হস্তমৈথুন (Masturbation) বা স্বমেহন বর্তমানে একটি বড় সমস্যা। হস্তমৈথুনের কারণে দুই ধরনের সমস্যা হয়--- (১)মানসিক সমস্যা।(২)শারীরিক সমস্যা। ম...

হস্তমৈথুনের ফলে যে সব ক্ষতি হয় তা এক নজরে দেখে নিন

হস্তমৈথুন (Masturbation) বা স্বমেহন বর্তমানে একটি বড় সমস্যা।
হস্তমৈথুনের কারণে দুই ধরনের সমস্যা হয়---(১)মানসিক সমস্যা।(২)শারীরিক সমস্যা।

মানসিক সমস্যা:

আসলে হস্তমৈথুনের প্রধান সমস্যাটি ঘটে মানসিক ক্ষেত্রে। হস্তমৈথুন নিজেই একটি মানসিক ব্যাধি। মানসিক সমস্যার একটি বৈশিষ্ট্য আছে সেটা হল অনেক সময় মানসিক রোগী বুঝতেই পারে না যে তার মানসিক সমস্যা আছে! আমি এখানে যেসব সমস্যার কথা তুলে ধরব তা নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য প্রযোজ্য। 
হস্তমৈথুন
  • বেশিরভাগ সময়ই হস্তমৈথুনকারীরা অপবিত্র থাকে। পবিত্র থাকাটা তাদের জন্য কঠিন।কারণ Leakage of semen.অপবিত্র থাকার দরুন তারা নামায পড়তে পারেন না। 

  • হস্তমৈথুনকারীদের মাথায় সারাদিন Sex সংক্রান্ত বিষয়াদি ঘুরপাক খায়। ফলশ্রুতিতে সে তার জীবনের প্রকৃত উদ্দেশ্য ভুলে যায়। মহান আল্লাহ্‌ তাকে কেন সৃষ্টি করেছেন সেটা ভুলে যায়। 

  • হস্তমৈথুনকারীরা নিজেদের যৌন উত্তেজনায় উত্তেজিত করার জন্য অশ্লীল ছবি, সাহিত্য, Sex Chat, Sex Games ইত্যাদি নিয়ে ব্যস্ত থাকে যা তাদের এবং ইসলামের মাঝে লক্ষ লক্ষ কি.মি. এর দূরত্ব সৃষ্টি করে। 

  • হস্তমৈথুনের ফলে অস্থিরতা ও ভয়-ভীতি অধিক হারে বেড়ে যায়।কারণ,আল্লাহ্‌ তা'আলার আনুগত্যের মধ্যেই রয়েছে সার্বিক শান্তি ও নিরাপত্তা। যে ব্যক্তি একমাত্র আল্লাহ্‌ তা'আলাকেই ভয় করবে আল্লাহ্‌ তা'আলা তাকে অন্য সকল ভয় থকে মুক্ত রাখবেন। আর যে ব্যক্তি একমাত্র আল্লাহ্‌ তা'আলাকে ভয় করবে না তাকে সকল ভয় এমনিতেই ঘিরে রাখবে।কারণ,শাস্তি কাজের অনুরূপ হওয়াই শ্রেয়।

  • অনেকে হস্তমৈথুন করে Stress দূর করার জন্য। আমি নিশ্চিতভাবে বলতে পারি যে, অবৈধ প্রেমের সম্পর্কে যখন ঝগড়া হয় তখন অনেকে Stress দূর করার জন্য হস্তমৈথুন করে। তেমনি কেউ যদি পরীক্ষা খারাপ দেয় সে-ও হস্তমৈথুন করে Stress দূর করার জন্য। তাই হস্তমৈথুন ও মাদকদ্রব্যের সাথে অনেক মিল রয়েছে। হস্তমৈথুন মানুষের Stress দূর করতে পারে না বরং তা আরো Stress বয়ে নিয়ে আসে। কারণ এই হস্তমৈথুনই মানুষকে আল্লাহ্‌ তা'আলার সম্পর্কে ভুলিয়ে রাখে যার ফলে অনেক Stress-এর সৃষ্টি হয়, হস্তমৈথুন করার কারণেই অনেক শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি হয় যা Stress-এর সৃষ্টি করে। আপনি যে Stress দূর করার জন্য হস্তমৈথুন করছেন সে হস্তমৈথুনই আপনার বৈবাহিক জীবনে চরম Stress-এর সৃষ্টি করবে যদি না আপনি এই অভ্যাস ত্যাগ করেন।



