্ঞদের মতে চোখের মণির রং আপনাকে সাহায্য করতে পারে মানুষটির চরিত্র ভালোলাগা বুঝতে৷ দেখে নিন কোন চোখের মণির রং কি বোঝায় আপনাকে৷
কালো মণি: যাঁদের চোখের মণি কালো তারা সাধারণত রহস্যময় হয়৷ রাতের মতো গভীর হয় তাদের চোখ৷ তাঁরা বিশ্বস্ত হয়৷ আপনি এঁদের নিশ্চিন্তে বলতে পারেন আপনার মনের কথা৷ কখনওই তা পাঁচকান করবেন না এঁরা৷ এঁরা কঠোর পরিশ্রমী হয়৷ জীবনমুখী এসব মানুষ খুবই বাস্তববাদী হন৷ দায়িত্ববোধ সম্পন্ন এই সব মানুষ চরিত্রগতভাবে খুবই সৎ হয়ে থাকেন৷
বাদামী মণি: চোখের মণির রং যাঁদের বাদামী হয় তাঁরা আকর্ষণীয় হন৷ তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস ও কর্মদক্ষতা থাকে৷ এঁদের মধ্যে শিল্পীসত্ত্বা থাকে৷ এঁদের মধ্যে চারিত্রিক দৃঢ়তা থাকলেও কখনও কখনও এঁরা চারপাশের মানুষকে নিজেদের মনের কথা বোঝাতে পারেন না৷ []
ধূসর মণি: ধুসর রঙের মণি যাদর তারা সধারণত প্রভাবশালী, দৃঢ় এবং ভদ্র হন৷ এঁরা যাই করেণ তা নিপুনতার সঙ্গে করার চেষ্টা করেন৷ এংদের মধ্যে ঔদ্ধত্য থাকে না৷ যেকোনও সম্পর্কই এঁদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ৷ এঁরা বিশ্লেষণাত্মক মনষ্ক হয়ে থাকেন৷ এদের মধ্যে নেতৃত্ব দেওয়ার একটি সহজাত গুণ থাকে৷ [
]
সবুজ মণি: সবুজ মণি যাঁদের হয় তাঁরা সাধারণত বুদ্ধিদীপ্ত হয়ে থাকেন৷ এরা কৌতূহলী এবং প্রাণবন্ত হন৷ এঁরা সুন্দরের পূজারী হন৷ এঁদের খারাপ দিক হল এঁর হিংসুক হন৷
নীল মণি: নীল মণির মানুষরা ভীষণরকম আকর্ষনীয় হয়ে থাকেন৷ তাঁরা স্মার্ট এবং আভিজাত হন৷ তাঁরা সাধারণত শান্ত ও ধীর স্বভআবের হয়ে থাকেন৷ এঁদের সম্পর্ক বেশ স্থিতিশীল হয়৷ [ভাইরাস কি ? কিভাবে কম্পিউটার ভাইরাসে আক্রান্ত হয় ও তার সুরক্ষা]
সোর্স -kolkata24x7.com

বিয়ের সঠিক বয়স কোনটি তা নিয়ে অনেক মতবিরোধ রয়েছে। অনেকেই বলবেন বিয়ে এবং সম্পর্ক আসলে কি তা বুঝে তবেই বিয়ের সিদ্ঙ্ধান্ত গ্রহন করা উচিত। আ...

কম বয়সে বিয়ে করার ৬টি সুফল সবার জেনে রাখা ভাল

কম বয়সে বিয়ে করার ৬টি সুফলবিয়ের সঠিক বয়স কোনটি তা নিয়ে অনেক মতবিরোধ রয়েছে। অনেকেই বলবেন বিয়ে এবং সম্পর্ক আসলে কি তা বুঝে তবেই বিয়ের সিদ্ঙ্ধান্ত গ্রহন করা উচিত। আর এই সগে অর্থনৈতিক বিষয়ও জড়িত থাকে বলে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী না হওয়া পর্যন্ত অনেকেই বিয়ের কথা ভাবেন না। কিন্তু সত্যি বলতে কি, দ্রুত বিয়ে করে ফেলার সিদ্ধান্ত কিন্তু বেশ ভালো বুদ্ধিমানের মতো কাজ। বয়স একটু কম থাকলেই বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলা উচিত, এতে জীবনটা অনেক বেশিই সহজ মনে হবে আপনার কাছে। অনেক ধরণের সমস্যা থেকে অনায়াসেই মুক্ত থাকতে পারবেন। কীভাবে জানতে চান? পড়ুন-[ ]
  •   আপনি যদি বয়স ৩০ পার করে বিয়ে করেন তাহলে স্বাভাবিকভাবেই আপনার বয়সের কারণে আপনার মধ্যে যে গাম্ভীর্য চলে আসবে তার জন্য সম্পর্ক খুব বেশি মধুর ও ঘনিষ্ঠ হবে না। ব্যাপারটি বরং এমন হবে বিয়ে করার কথা তাই বিয়ে করেছি। এ কারণে আগেই বিয়ে করে ফেলা ভাল, যখন আবেগ কাজ করে অনেক।
  • বেশি বয়সে বিয়ে করলে স্বামী-স্ত্রী নিজেদের জন্য কতটা সময় পান? বছর ঘুরতে না ঘুরতেই সন্তানের দায়িত্ব ঘাড়ের উপর এসে পড়ে। আর একবার সন্তান হয়ে গেলে দুজনের একান্ত সময় কাটানো আর হয়ে উঠে না। কিন্তু অল্প বয়সেই বিয়ে করে ফেললে সঙ্গীর সঙ্গে অনেকটা সময় পাওয়া যায়। এতে সম্পর্ক অনেক ভাল ও মধুর থাকে।[]
  • 'একজনের চেয়ে দুজন ভাল' -বিষয়টি নিশ্চয়ই না বোঝার কথা নয়। একাই সুখ দুঃখ ভোগ করার চেয়ে দুজনে ভাগাভাগি করে নিলে অনেকটা সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। অল্প বয়সেই বিয়ে করলে দুজনের জীবনের সবকিছুই ভাগ করে নেওয়া যায় বলে মানসিক চাপটাও কম পড়ে।
  •  সন্তানের জন্য খুব ভালো মাতা-পিতার উদাহরণ হতে পারবেন যদি বিয়ে আগে করে ফেলেন। সত্যি বিষয়টি কেউ মানুন আর নাই মানুন না কেন মানুষের গড় আয়ু কিন্তু কমে এসেছে। আপনি দেরিতে বিয়ে করলে সন্তান মানুষ করার বিষয়টিও পিছিয়ে যাবে এবং আপনার মানিসকতাও কিন্তু দিনকে দিন নষ্ট হতে থাকবে।
  •  দুর্ঘটনাবশত অনেকেই বিয়ের সিদ্ধান্ত ঠিক নিতে পারেন না। তাই এখন ডিভোর্সের সংখ্যাও বাড়ছে। জলদি বিয়ে করার কিন্তু এই দিক থেকেও সুবিধা রয়েছে। যদি অল্প বয়সে বিয়ে হয়ে অল্পেতেই ভেঙে যায় তাহলে জীবনটাকে নতুন করে গুছিয়ে নেওয়ার দ্বিতীয় সুযোগ পাওয়া যায় যা দেরিতে বিয়ে করলে পাওয়া সম্ভব হয় না।
  •  এগুলো তো গেল সিরিয়াস বিষয়, এখন শুনুন আগে ভাগে বিয়ে করে ফেলার একটু অন্যরকম সুবিধাগুলো। আগে বিয়ে করে ফেললে আপনার কাছে এসে কেউ ‘কেন বিয়ে করছ না’, ‘কবে বিয়ে করবে’, ‘বয়স বেড়ে যাচ্ছে’, ‘কাউকে পছন্দ আগে কি’ ইত্যাদি ধরণের বিরক্তিকর কথা শোনার হাত থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন। source -bengali.kolkata24x7.com
কম্পিউটার, শরীরীর চর্চা, যোগ ব্যায়াম , বিভিন্ন রকম টিপস , পড়ার জন্য ভিজিট করুন " কম্পিউটার জগত ও ডিজিটাল বাংলা "  ।

রোগা হতে চান? দ্রুত ওজন কমিয়ে ফেলতে চান? তাহলে কলার খোসা খান। বেশি বেশি করে খান। কী ভাবছেন, রসিকতা করছ...