এটাই Stress দূর করার সর্বশ্রেষ্ঠ পদ্ধতি,কারণ এই পদ্ধতি আরো Stress বয়ে নিয়ে আসে না।
  • তাছাড়া হস্তমৈথুন মানুষকে Sex Mad করে ফেলে। হস্তমৈথুনকারীরা মনে করেন "Sex is life"। এককথায়, হস্তমৈথুন মানুষকে নিয়ে যায় অশ্লীলতার জগতে।

শারীরিক সমস্যা :

  • পুরুষ হস্তমৈথুন করলে প্রধান যে্সব সমস্যায় ভুগতে পারে তার মধ্যে একটি হল নপুংসকতা (Impotence)অর্থাৎ ব্যক্তি যৌন সংগম স্থাপন করতে অক্ষম হয়ে যায়।পুরুষ হস্তমৈথুন করতে থাকলে সে ধীরে ধীরে নপুংসক(Impotent)হয়ে যায়।
  • আরেকটি সমস্যা হল অকাল বীর্যপাত(Premature Ejaculation)অর্থাৎ খুব অল্প সময়ে বীর্যপাত ঘটে।ফলে স্বামী তার স্ত্রীকে সন্তুষ্ট করতে অক্ষম হয়।বৈবাহিক সম্পর্ক বেশিদিনস্থায়ী হয় না।
  • আরো একটি সমস্যা হল Temporary OligospermiaOligospermia হলে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা কমে যায়।তখন বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ২০ মিলিয়নের কম।[২ কোটি]।যার ফলে Male infertility দেখা দেয়।অর্থাৎ সন্তান জন্মদানে ব্যর্থতার দেখা দেয়। একজন পুরুষ যখন  স্ত্রী গমন করেন তখন তার থেকে যে বীর্য বের হয় সে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ৪২ কোটির মত।স্বাস্থ্যবিজ্ঞান মতে কোন পুরুষের থেকে যদি ২০ কোটির কম শুক্রাণু বের হয় তাহলে সে পুরুষ থেকে কোন সন্তান হয় না।
  • অতিরিক্ত হস্তমৈথুন পুরুষের যৌনাঙ্গকে দুর্বল করে দেয়। Dr.Liu বলেন-"There is a huge change in body chemistry when one masturbates excessively" 

আর শরীরের অন্যান্য  যেসব ক্ষতি হয়-

  • Nervous system,heart,digestive system,urinary system এবং আরো অন্যান্য system ক্ষতিগ্রস্ত হয় । পুরো শরীর দুর্বল হয়ে যায় এবং শরীর রোগ-বালাইয়ের যাদুঘর হয়ে যায়।
  • চোখের ক্ষতি হয়।
  • স্মরণ শক্তি কমে যায়।
  • মাথা ব্যথা হয় ইত্যাদি আরো অনেক সমস্যা হয় হস্তমৈথুনের কারণে।
  • আরেকটি সমস্যা হল Leakage of semenঅর্থাৎ সামান্য উত্তেজনায় যৌনাঙ্গ থেকে তরলপদার্থ বের হয়।ফলে অনেক মুসলিম ভাই নামায পড়তে পারেন না।মহান আল্লাহ্‌ তা'আলার স্মরণ থেকে মুসলিমদের দূরে রাখে হস্তমৈথুন। আর কোন নারী যখন স্বমেহন বা হস্তমৈথুন করে তখন তারHymen(fold of mucous membrane partly closing the vagina in a virgin) break হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।অর্থাৎ তার কুমারীত্ব(Virginity)হারানোর সম্ভাবনা বেড়ে যায়।অনেকে স্বমেহন করতে গিয়ে কুমারীত্ব হারিয়ে ফেলে।ফলে তার বিয়ে করতে সমস্যা হয়।বিয়ের পর স্বামী তার এ অবস্থা দেখে তাকে সন্দেহ করে তালাক দেয়।তাই হস্তমৈথুন নারীদের অনেক বড় সমস্যার সৃষ্টি করে।


এই লেখার মাধ্যমে হস্তমৈথুনকারীদের অপমান করা আমার উদ্দেশ্য নয়। আমি আপনাদের কল্যাণ কামনা করি। আমার কোন কথা দ্বারা আপনাদের কষ্ট দিয়ে থাকলে আমি আপনাদের কাছে ক্ষমা চাইছি।


তথ্য সূত্রঃ ইন্টারনেট

প্রাচীন সমুদ্র শাস্ত্রে তিল দেখে ভাগ্য নির্ধারণের পদ্ধতি বর্ণনা করা আছে। তিল দেখে আমরা ভবিষ্যৎ সম্পর্কেও জানতে পারি।  শরীরের বিভিন্ন অংশে ত...