ওজন কমাতে খেতে পারেন কলার খোসা - না পড়ে মিস করবেন না !!!

ওজন কমাতে খেতে পারেন কলার খোসা


রোগা হতে চান? দ্রুত ওজন কমিয়ে ফেলতে চান? তাহলে কলার খোসা খান। বেশি বেশি করে খান।
কী ভাবছেন, রসিকতা করছি? উপহাস করছি? মোটেই না। লোক ঠকানোর কোনও কথাই এখান হচ্ছে না। সত্যি সত্যিই কলার খোসা খেলে ওজন কমবে। জাপানের বিজ্ঞানীরা রীতিমতো হাতে কলমে পরীক্ষা করে এর প্রমাণ পেয়েছেন। [ ]

কলার খোসায় কী কী গুণাবলি রয়েছে? এক কথায় বলা যাবে না। উপকারিতা অনেক। ভিটামিন এ আছে। যা শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। লিউটেনিন রয়েছে। যা চোখ ভাল রাখতে এবং চোখকে ছানি পড়া থেকে বিরত রাখতে সাহায্য করে। আছে অনেকটা পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিড্যান্টস, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন বি৬। আর আছে প্রচুর পরিমাণে সলিউবল এবং ইনসলিউবল ফাইবার। যা কোলস্টেরল দ্রুত কমাবে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখবে। সেইসঙ্গে আপনার ওজনও থাকবে এক্কেবারে নিয়ন্ত্রণে। তবে ভাববেন না যা কিছু প্রয়োজনীয় উপাদান শুধু খোসাতেই আছে। ফলটি ফেলে দিলেও চলবে। কলা খেলেও শরীর নানাভাবে উপকৃত হবে। কলাতে রয়েছে অত্যাবশ্যকীয় খনিজ উপাদান
যেমন, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন৬, ভিটামিন ১২ এবং ফাইবার। কলা পাচনতন্ত্রকে স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।[ ]
কিন্তু কলার খোসা খাবেন কী করে? পাকা কলার খোসা তো এমনিই খেয়ে নেওয়া যায়। কাঁচা কলার খোসা খাওয়ার আগে ভাল করে সেদ্ধ করে নেবেন। প্রায় মিনিট দশেক ফুটিয়ে অন্প বিটনুন-গোলমরিচ গুঁড়ো মিশিয়ে খেতে পারেন। ইচ্ছে হলে রান্না করে তরকারি হিসাবেও খেতে পারেন। নিয়ম করে খেয়ে দেখুন। উপকার পাবেন। হাতেনাতে ফল পাবেন। বিশ্বাস না হয়, নিজেই টানা কয়েক মাস খেয়ে দেখুন না…
http://www.bengali.kolkata24x7.com

কম্পিউটার, শরীরীর চর্চা, যোগ ব্যায়াম , বিভিন্ন রকম টিপস , পড়ার জন্য ভিজিট করুন " কম্পিউটার জগত ও ডিজিটাল বাংলা "  ।

পাম তেল ও প্রাকৃতিক ভেষজ উপাদান মিশিয়ে গবেষকরা এক নয়া ভোজ্য তেল উৎপাদনে সক্ষম হলেন। শুনলে খুশি হবেন, কারণ এই তেল একবার নয়, রান্নায় ব্যবহার...

এক তেলেই রান্না হবে ৮০ বার - কথাটি হাস্যকর হলেও সত্যি

রান্না

পাম তেল ও প্রাকৃতিক ভেষজ উপাদান মিশিয়ে গবেষকরা এক নয়া ভোজ্য তেল উৎপাদনে সক্ষম হলেন। শুনলে খুশি হবেন, কারণ এই তেল একবার নয়, রান্নায় ব্যবহার করা যাবে ৮০ বার পর্যন্ত। পাশাপাশি এই তেল রান্নায় ব্যবহার করলে ব্যবহারকারীর ক্যান্সারের ঝুঁকিও কমবে বলে দাবি করেছেন গবেষকরা।
নয়া এই তেলের পোশাকি নাম AFDHAL cooking oil। যা তৈরি হয়েছে ভেষজ উপাদান থেকে। এই তেলে রান্না করলে খাবারের ভিতর তেল কম ঢুকবে। পাশাপাশি একবার কড়াইতে ঢেলে ফেলার পর ৮০ বার একই তেলে রান্না করলেও শরীরের এতটুকু ক্ষতি হবে না বলে দাবি করেছেন গবেষকরা।
পাটা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সুহাইলা মহম্মদ বলছেন, "AFDHAL cooking oil তৈরি হয়েছে পাম তেল ও রুটাসি-র মত ভেষজ উপাদান মিশিয়ে। এই তেলে রাঁধা খাবার তেল শোষণ করবে না বললেই চলে। পাশাপাশি এই তেলে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান যা মানবদেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী।" 
তথ্যসূত্র - bengali.kolkata24x7.com

বিভিন্ন রকম এ রকম হাজার খবর পেতে এখানে ক্লিক করুন।

সকালে ঘুম থেকে ওঠা ইস্তক রাতে ঘুমোতে যাওয়া পর্যন্ত চোখের কোনও বিশ্রাম নেই। আর আধুনিকতার জোয়ারে ভেসে এখন সবার হাতে হাতে স্মার্টফোন, ট্যা...

চোখের চাপ বাঁচাতে ৪ অব্যর্থ টিপস -EYE RELEASING TIPS

সকালে ঘুম থেকে ওঠা ইস্তক রাতে ঘুমোতে যাওয়া পর্যন্ত চোখের কোনও বিশ্রাম নেই। আর আধুনিকতার জোয়ারে ভেসে এখন সবার হাতে হাতে স্মার্টফোন, ট্যাব, ই-বুক রিডার। তার সঙ্গে তো রয়েছেই কাজের প্রয়োজনে দিনের মধ্যে ৮-১০ ঘন্টা টানা কম্পিউটার স্ক্রিনের দিকে অপলক তাকিয়ে থাকার অভ্যেস, প্রয়োজন। সব মিলিয়ে আপনার চোখ দুটোর উপর পড়ে অস্বাভাবিক চাপ। মাঝে মধ্যেই তাই আপনি ভোগেন নানা রকম অস্বস্তিতে... কখনও চোখ লাল হয়ে যায়, কখনও চোখ চুলকায়, কখনও ক্রমাগত জল পড়তে থাকে চোখ থেকে। চোখের মতো স্পর্শকাতর অঙ্গকে সুস্থ রাখতে কয়েকটি অভ্যেস রপ্ত করে ফেলুন আজই। নিয়মিত করতে পারলে আপনার চোখের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।
এটিও পড়ুন -সিগারেট খাচ্ছেন ??? তাহলে জেনে নিন কী খাচ্ছেন !