শরীরের কোথায় তিল থাকলে কি হয় জেনে নিন

প্রাচীন সমুদ্র শাস্ত্রে তিল দেখে ভাগ্য নির্ধারণের পদ্ধতি বর্ণনা করা আছে। তিল দেখে আমরা ভবিষ্যৎ সম্পর্কেও জানতে পারি। শরীরের বিভিন্ন অংশে তিলের উপস্থিতি, রং, আকৃতি প্রভৃতি দেখে আমরা আমাদের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ধারণা করতে পারি। দীর্ঘ গবেষণার পর ভারতীয় উপমহাদেশীয় পণ্ডিতরা এ তত্ত্ব আবিষ্কার করেন।
শরীরের কোথায় তিল

  • পুরুষের শরীরে ডান দিকে এবং নারীদের শরীরে বাঁ দিকে তিল থাকা শুভ। আসুন দেখি আমাদের ভাগ্য সম্পর্কে তিল কী বলে।
  • কোনো ব্যক্তির শরীরে ১২টির বেশি তিল হওয়া শুভ মনে করা হয় না। ১২টার কম তিল হওয়া শুভ ফলদায়ক।
  • যাদের ভ্রুতে তিল থাকে তারা প্রায়ই ভ্রমণ করেন। ডান ভ্রুতে তিল থাকলে ব্যক্তির দাম্পত্য জীবন সুখী হয়। আবার বাঁ ভ্রুর তিল দুঃখী দাম্পত্য জীবনের সঙ্কেত দেয়।
  • মাথার মাঝখানে তিল থাকলে তা নির্মল ভালোবাসার প্রতীক। ডান দিকে তিল থাকা কোনো বিষয়ে নৈপুণ্য দর্শায়। আবার যাদের মাথার বাঁ দিকে তিল আছে তারা অর্থের অপচয় করেন। মাথার ডান দিকের তিল ধন ও বুদ্ধির চিহ্ন। বাঁ দিকের তিল নিরাশাপূর্ণ জীবনের সূচক।
  • ডান চোখের মণিতে তিল থাকলে ব্যক্তি উচ্চ বিচার ধারা পোষণ করে। বাঁ দিকের মণিতে যাদের তিল থাকে তাদের বিচার ধারা ভালো হয় না। যাদের চোখের মণিতে তিল থাকে তারা সাধারণত ভাবুক প্রকৃতির হন।
  • চোখের পাতায় তিল থাকলে ব্যক্তি সংবেদনশীল হন। তবে যাদের ডান পাতায় তিল থাকে তারা বাঁ পাতায় তিলযুক্ত লোকের তুলনায় বেশি সংবেদনশীল।
  • কানে তিল থাকা ব্যক্তি দীর্ঘায়ু হন।
  • স্ত্রী বা পুরুষের মুখমণ্ডলের আশপাশের তিল তাদের সুখী ও ভদ্র হওয়ার সঙ্কেত দেয়। মুখে তিল থাকলে ব্যক্তি ভাগ্যে ধনী হন। তার জীবনসঙ্গী খুব সুখী হয়।
  • নাকে তিল থাকলে ব্যক্তি প্রতিভাসম্পন্ন হন এবং সুখী থাকেন। যে নারীর নাকে তিল রয়েছে তারা সৌভাগ্যবতী হন।
  • যাদের ঠোঁটে তিল রয়েছে তাদের হৃদয়ে ভালোবাসায় ভরপুর। তবে তিল ঠোঁটের নীচে থাকলে সে ব্যক্তির জীবনে দারিদ্র্য বিরাজ করে।
  • গালে লাল তিল থাকা শুভ। বাঁ গালে কালো তিল থাকলে, ব্যক্তি নির্ধন হয়। কিন্তু ডান গালে কালো তিল থাকলে তা ব্যক্তিকে ধনী করে।
  • যে স্ত্রীর থুতনিতে তিল থাকে তিনি সহজে মেলামেশা করতে পারেন না। এরা একটু রুক্ষ স্বভাবের হন।
  • ডান কাঁধে তিল থাকলে সেই ব্যক্তি দৃঢ়চেতা। আবার যাদের বাঁ কাঁধে তিল থাকে তারা অল্পেই রেগে যান।
  • যার হাতে তিল থাকে তারা চালাক-চতুর হন। ডান হাতে তিল থাকলে, তারা শক্তিশালী হন। আবার ডান হাতের পিছনে তিল থাকলে তারা ধনী হয়ে থাকেন। বাঁ হাতে তিল থাকলে সেই ব্যক্তি অনেক বেশি টাকা খরচ করেন। আবার বাঁ হাতের পিছনের দিকে তিল থাকলে সেই ব্যক্তি কিপটেও হন।
  • যে ব্যক্তির ডান বাহুতে তিল থাকে তারা প্রতিষ্ঠিত ও বুদ্ধিমান। বাঁ বাহুতে তিল থাকলে ব্যক্তি ঝগড়াটে স্বভাবের হন। তাঁ বুদ্ধিতে খারাপ বিচার থাকে।
  • যাদের তর্জনীতে তিল থাকে তারা বিদ্বান, ধনী এবং গুণী হয়ে থাকেন। তবে তারা সব সময় শত্রুদের কারণে সমস্যায় থাকেন।
  • বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠে তিল থাকলে ব্যক্তি কর্মঠ, সদ্ব্যবহার এবং ন্যায়প্রিয় হন। মধ্যমায় তিল থাকলে ব্যক্তি সুখী হন। তার জীবন কাটে শান্তিতে।
  • যে ব্যক্তির কনিষ্ঠায় তিল রয়েছে তারা ধনী হলেও জীবনে অনেক দুঃখ-কষ্ট সহ্য করতে হয়।
  • যার অনামিকায় তিল থাকে, তারা জ্ঞানী, যশস্বী, ধনী ও পরাক্রমী হন।
  • গলার সামনের দিকে তিল থাকলে ব্যক্তির বাড়িতে বন্ধু-বান্ধবের আনাগোনা লেগে থাকে। গলার পিছনে তিল থাকলে সেই ব্যক্তি কর্মঠ হয়।
  • যে ব্যক্তির কোমরে তিল থাকে, তার জীবনে সমস্যার আনাগোনা লেগেই থাকে।
  • ডান দিকের বুকে তিল থাকা শুভ। এমন স্ত্রী খুব ভালো হয়। পুরুষ ভাগ্যশালী হয়। বা দিকের বুকে তিল থাকলে স্ত্রীপক্ষের তরফে অসহযোগিতার সম্ভাবনা থাকে। বুকের মাঝখানের তিল সুখী জীবনের সঙ্কেত দেয়।
  • যে জাতকের পায়ে তিল রয়েছে তারা অনেক ভ্রমণ করেন।
  • যে ব্যক্তির পেটে তিল আছে তারা খুব খাদ্যরসিক হয়। মিষ্টি তাদের অত্যন্ত প্রিয়। তবে তারা অন্যকে খাওয়াতে খুব একটা পছন্দ করে না।
  • ডান হাঁটুতে তিল থাকলে গৃহস্থজীবন সুখী হয়। বাঁ হাঁটুতে তিল থাকলে দাম্পত্য জীবন দুঃখময় হয়।
তথ্য সূত্রঃ বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
পোস্টটি ভাল লাগলে একটি কমেন্ট পোস্ট করুন এবং শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের ও জানার সুযোগ করে দিন ।

পরুষদের যেটা অবশ্যই জানা উচিৎ। অনেকেই জানেন না তাই তাদের উদ্দেশ্যে এই পোষ্ট শেয়ার করা। পুরুষ যৌনাঙ্গ: পুরুষ লিঙ্গ বা পুংলিঙ্গ বলতে বোঝানো হ...