দশ-পনেরো সেকেন্ড দু'হাতের তালু একসঙ্গে ঘষে যখন দেখবেন আলতো উষ্ণ হয়েছে আপানর হাতের তালু, তখন তা দু'চোখের উপরে রাখুন। চোখ চেপে ধরবেন না। এভাবে চার-থেকে পাঁচবার রিপিট করুন। যখনই মনে হবে চোখে ব্যথা হচ্ছে, তখনই এটি করতে পারেন।

কম্পিউটার স্ক্রিনের দিকে অথবা টিভি, ট্যাব কিংবা মোবাইলের দিকে দীর্ঘ সময় ধরে তাকিয়ে থাকবেন না। মাঝে মধ্যেই চোখের পলক ফেলুন। কয়েক সেকেন্ড অন্তর চোখের পাতা ফেলুন।
এটিও পড়ুন -কাঁঠালের পুষ্টি গুন জেনে নিন - রাগ কমবে, ত্বক তাজা থাকবে

কাজের ফাঁকে সামনের স্ক্রিন থেকে চোখ সরিয়ে দশ মিটার দূরের কোনও জিনিস দেখার চেষ্টা করুন। সেদিকে একদৃষ্টিতে কয়েক মুহূর্ত তাকিয়ে থাকুন। এতে চোখের সিলিয়ারি মাসল কিছুক্ষণের জন্যে হলেও বিশ্রাম পায়।

ঘাড়ে ব্যথা করলে কী কী করেন? ঘাড় ডান-বাঁ-উপর-নীচ ঘোরান... চোখের ক্ষেত্রেও একই ব্যায়াম করুন। চার থেকে পাঁচ বার করুন। শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক রাখুন।সোর্স - http://mlife.mtsindia.inকম্পিউটার এক্সপার্ট হতে চান এখানে ক্লিক করুন ......

আপনি সিগারেটে আসক্ত ? সিগারেট ছাড়া থাকতে পারেন না ?? আপনি কী জানেন যে আপনি কী খাচ্ছেন ? হয়তো বা বলবেন  আমার সিগারেট খাওয়া নিয়ে তোমার অস...

সিগারেট খাচ্ছেন ??? তাহলে জেনে নিন কী খাচ্ছেন ! Facts About Smoking and Tobacco Use

আপনি সিগারেটে আসক্ত ? সিগারেট ছাড়া থাকতে পারেন না ?? আপনি কী জানেন যে আপনি কী খাচ্ছেন ? হয়তো বা বলবেন আমার সিগারেট খাওয়া নিয়ে তোমার অসুবিধা কী ? তবে আমি বাজি ধরে বলতে পারি যে সিগারেটখোর মানুষদের হার্ট চমকে যাবে এ পোষ্টটি পড়লে।

সিগারেট


এবার দেখি সিগারেটে কী কী আছেঃ

১.ক্যাডমিয়াম
২.স্টেরিক এসিড
৩.হেক্সামিন
৪.টলুইন
৫.নিকোটিন
৬.অ্যামোনিয়া
৭.রঙ
৮.মিথানল
৯.কার্বন মনোক্সাইড
১০.আর্সেনিক
১১.মিথেন
১২.এসিটিক এসিড
১৩.বুটেন

এই তেরোটি উপাদান বিশিষ্ট দ্রব্য হলো সিগারেট। এবার চলুন দেখে আসি এই তেরোটি দ্রব্য কী কাজে ব্যাবহৃত হয়।

১.ক্যাডমিয়ামঃ ক্যাডমিয়াম হলো ব্যাটারীতে ব্যাবহৃত উপাদান। এটি একটি ধাতু এবং মানব শরীরের জন্য অত্যান্ত ক্ষতিকর।

২.স্টেরিক এসিডঃ মোমবাতি দেখেছেন তো ?? মোমবাতির রাসায়নিক উপাদান যখন বাতাসের অক্সিজেন এর সাথে বিক্রিয়া করে দাহন কার্য সম্পন্ন করে, অর্থাৎ সলতে তে আগুন দেওয়ার পর মোমবাতি যখন জ্বলে তখন উচ্ছিষ্ট হিসেবে এই এসিড তৈরি হয়। এই এসিড এ কার্বনের মাত্রা প্রচুর।

৩.হেক্সামিনঃ এটি একটি দাহ্য পদার্থ যা আগুন জ্বালাতে সাহায্য করে।

৪.টলুইনঃ টলুইন একটি হাইড্রোকার্বন অর্থাৎ জ্বালানি গ্যাস। তবে টলুইনের ব্যাবহার ব্যাপক এটি রঙ এ, ছাপার কালিতে, আঠা তৈরিতে, সিমেন্ট রঙ করতে, পারমানবিক চুল্লিতে ব্যাবহার হয়। এটি হয়তোবা আপনার ফুসফুসের ভিতরে একটি রঙিন আস্তরন বসিইয়ে দিবে।

৫.নিকোটিনঃ সিগারেটের ক্ষতিকারক দ্রব্যগুলোর মধ্য সবচেয়ে পরিচিত হচ্ছে এই নিকোটিন। কখনো পোকা মারার স্প্রে দেখেছেন ??? সেই স্প্রে তৈরিতে ব্যাবহৃত হয় এই নিকোটিন। মানব দেহকে একই ভাবে নিস্ক্রিয় করতে এই বিষাক্ত পদার্থ সমান ভাবে কার্যকর।

৬.অ্যামোনিয়াঃ ডাষ্টবিনের পাশে হেটে গেলে যেই দুর্গন্ধ হয় তা এই অ্যামোনিয়ার জন্য। হারপিক বা এই জাতীয় টয়লেট ক্লিনার তৈরির মূল উপাদান গুলোর একটি হচ্ছে এই অ্যামোনিয়া।

৭.রঙঃ রঙ সম্পর্কে তেমন কিছু বলার নেই। সিগারেটের ফিল্টারে যেই রঙ থাকে তা মুখে দেওয়ার জন্য অনুপোযোগী কিন্তু সিগারেট খেতে হলে তা মুখে নিতেই হয়।

৮.মিথানলঃ রকেট চালানোর জন্য যেই জ্বালানি ব্যাবহৃত হয় তা হলো এই মিথানল।

৯.কার্বন মনোক্সাইডঃ কার্বন মনোক্সাইড নামটা অচেনা থাকার কথা নয়। আমি এটাকে সরাসরি বিষ বলেই আখ্যায়িত করব। কারন, কার্বন মনোক্সাইডের বিক্রিয়া নিয়ে আপনারা পড়েই থাকবেন।

১০.আর্সেনিকঃ চিনেন নিশ্চয়ই !

১১.মিথেনঃ বাড়িতে গ্যাসের চুলা দেখেছেন তো ?? কেউ কেউ হয়তোবা ব্যাবহারো করেছেন। যেই গ্যাসটি দিয়ে আপনি রান্না করছেন সেই গ্যাসটি হচ্ছে এই মিথেন। বহুল ব্যাবহৃত এই হাইড্রোকার্বন গ্যাসটি যে মানব শরীরের জন্য কী ধরনের ভূমিকা রাখতে পারে তা তো জানেনই।
১২.এসিটিক এসিডঃ ভিনেগার দেখেছেন তো। একবার কাঁচা ভিনেগার খেয়ে দেখুন কেমন লাগে। এই বিদঘুটে স্বাদওয়ালা জিনিসটার মূল উপাদান হচ্ছে এই এসিটিক এসিড।

১৩.বুটেনঃ সিগারেট খেলে তো লাইটার জ্বালিয়ে থাকবেন। আর এই লাইটারে ব্যাবহৃত বুটেনটা কিন্তু আপনার ফুসফুসেই ঢুকছে।
এরপর একবার ভেবে দেখুন আপনি কী আর সিগারেট খাবেন ????
collect from "somewhere blog"

কাঁঠালের গন্ধের জন্য অনেকেই নাক শিঁটকান। আলুর চিপস সকলেরই পরিচিত। খাজা কাঁঠালের কোয়াকে শুকনো করে তেলে ভেজে যে চিপস তৈরি হয়, সেটা কিন্তু পটে...

কাঁঠালের পুষ্টি গুন জেনে নিন - রাগ কমবে, ত্বক তাজা থাকবে

কাঁঠালের গন্ধের জন্য অনেকেই নাক শিঁটকান। আলুর চিপস সকলেরই পরিচিত। খাজা কাঁঠালের কোয়াকে শুকনো করে তেলে ভেজে যে চিপস তৈরি হয়, সেটা কিন্তু পটেটো চিপসের থেকেও সুস্বাদু হয়। আবার কাঁঠালের রস খেলে শরীরে প্রচুর শক্তি সঞ্চারন হয়। আয়ুর্বেদিক ভাষায় কাঁঠালকে রসায়ণ বলে। কাঁঠাল কাঁচা অবস্থায় এঁচড় বলে। এর তরকারি বাঙালির অন্যতম প্রিয় পদ। এঁচড়ে প্রচুর শর্করা থাকে। রান্না করলে এর স্বাদ অনেকটা আলুর মতো মনে হয়। আবার শুকনো হয়ে গেলে অনেকটা সেঁকা রুটির মতোন লাগে। তাই একে অনেকটা রুটিফলও বলে থাকে। যাঁদের হজম ক্ষমতা কম, তাঁদের এঁচড় না খাওয়াই ভাল। ভারতের প্রায় অধিকাংশ স্থানেই কাঁঠাল পাওয়া যায়। সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় ফিলিপাইনে। ব্রাজিলের উপকূলবর্তী এলাকায় কাঁঠাল চাষ হয়। ওখানে কাঁঠালের রস প্যাকেট বা কৌটোবন্দি করে বাজারে বিক্রি করা হয়। কাঁঠাল ফলই নয়, পাতা, বীজ, কাঠ সব কিছুই কাজে লেগে যায়।
কাঁঠালের পুষ্টি গুন জেনে নিন

 

কাঁঠালের উপকারিতা

  • কাঁঠালের বীজে আয়রনের ভাগ বেশি থাকে। এতে রক্তশূন্যতায় কাজ দেয়।।
  • এর পাতার রস গরম করে কোনও ব্যাথার জায়গায় লাগালে ব্যাথা নিমেষে কমে যায়।
  • কাঁঠালের কোয়ার রস উত্তেজনা কমায় ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়।
  • কাঁঠাল গাছের কাঠ খুবই মূল্যবান। কাঠে ঘুন ধরে না। এই কাঠে পালিশ করার প্রয়োজন নেই। চকচকে থাকে। নৌকার পাটাতন কাঁঠাল কাঠ দিয়ে তৈরি করা হয়। এছাড়া কাঠের মণ্ড চোখ জ্বালা ও সাইট্রিকার ওষুধ হিসেবেও ব্যবহার করা হয়। পোপার তৈরিতেও এই মণ্ড কাজে লাগে।
  • কাঁঠালের খাদ্যগুণ অপরিসীম। কাঁটালে কার্বোহাইড্রেট, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, সুগার, ভিটামিন সি, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন এ,পটাসিয়াম, সোডিয়াম, বিটামিন বি-কমপ্লেক্স, ভিটামিন ই থাকে। ফ্যাট ও প্রোটিন থাকে পর্যাপ্ত।
  • কাঁঠাল রোগ প্রতিরোধ করে।ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস বেশ ভাল পরিমানে থাকায় অস্থি তৈরিতে ভাল কাজ দেয়।
  • কাঁঠালের কোয়ার রস পিত্ত প্রশমন করে, ফলে স্নিগ্ধতা আসে।
তথ্যসূত্র- http://mlife.mtsindia.in

পিঁপড়ার উপদ্রব কতোটা যন্ত্রণাদায়ক তা একমাত্র ভুক্তভুগিরাই ভালো করে বুঝতে পারবেন। বিশেষ করে গৃহিণীরা অনেক বেশিই বিরক্ত থাকেন পিঁপড়ার যন্ত্...

পিঁপড়া থেকে বাঁচার সহজ উপায় - সহজ টোটকা সহ

পিঁপড়া
পিঁপড়ার উপদ্রব কতোটা যন্ত্রণাদায়ক তা একমাত্র ভুক্তভুগিরাই ভালো করে বুঝতে পারবেন। বিশেষ করে গৃহিণীরা অনেক বেশিই বিরক্ত থাকেন পিঁপড়ার যন্ত্রণায়। চিনির বয়াম সবগুলোর ঢাকনা ভালো করে আটকে রাখলেও পিঁপড়া উঠবেই। আর যখন কোনো খাবার বা পানীয়তে চিনি ব্যবহার করতে যাওয়া হয় তখন খাবারে ভেসে উঠে পিঁপড়া যা খুবই বিরক্তিকর। কিন্তু এই বিরক্তিকর যন্ত্রণা থেকে বেশ সহজেই মুক্তি পেতে পারেন। জানতে চান কীভাবে? আজকে জেনে নিন ঘর থেকে পিঁপড়া দূর করার ১০ টি কার্যকরী দারুণ উপায়।
১) ভিনেগারের ব্যবহার
সমপরিমাণ পানি ও ভিনেগার একসাথে মিশিয়ে নিন ভালো করে। একটি স্প্রে বোতলে এই মিশ্রন ভরে নিয়ে ঘরের যে স্থান দিয়ে পিঁপড়া ঘরে ঢোকে সেই সব স্থানে ভালো করে স্প্রে করে দিন। ব্যস, পিঁপড়া আর আসবে না।
২) লবণের ব্যবহার
সবচাইতে কম খরচে পিঁপড়ার হাত থেকে রেহাই পেতে গরম পানিতে লবণ দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর তা স্প্রে বোতলে ভরে নিয়ে যেখানেই পিঁপড়া দেখবেন সেখানে স্প্রে করুন। ব্যস, সমস্যার সমাধান।
৩) গোল মরিচের ব্যবহার
গোল মরিচ গুঁড়ো করে পানির সাথে মিশিয়ে একই পদ্ধতিতে সব স্থানে স্প্রে করেও পিঁপড়ার হাত থেকে রেহাই পেতে পারেন।
৪) সাবানের ব্যবহার
সাবানের কেমিক্যাল পিঁপড়ার জন্য ক্ষতিকর। তাই স্প্রে বোতলে সাবান পানি ভরে নিয়ে পিঁপড়া ঢোকার সবস্থানে স্প্রে করে রাখুন।
৫) লেবুর ব্যবহার
লেবুর সাইট্রিক অ্যাসিড পিঁপড়ার মারতে সক্ষম। লেবুর রসের সাথে পানি মিশিয়ে স্প্রে বোতলে ভরে রাখুন। যেখানেই পিঁপড়া দেখবেন স্প্রে করে দিন।
৬) শসার ব্যবহার
পিঁপড়া শসার স্বাদ একেবারেই পছন্দ করে না। সেসকল স্থান দিয়ে পিঁপড়া ঘরে ঢোকে সেসব স্থানে শসা স্লাইস করে রেখে দিন। পিঁপড়া আর ঢুকবে না।
৭) বেবি পাউডারের ব্যবহার
যেখানে পিঁপড়ার আনাগোনা বেশি দেখবেন সেখানে বেবি পাউডার ছিটিয়ে দিন। পিঁপড়া বেবি পাউডারের গন্ধ সহ্য করতে পারে না। সুতরাং আপনি মুক্তি পাবেন।
৮) কর্ণফ্লাওয়ারের ব্যবহার
পিঁপড়া কর্ণফ্লাওয়ার হজম করতে পারে না। পিঁপড়ার উপরে কর্ণফ্লাওয়ার খানিকটা ছিটিয়ে দিলে পিঁপড়া খাবে ঠিকই কিন্তু হজম করতে পারবে না। এতে করেও রেহাই পাবেন যন্ত্রণা থেকে।
৯) পারফিউমের ব্যবহার
পিঁপড়া পারফিউমের কড়া গন্ধ সহ্য করতে পারে না। তাই একটি তুলোর বলে পারফিউম স্প্রে করে পিঁপড়া ঢোকার স্থানে রেখে দিন। ব্যস, ঝামেলা মুক্তি।
১০) রসুনের কোয়া এবং দারুচিনি
রসুন ও দারুচিনির গন্ধও পিঁপড়া সহ্য করতে পারে না। তাই সব স্থানে রসুনের কোয়া বা দারুচিনি দিয়ে রাখুন। ঝামেলা থেকে রেহাই পাবেন। 
সোর্স-  http://www.dainikdhakareport.com

 হস্তমৈথুন। আপাদমস্তক গোপনীয়তায় মোড়া এই শারীরবৃত্তিয় অভ্যাসটি ঘিরে নানা ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে যুব সমাজে। হস্তমৈথুন নিয়ে খোলাখুলি আলোচনায় সমা...