পুরুষাঙ্গ নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যা জানা প্রত্যেকটি পরুষের দরকার

পরুষদের যেটা অবশ্যই জানা উচিৎ। অনেকেই জানেন না তাই তাদের উদ্দেশ্যে এই পোষ্ট শেয়ার করা।
পুরুষাঙ্গ নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

পুরুষ যৌনাঙ্গ:

পুরুষ লিঙ্গ বা পুংলিঙ্গ বলতে বোঝানো হয় প্রাণীর সেই লিঙ্গকে, যে নিজের শরীরে সন্তান ধারণ করে না কিন্তু স্ত্রী শরীরে যৌন সঙ্গমের দ্বারা শুক্রানু বা স্পার্ম প্রবেশ করিয়ে সন্তান উৎপাদন করে। পুরুষ যৌনাঙ্গের মধ্যে কয়েকটি অংশ দেহের বাইরে থাকে এবং কয়েকটি অংশ দেহের ভিতরে থাকে যা বাইরে থেকে দেখা যায় না।
পুরুষদের দেহের নিচে একটি ঝুলন্ত থলি আছে, যা অন্ডকোষের থলি বা টেস্টিকলস নামে পরিচিত। এ থলির ভিতরে দুটো গোলাকার অন্ডকোষ থাকে। একটি ছেলে যখন বড় হয় তখন এ অন্ডকোষ থেকেই শুক্রাণু তৈরী হয়। এই শুক্রাণু যৌনমিলনের মাধ্যমে মেয়েদের ডিম্বাণুর সাথে মিলিত হয়ে ভ্রণ সৃষ্টি করে। শুক্রাণু তৈরীর পক্রিয়া সারাজীবন চলতে থাকে।
অন্ডকোষে শুক্রাণু তৈরী হবার পর শক্রবাহী নালী দিয়ে বের হয়ে এ শুক্রাণু বীর্যের সাথে মিলিত হয়। পুরুষদের দেহের তলপেটের নিচে দুটি বীর্যথলি আছে যা থেকে একরকম রস তৈরী হয়। এ রসই বীর্য বা সিমেন নামে পরিচিত। পুরুষদের যৌন উত্তেজনা হলে পুরুষাঙ্গ থেকে এ বীর্য বের হয়। বীর্য এবং মূত্র একই পথে বের হলেও একসাথে বের হয় না।
পুরুষাঙ্গ মূত্র ও যৌনমিলন উভয়কাজেই ব্যবহৃত হয়। এর আকার বা আকৃতি সকল পুরুষের একরকম হয় না। স্বাভাবিক অবস্থায় পুরুষাঙ্গ তুলতুলে নরম থাকলেও কোন কারণে এটি উত্তেজিত হলে শক্ত এবং বড় হয়ে লৌহদেন্ডর আকার ধারণ করে।

  • ১. পেনিসের গড় দৈর্ঘ্য ৫.১-৫.৯ ইঞ্চি
  •  ২. বড় পেনিস মানেই বেশি মজা, কথাটা ঠিক নয় । আপনার ডিউরেশন কত সেটাই আসল । স্বাভাবিক টাইম ৭-১০ মিনিট।
  •  ৩. পেনিস কখনই একেবারে সোজা হয়না । একটু বাকা থাকেই । 
  • ৪. পেনিসের গোঁড়া চিকন আগা মোটা এটা কোন সমস্যা নয় ।
  •  ৫. কোন যাদুকরী তেল বা মালিশ পেনিস তেমন বড় করতে সক্ষম নয় । এগুলা ভুয়া । 
  • ৬. একটা মেয়েকে অরগাজম দিতে আপনার মাত্র ৩ ইঞ্চি লম্বা পেনিসের হলেই
    হবে।
  • ৭. বেশি বড় পেনিস হলে মেয়েরা মজা পাওয়ার বদলে ব্যাথা পায় । এমনকি সেটা যৌন আতঙ্কেও রুপ নিতে পারে।
  • ৮. ক্ষুদ্র পেনিস বলতে ২.৭৬ ইঞ্চির চেয়ে ছোট পেনিস বুঝায় ।
  • ৯. গোঁড়া চিকন আগা মোটা বা বাঁকা পেনিস যৌনমিলনে কোন সমস্যার সৃষ্টি করেনা ।
  • ১০. পেনিসটাকে নিয়ন্তরন করুন। একমাত্র wife ছাড়া আর কোথাও ব্যবহার করবেন না।
  • ১১. wife ছাড়াই পেনিস দাঁড়িয়ে যায় এমন কোনো কাজ যেমন: বেগানা নারীর
  • দিকে তাকানো, অশ্লীল সাহিত্য পড়া, কম্পিউটার বা মোবাইলে খারাফ কিছু দেখা থেকে বিরত থাকুন।
  • ১২.( ৪০) দিনের মধ্য পুরুষাঙ্গের গোড়ার চুল কাটুন।
সূত্রঃ http://www.etcbangla.info

Advertisement