শরীর FIT রাখে হস্তমৈথুন, বলছে সমীক্ষা

 হস্তমৈথুন। আপাদমস্তক গোপনীয়তায় মোড়া এই শারীরবৃত্তিয় অভ্যাসটি ঘিরে নানা ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে যুব সমাজে। হস্তমৈথুন নিয়ে খোলাখুলি আলোচনায় সমাজ আরোপিত সংস্কারের জেরে বহু যুবক, যুবতীর মনে একাধিক প্রশ্ন ঘুরপাক খেলেও, কোনও ভাবেই তার বৈজ্ঞানিক উত্তর মেলে না।
হস্তমৈথুন শরীরের পক্ষে ভালো, না খারাপ? যৌন জীবনে কি কোনও কুপ্রভাব পড়ে? এহেন যাবতীয় প্রশ্নের উত্তর দিলেন মার্কিন চিকিত্‍সা বিজ্ঞানীরা। যার নির্যাস, হস্তমৈথুনের প্রচুর উপকারিতা রয়েছে। তাঁরা একযোগে জানাচ্ছেন, হস্তমৈথুনের কোনও কুপ্রভাব যৌন জীবনে পড়ে না।
শরীর FIT রাখে হস্তমৈথুন, বলছে সমীক্ষা

মনের মধ্যে থাকা যাবতীয় প্রশ্নের উত্তরের খোঁজ পেতে ইন্টারনেটের দ্বারস্থ হয় বহু কিশোর-কিশোরী। অন্তর্জালের দুনিয়াতেও তারা বিভ্রান্ত হয়ে যায়, নানা পরামর্শে। তাই দিনের শেষে সঙ্গী সেই বিভ্রান্তি-ই। চিকিত্‍সকরা জানাচ্ছেন, যৌন চেতনার সুস্থ বিকাশের জন্য হস্তমৈথুন একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এটা নিয়ে রাখঢাক করার কিছু
নেই। মার্কিন সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ৯৪ শতাংশ পুরুষ ও ৮৫ শতাংশ মহিলা নিয়মিত হস্তমৈথুন করেন। কিন্তু তাদের কারও ধারণা, হস্তমৈথুন করলে দৃষ্টিশক্তি ধীরে ধীরে ক্ষীণ হয়ে যায়। কারও আবার ধারণা, যৌন উত্তেজনা কমতে থাকে, বন্ধ্যাত্বের শিকার হতে হয়। কিন্তু এগুলি সবই যে আদতেই ভুল ধারণা, তা-ই জানাচ্ছেন চিকিত্‍সকরা।

কী কী উপকারিতা রয়েছে হস্তমৈথুনের?

  • চিকিত্‍সকরা জানাচ্ছেন, মহিলাদের ক্ষেত্রে হস্তমৈথুন যোনি পথ ও মূত্রনালীতে সংক্রমণ রুখতে সাহায্য করে। সার্ভিক্যাল ফ্লুইডে নানা ব্যাক্টেরিয়াকে শরীর থেকে বের করতে সাহায্য করে।
  • ডায়াবেটিস আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা কমিয়ে দেয় হস্তমৈথুন। উদ্বেগ কমায়। অনিদ্রা কাটাতেও সাহায্য করে।
  • পুরুষদের ক্ষেত্রে হস্তমৈথুনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতাটি হল, প্রস্টেট ক্যানসারের সম্ভাবনাকে অনেকটাই কমিয়ে দেয় হস্তমৈথুন। বীর্যের সঙ্গেই বেরিয়ে যায়
  • প্রস্টেটের অনেক ব্যাক্টেরিয়া।
  • অবসাদ কমাতেও সাহায্য করে হস্তমৈথুন।
  • হস্তমৈথুনের ফলে যৌন জীবনে কুপ্রভাব পড়ে। এমন ধারণার যাঁরা বশবর্তী, তাঁদের জন্য মার্কিন চিকিত্সকরা জানাচ্ছেন, অর্গাজমের সময় বাড়াতে হস্তমৈথুনের চেয়ে ভালো ওষুধ কমই আছে।
এছাড়াও হস্তমৈথুনের অন্যান্য উপকারিতাগুলি হল, রক্তচাপ কমায় ও একই সঙ্গে গাঁটের ব্যথাও কমায়। তথ্যসূত্র - http://mlife.mtsindia.in

ঘরে পোকামাকড়ের উপদ্রব একটি সাধারন ঘটনা হলেও আমাদের কাছে এটি একটি অস্বস্তিকর ও ঝামেলার বিষয়। মশা, মাছি থেকে শুরু করে তেলাপোকা কিংবা ইঁদুর সব...

ঘরে পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে বাঁচার সহজ উপায়

ঘরে পোকামাকড়ের উপদ্রব একটি সাধারন ঘটনা হলেও আমাদের কাছে এটি একটি অস্বস্তিকর ও ঝামেলার বিষয়। মশা, মাছি থেকে শুরু করে তেলাপোকা কিংবা ইঁদুর সব ধরনের পোকামাকড়ের উপদ্রবই দেখা যায়। এসব পোকামাকড় শুধু ঘর নোংরাই করে না তার সাথে ছড়ায় রোগ জীবানু। তাছাড়াও জামাকাপড়, বই খাতা ও খাবার নষ্ট করায় এর জুড়ি নেই। অনেক সময় ঘরে পোকামাকড়ের উপদ্রব আমাদের অতিষ্ট করে তোলে যার ফলে আমরা পোকামাকড় তাড়াতে কীটনাশক ব্যাবহার করে থাকি। কিন্তু ওই কীটনাশক পোকামাকড়ের মতই বিষাক্ত যা আমাদের শরীরের জন্য অত্যান্ত ক্ষতিকর। তবে কিছু সচেতনতা এবং কিছু প্রাকৃতিক উপাদানের মাধ্যমে আমরা এসব পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে বাঁচতে পারি। তাহলে চলুন জেনে নেই পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে বাঁচার উপায়গুলো সম্বন্ধে।
ঘরে পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে বাঁচার সহজ উপায়

 উপায় গুলি এক পলকে দেখে নিন।

  •  নিমপাতা একটি প্রাকৃতিক কীটনাশক । যদিও এটি পোকামাকড়দের জম তবে মানুষের উপকার ছাড়া এতে অপকার নেই। আলমারিতে বা কাপড় রাখার স্থানে তোশকের নিচে শুকনো নিমপাতা বা কালোজিরা কাপড়ে বেঁধে রাখুন। নিমপাতা পানিতে দিয়ে ঘর মুছুন। পোকা-মাকড়ের উপদ্রব কমবে।
  •  দারচিনি ও লবঙ্গ হচ্ছে মশলা জাতীয় উপাদান। তবে এটি তেলাপোকা কিংবা পিঁপড়া তাড়াতে কাজে আসে। দারচিনি এবং লবঙ্গ আপনার ঘরে যেমন সুন্দর গন্ধ ছড়াবে তেমনি দূর করবে পিঁপড়ার যন্ত্রণা। ঘরের বিভিন্ন স্থানে কয়েক টুকরো দারচিনি ও লবঙ্গ রেখে দিন। চিনির পাত্রের প্রতি পিঁপড়াদের আগ্রহ অনেক বেশি, এটা সবাই জানি। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কয়েকটি লবঙ্গ রাখুন।
  •  ঘরের দেয়ালে উইপোকার উপদ্রব থেকে রেহাই পেতে দেয়ালের যে স্থান থেকে উইপোকা বের হয়, সেখানে কর্পূরের গুঁড়ার সঙ্গে লিকুইড প্যারাফিন মিশিয়ে দ্রবণ তৈরি করে দেওয়া যেতে পারে।
  • শুকনো নিমপাতার গুঁড়ো রান্নাঘরের যেকোনো স্থানে ছড়িয়ে রাখলে পোকার উপদ্রব কম হয়ে থাকে।
  •  আমাদের বাসাবাড়িতে সাধারণত কালো ইঁদুরের উপদ্রব বেশি হয়ে থাকে। যেকোনো ধরনের ইঁদুরের হাত থেকে রেহাই পেতে ইঁদুরের গর্তের মুখে মরিচের ধোঁয়া দেওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া ইঁদুরের গর্তে পানি ঢাললে ইঁদুরের উপদ্রব কমে।
  • ঘরের মেঝে পরিস্কার করার সময় পানিতে দুই টেবিল চামচ ভিনেগার মিশিয়ে নিন। এতে তেলাপোকা, পিঁপড়া এবং আরশোলা থেকে রেহাই পাবেন।
  •  ঘর থেকে মশা-মাছি দূর করতে স্যাভলন দিয়ে ঘর পরিষ্কার করুন। এটি আপনার ঘর জীবাণু মুক্ত রাখবে।
  • মশা তাড়াবার একটা সহজ উপায় হল কর্পূর এর ব্যবহার, কয়েক টুকরো কর্পূর আধকাপ পানিতে ভিজিয়ে খাটের নীচে রেখে দিন। এতে নিশ্চিত ভাবে বাসায় মশার উপদ্রপ কমে যাবে।
  • পিঁপড়ার গর্তের মুখে পিপারমিন্ট অয়েলে ভেজানো তুলা রেখে দিন। পিঁপড়া কমে যাবে।
  •  ময়লা ফেলার জায়গায় বোরিক পাউডার ছিটিয়ে দিন। এতে মাছির উপদ্রব কমে যাবে।
  •  চিনির সাথে সমপরিমাণ বোরিক পাউডার মিশিয়ে ঘরের কোনায়, দেয়ালে ছড়িয়ে দিন। এতে তেলাপোকার অত্যাচার কমবে।
  • ঘরে ইঁদুরের উপদ্রব থেকে বাঁচতে চাইলে তুলোর বল পিপারমিন্ট অয়েলে চুবিয়ে ঘরের বিভিন্ন স্থানে রেখে দিন। পিপারমিন্ট অয়েল বাজারে না পেলে ঘরে পুদিনা পাতার রস অলিভ অয়েলে মিশিয়ে মুখ বন্ধ করে ৩ দিন রেখে দিন।
  •  ঘরে উইপোকার উৎপাত শুরু হলে চিনি এবং দারুচিনি গুড়ো মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে রেখে দিন। এতে উইপোকার উপদ্রব কমে যাবে।
  •  রান্না ঘরের বেসিনের পানির লাইন এবং ওয়াশ রুমের লাইনগুলোতে ফুটন্ত পানি ঢালুন। এর ফলে সেখানে মশা মাছি জন্মাতে পারবে না।
  •  ঘরের, লেপ, তোশক, বালিস, কাপড় ইত্যাদি মাঝেমধ্যে রোদে দিতে হবে। এতে করে পোকামাকড় কম হবে।
  • খাবারকে পোকার হাত থেকে রক্ষার জন্য খাবার টেবিল ও রান্নাঘরে চুলার ওপর কোনো লাইট দেয়া যাবে না।
  • প্রতিটি ঘরের কোনা অবশ্যই পরিষ্কার রাখতে হবে। ঘরে আলো-বাতাস প্রবেশ করার ব্যবস্থা করতে।
  •  প্রতিদিন ঘরের মেঝে পরিষ্কার করুন। ঘর মুছতে ফিনাইল বা অ্যান্টিসেপটিক লিকুইড ব্যবহার করুন। এতে পোকামাকড়ের আনাগোনা অনেকটাই কমে যাবে।
  • ঘরের কোথাও পানি জমতে দেবেন না। ফুলদানীর পানিও একদিন পর পর পাল্টে ফেলুন। পুরোনো ফুলের পাতা, পাপড়ি বা ডাঁটি যেন পানিতে জমে পচে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখুন।
  •  রান্নাঘরের ডাস্টবিনের জায়গা, স্টোররুম, আলমারির পেছনের অন্ধকার জায়গা, খাটের নিচে, ঘরের কোনা ইত্যাদি জায়গাগুলো পরিষ্কার রাখুন। কারণ এসব জায়গায় মশা লুকিয়ে থাকে।
  •  সন্ধ্যা ছয়টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত ঘরের দরজা ও জানালা বন্ধ রাখুন। এ সময়টাতেই ঘরে মশা ঢোকে বেশি।
  •  ঘরে বিভিন্ন ফলমূল থাকলে মাছির উপদ্রব বেড়ে যায়। মাছির উৎপাত এড়াতে চাইলে ঘরের কোণে একটি হালকা ভেজা দড়ি ঝুলিয়ে রাখুন। মাছি সব দড়িতে বসবে। ফলমূল খাবারদাবার থেকে দূর হবে মাছি।
সূত্র: উইকিপিডিয়া

ওয়েব ডেস্ক: সারা দেশে মহামারীর আকার নিয়েছে সোয়াইন ফ্লু। সেই আতঙ্কেই দেশবাসীর নাক, মুখ ঢেকেছে মাস্কে। কিন্তু সঠিক ভাবে পরা হচ্ছে মাস্ক? ...

সোয়াইন ফ্লু রুখতে সঠিক মাস্ক পরছেন তো? শুধু N95 মাস্ক রুখতে পারে H1N1 ভাইরাস


ওয়েব ডেস্ক: সারা দেশে মহামারীর আকার নিয়েছে সোয়াইন ফ্লু। সেই আতঙ্কেই দেশবাসীর নাক, মুখ ঢেকেছে মাস্কে। কিন্তু সঠিক ভাবে পরা হচ্ছে মাস্ক? কীভাবে দূরে রাখা যাবে সোয়াইন ফ্লু।
চিকিত্‍সকরা জানাচ্ছেন সাধারণ মাস্কে ধুলোবালি থেকে ইনফ্লুয়েঞ্জার হাত থেকে রেহাই মিললেও H1N1 ভাইরাস রোখার ক্ষমতা এই মাস্কের নেই। একমাত্র N95 মাস্কই আটকাতে পারে H1N1 ভাইরাস। কলকাতার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ক্রিটিকাল কেয়ার এক্সপার্ট ডা. অরিন্দম কর জানান, প্রথমত, ভয়ের কিছু নেই। সকলের মাস্ক পরার দরকারও নেই। যারা H1N1 ভাইরাস আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে আসছেন তাদের অবশ্যই পরতে হবে মাস্ক। যেমন আক্রান্ত ব্যক্তির পরিবার বা স্বাস্থ্যকর্মীদের। বাকিদের মাস্ক পরতে হলেও নিয়মিত সময়ের ব্যবধানে হাত ধোয়া, হাঁচা বা কাশার সময় মুখে, নাকে হাত চাপা দেওয়ার মতো নিয়মাবলী মেনে চলা উচিত্‍।
২০০৯ সালে সোয়াইন ফ্লু বড়সড় আকার ধারণ করার পরই বাজারে আসে N95 মাস্ক। এই মাস্কে N বলতে বোঝায় নন-রেসিস্ট্যান্ট টু অয়েল। 95 বোঝায় সংক্রণ রোখার ক্ষমতা। আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ডা. সৌগত দাশগুপ্ত জানান, সার্জিকাল বা পলিউশন মাস্ক থেকে ছড়াতে পারে H1N1 ভাইরাসের সংক্রমণ। N95 মাস্ক বাতাসের ধুলোবালি ৯৫ শতাংশ পর্যন্ত রুখতে পারে। ফলে H1N1 ভাইরাস রুখতে এই মাস্ক ব্যবহার করা যেতে পারে।
তথ্যসূত্র - http://zeenews.india.com

কিডনি ফেইলুর বা রেনাল ফেইলুর শরীরের এক নীরব ঘাতক , প্রায় প্রতিটি পরিবারেরই কেউ না কেউ এই ভয়াবহ রোগে আ...

কিডনি সুস্থ্য রাখার ৭ টি উপায় - সকলের জানা উচিৎ

কিডনি সুস্থ্য রাখার ৭ টি উপায় - সবার জানা উচিৎকিডনি ফেইলুর বা রেনাল ফেইলুর শরীরের এক নীরব ঘাতক, প্রায় প্রতিটি পরিবারেরই কেউ না কেউ এই ভয়াবহ রোগে আক্রান্ত। তাই আমরা সকলেই কমবেশী জানি এ রোগের ভোগান্তি কতটা নির্মম; কিন্ত আমরা কি জানি কিছু সাবধানতা অবলম্বন করলে সহজেই এই রোগ এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব। আসুন জেনে নেই কিভাবে সহজেই আপনার কিডনিকে সুস্থ্য রাখা সম্ভব,
১। কর্মঠ থাকুনঃ নিয়মিত হাটা,দৌড়ানো,স্লাইকিং করা বা সাতার কাটার মতো হাল্কা ব্যায়াম করে আপনার শরীরকে কর্মঠ ও সতেজ রাখুন। কর্মঠ ও সতেজ শরীরে অন্যান্য যেকোন রোগ হবার মতো কিডনি রোগ হবার ঝুকিও খুব কম থাকে।
২। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে রাখুনঃ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীর শতকরা ৫০ জনই কিডনি রোগে আক্রান্ত হন। রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রনে না থাকলে কিডনি নষ্ট হবার ঝুকি আরো বেড়ে যায়। তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে রাখুন,নিয়মিত আপনার রক্তের সুগার পরীক্ষা করিয়ে দেখুন তা স্বাভাবিক মাত্রায় আছে কিনা, না থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। শুধু তাই নয় অন্তত তিন মাস পরপর হলেও একবার আপনার কিডনি পরীক্ষা করিয়ে জেনে নিন সেটা সুস্থ্য আছে কিনা।
৩। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখুনঃ অনেকেরই ধারনা যে উচ্চ রক্তচাপ শুধু ব্রেইন স্ট্রোক (stroke) আর হার্ট এটাকের (heart attack) এর ঝুকি বাড়ায়,তাদের জেনে রাখা ভালো যে কিডনি ফেইলুর হবার প্রধান কারণ হলো অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ। তাই এ রোগ থেকে বাঁচতে অবশ্যই আপনার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে। কোন কারনে তা ১২৯/৮৯ মি,মি, এর বেশী হলে সাথে সাথে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। নিয়মিত অসুধ সেবন এবং তদসংক্রান্ত উপদেশ মেনে চললেই সহজেই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখা যায়।
৪। পরিমিত আহার করুন এবং ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখুনঃ অতিরিক্ত ওজন কিডনির জন্য ঝুকিপূর্ণ,তাই সুস্থ্য থাকতে হলে ওজন কমিয়ে স্বাভাবিক মাত্রায় নিয়ে আসতে হবে। পরিমিত স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে কিডনি রোগ হবার ঝুকি অনেক কমে যায়।অন্য দিকে হোটেলের তেলমশলা যুক্ত খাবার,ফাষ্টফুড,প্রক্রিয়াজাত খাবার খেলে রোগ হবার ঝুকি অনেকাংশে বেড়ে যায়। মানুষের দৈনিক মাত্র ১ চা চামচ লবন খাবার প্রয়োজন আছে -খাবারে অতিরিক্ত লবন খাওয়াও কিডনি রোগ হবার ঝুকি বাড়িয়ে দেয়। তাই খাবারে অতিরিক্ত লবন পরিহার করুন।
৫। ধুমপান পরিহার করুনঃ অধুমপায়ীদের তুলনায় ধুমপায়ীদের কিডনি ক্যান্সার হবার সম্ভাবনা শতকরা ৫০ গুণ বেশী। শুধু তাই নয় ধুমপানের কারণে কিডনিতে রক্তপ্রবাহ কমে যেতে থাকে এবং এর ফলে কিডনির কর্মক্ষমতাও হ্রাস পেতে শুরু করে। এভাবে ধুমপায়ী একসময় কিডনি ফেইলুর রোগে আক্রান্ত হয়ে যায়।
৬। অপ্রয়োজনীয় অসুধ সেবনঃ আমাদের মাঝে অনেকেরই বাতিক রয়েছে প্রয়োজন / অপ্রয়োজনে দোকান থেকে অসুধ কিনে খাওয়া। এদের মধ্যে ব্যথার অসুধ (NSAID) রয়েছে শীর্ষ তালিকায়। জেনে রাখা ভাল যে প্রায় সব অসুধই কিডনির জন্য কমবেশী ক্ষতিকর আর এর মধ্যে ব্যথার অসুধ সবার চেয়ে এগিয়ে। নিয়ম না জেনে অপ্রয়োজনীয় অসুধ খেয়ে আপনি হয়তো মনের অজান্তেই আপনার কিডনিকে ধংস করে যাচ্ছেন -তাই যে কোন অসুধ ব্যবহারের আগে অবশ্যই নিবন্ধিত চিকিৎসকের কাছ থেকে জেনে নিন তা আপনার ক্ষতি করবে কিনা।
৭। নিয়মিত কিডনি পরীক্ষা করানঃ আমাদের মাঝে কেউ কেউ আছেন যাদের কিডনি রোগ হবার ঝুকি অনেক বেশী, তাদের অবশ্যই নিয়মিত কিডনি পরীক্ষা করানো উচিত। কারো যদি ডায়াবেটিস এবং / অথবা উচ্চ রক্তচাপ থাকে,ওজন বেশী থাকে (স্থুলতা / Obesity),পরিবারের কেউ কিডনি রোগে আক্রান্ত থাকে তাহলে ধরে নিতে হবে তার কিডনি রোগে আক্রান্ত হবার ঝুকি অনেক বেশী। তাই এসব কারন থাকলে অবশ্যই নিয়মিত কিডনি পরীক্ষা করাতে হবে।
কিডনি ফেইলুর হয়ে গেলে ভালো হয়ে যাবার কোন সুযোগ নেই, ডায়ালাইসিস কিংবা প্রতিস্থাপন (Renal Transplant) করে শুধু জীবনকে দীর্ঘায়িত করা সম্ভব। তাই এই রোগ এড়িয়ে যাবার চেষ্টা চালিয়ে যাওয়াটা প্রতিটি সুস্থ্য মানুষের জন্য বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
তথ্যসুত্র- www.susastho.com

দুপুরে খাবারের পরে অনেকেরই ক্লান্ত লাগে শরীর। অনেকেই চোখেই রাজ্যের সব ঘুম এসে বসে। শত চেষ্টাতেও যেন পুরোপুরি জেগে থাকা বা কাজে মন...

অসময়ের ঘুম তাড়ানোর সহজ টোটকা উপায়

দুপুরে খাবারের পরে অনেকেরই ক্লান্ত লাগে শরীর। অনেকেই চোখেই রাজ্যের সব ঘুম এসে বসে। শত চেষ্টাতেও যেন পুরোপুরি জেগে থাকা বা কাজে মনোযোগ রাখা দায়। এই অসময়ের ঘুম আর ক্লান্তির কী কারণ এবং এর থেকে মুক্তি পাওয়াই বা কি? জেনে নিন নীচের আলোচনায়।
অসময়ের ঘুম তাড়ানোর সহজ টোটকা উপায়

অসময়ে ক্লান্তি বা ঘুমের ভাব
আপনি কি রাতে পার্টিতে গিয়েছিলেন কিংবা আপনার ছোট্ট শিশুটি কান্নাকাটি করেছে সারা রাত? নাকি রাত জেগে অফিসের বিশেষ প্রজেক্টের কাজটি শেষ করতে হয়েছে? কিন্তু এখন অফিসে বসে যে কারণেই আপনার ক্লান্ত বোধ হোক না কেন, আপনাকে তো জেগে থাকতেই হবে। অর্থাৎ ‘বস’-এর নজরে পরার আগে পুরো মনোযোগ ফিরিয়ে আনতে হবে।
দিনের শুরু
রাতে কোনো কারণে ঘুমের ব্যাঘাত হলে ঘুম থেকে উঠে কুসুম-কুসুম গরম পানি দিয়ে অবশ্যই গোসল করতে হবে। সব শেষে শরীরে, হাতে-পায়ে খুব ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিন। এতে শরীরে রক্ত চলাচল তো ভালো হবেই, হিম ঠান্ডা জল শরীরটাকেও করবে ঝরঝরে আর অনেক হালকা। এছাড়া চাইলে শাওয়ারের নীচে গান গাইতে গাইতে মনটাকেও প্রফুল্ল করে নিতে পারেন।

সকালের নাস্তা
একটি সুন্দর দিনের জন্য সকালে ভালোভাবে নাস্তা করা খুব জরুরি। তবে ভারি নাস্তা না করে রুটি, কলা বা অন্য কোনো ফল, সামান্য দই, মিষ্টি আর সঙ্গে কফি বা চা খান। এতে পেট ভরবে, বাড়বে ‘এনার্জি’-ও। চাকরিজীবী বা ছাত্রদের জন্য সকালের প্রতিটি মিনিটই খুব মূল্যবান। কিন্তু তারপরও নাস্তার জন্য একটু সময় বের করে যে নিতেই হবে!
গান শুনুন
গান মানুষের আবেগকে নাড়া দেয় এবং মস্তিষ্কের কোষগুলিকে জাগিয়ে তোলে। তাই অফিসে অসময়ে ক্লান্ত বোধ করলে প্রিয় গানটি চালিয়ে দিন এবং নিজেও মাথা নেড়ে নেড়ে গুন গুন করুন। ঘরে সহকর্মীরা থাকলে অবশ্যই কানে হেডফোন লাগিয়ে শুনবেন। এক্ষেত্রে হাল্কা, ধীর গান উপযোগী হলেও, হিপহপ, জ্যাজ বা হালকা রক মিউজিকও চলতে পারে।
মুখ, চোখ, কান, নাক সজাগ তো?
মুখকে সজাগ রাখতে পুদিনা পাতার ফ্লেবার দেয়া চুইংগাম চিবাতে থাকুন। নাকের জন্য পুদিনা পাতার তেলের গন্ধ নিতে পারেন। অন্যদিকে চোখের আরামের জন্য একটু চোখ বন্ধ করুন বা জানালা দিয়ে বাইরে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকতে পারেন। আর কানকে সজাগ করতে লতিটা একটু টিপে টিপে আলতো করে নীচের দিকে কয়েকবার টানুন।
শরীরকে জাগিয়ে তুলুন
কর্মক্ষেত্র বা শিক্ষাঙ্গন যেখানেই হোক না কেন ক্লান্ত লাগলে এক ঘর থেকে অন্য ঘরে লিফ্টের পরিবর্তে হেঁটে যান। সম্ভব হলে ক্যান্টিন থেকে ঘুরে আসুন। পথে কারো সঙ্গে দেখা হলে দু-চার মিনিট হালকা বিষয়ে কথা বলুন। আর বাইরে যাবার সুবিধা থাকলে ১০ মিনিটের জন্য খোলা বাতাসে হেঁটে আসতে পারেন, চোখে-মুখে দিতে পারেন পানির ঝাপটাও।
হাত-পা নাড়ানো
বেশিক্ষণ কম্পিউটারের সামনে বসে কাজ করলে স্বাভাবিকভাবেই মানুষ কিছুটা ক্লান্ত হয়ে যায়। তাই অন্তত এক থেকে দুই ঘণ্টা পরপর একবার করে দাঁড়িয়ে বা উঠে একটু হাঁটাহাঁটি বা হাত-পা নাড়াচাড়া করা উচিত। মাঝে মাঝে ঘাড়টাকেও একটু এদিক সেদিক ঘোরাবেন। তাছাড়া চেয়ারে বসে পা দুটোকে শব্দ করে নাচাতে পারেন– এতে ঘুম তাড়ানো খুব সহজ।
এনার্জি ড্রিংককে না বলুন
এই ড্রিংক পান করলে অল্প সময়ের জন্য খুব তাড়াতাড়ি তরতাজা বা ফ্রেশ বোধ হয়– একথা যেমন ঠিক, তেমনি এও ঠিক যে পরে আরো বেশি ক্লান্ত লাগে। ঘুমকে ব্যাহত করে এবং পরের দিনও এর রেশ থেকে যায়। কাজেই এনার্জি ড্রিংক থেকে দূরে থাকুন। বরং সামান্য গরম পানিতে কয়েক ফোটা লেবুর রস বা কমলার রস মিশিয়ে পান করুন, নিজেকে তরতাজা লাগবে।
দুপুরের হালকা খাবার
দুপুরে হালকা খাওয়া-দাওয়া করা ভালো। খিদে পেলে মাঝে মধ্যে চার বা পাঁচটি কাঠ বাদাম বা কাজু বাদাম খেতে পারেন। সাধারণ টক দই বা আপেল সঙ্গে রাখুন। লাঞ্চের সময় সহকর্মীদের সঙ্গে হালকা বিষয় নিয়ে কথা বলুন। তাছাড়া খুব ঠান্ডা পানি পান করলেও তা ঘুমের ভাব দূর করতে সাহায্য করে।
কিছু নিয়ম মেনে চলুন
আপনার বয়স যতই হোক না কেন, প্রতিদিন একই সময় বিছানায় যাওয়া এবং ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করলে দিনের বেলা ‘ফিট’ থাকতে তেমন আর সমস্যা হয় না। পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে তো আর কথাই নেই। কাজেই এই দিকগুলোর দিকে একটু খেয়াল রাখলে সহজে ক্লান্তি বোধ আসে না। অবশ্য যদি না শারীরিক বা মানসিক কোনো সমস্যা থাকে।
হরমনের ভূমিকা
মাঝে মাঝেই ক্লান্ত বোধ করলে আর অপেক্ষা না করে সরাসরি ডাক্তারের কাছে যাওয়া উচিত। থাইরয়েড হরমনের ভারসাম্য সঠিক না হলে শরীরে নানা সমস্যা দেখা দেয়। বিশেষ করে ক্লান্ত বোধ, শুস্ক ত্বক, বিষন্নতা, কাজে অমনোযোগ, ওজন বাড়া ইত্যাদি। কাজেই এ ধরণের সমস্যা দেখা দিলে ডাক্তারি চেকআপ করিয়ে নেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।
উৎস - তথ্যসংগ্রহ

Advertisement