আবহাওয়া বদলানোর সময় এটি। ধীরে ধীরে শীতের পরশ পড়তে শুরু করেছে রাজ্যে। সারাদিন না হলেও রাতের দিকে হালকা আমেজ অনুভূত হতে শুরু করেছে। কালীপুজ...

ঠান্ডা লাগা থেকে দ্রুত সেরে ওঠার ঘরোয়া উপায় - Protect Your Health from Cold Weather


আবহাওয়া বদলানোর সময় এটি। ধীরে ধীরে শীতের পরশ পড়তে শুরু করেছে রাজ্যে। সারাদিন না হলেও রাতের দিকে হালকা আমেজ অনুভূত হতে শুরু করেছে। কালীপুজো গেলে রাতের তাপমাত্রা আরও কিছুটা পরিবর্তন হবে। [ যৌনসম্পর্ক স্বাভাবিক রাখতে এই খাবারগুলিকে এড়িয়ে চলুন ]

আর এই সময়টাই হঠাৎ করে ঠান্ডা লাগা, সর্দি, জ্বরের ধুম পড়ে যায় আট থেকে আশির। তাই এই সময়টায় বিশেষভাবে সাবধান থাকার পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। যারা বছরের প্রায় সব সময় ঠান্ডা লাগার সমস্যায় ভোগেন, তারা এই সময়ে বিশেষভাবে সাবধান থাকবেন। [ ]
ঠান্ডা লাগা থেকে দ্রুত সেরে ওঠার ঘরোয়া উপায়


একবার ঠান্ডা লাগলে সাধারণত কয়েকদিনের আগে সারতে চায় না। নাক বন্ধ, নাক-চোখ দিয়ে জল পড়া, নাক সুড়সুড় করা, চোখ জ্বালা করা, গা ব্যথা ইত্য়াদি নানা সমস্যা এসে উপস্থিত হয়। তাই সাবধান থাকা ছা়ড়া উপায় নেই। [সহজেই চাকরি পাওয়ার জন্য কি কি মাথায় রাখা উচিত]

তাই এই সময়ে অনেক বেশি করে জল খাবেন। বাইরের খাবার নয়, ঘরের খাবারেই বেশি মনোনিবেশ করুন। তবে যদি এরমধ্যেও ঠান্ডা লেগে যায়, তাহলে কি করবেন তা জেনে নিন নিচের ছবিতে ক্লিক করে। [ন ]

গরম পানীয়

ঠান্ডা লাগা কমাতে গরম পানীয় যেমন নানা ধরনের চায়ে চুমুক দিন। এতে যেমন গলার উপকার পাবেন তেমন ঠান্ডা লাগার ফলে হওয়া ক্লান্তি থেকেও রেহাই পাবেন।

স্যুপ খান

গরম গরম স্যুপ সর্দি লাগা অবস্থায় দারুণ স্বস্তি দেয়।

গরম জলে স্নান


ঠান্ডা লাগলে গরম জলে স্নান করুন। এতে আরাম পাবেন। খুব তাড়াতাড়ি ঠান্ডা লাগা কাটিয়ে উঠবেন আপনি।

বাড়তি বালিশ


ঠান্ডা লেগে থাকলে ভালো ঘুম হয় না। নাক বন্ধ থাকায় শ্বাস নিতে কষ্ট হয়। এই সময়ে একটা অতিরিক্ত বালিশ মাথায় নিয়ে খানিকটা উঁচু হয়ে শুয়ে দেখতে পারেন। ঘাড়ে ব্যথার সমস্যা না থাকলে এই টোটকা কাজে দেবে।

গার্গল করা


ঠান্ডা লেগে গলা খুসখুস করা, গলা ভেঙে যাওয়া ইত্যাদি হয়েই থাকে। গার্গল করলে এইসময়ে উপকার হয়। এছাড়া গলা ও নাকের সংযোগস্থলে আটকে থাকা সর্দিকেও টেনে বের করা সম্ভব হয়।

সর্দি ভিতরে টানবেন না


অনেকেই নাক টেনে বা কাশতে কাশতে সর্দিকে ভিতরে টেনে নেন। এমন হলে বারবার থুথু ফেলে তা বাইরে বের করে দিন।

আদা


সর্দি-কাশিতে এই ঘরোয়া টোটকা বহুদিন ধরেই প্রচলিত। আদার টুকরো মুখে পুরে রাখলে বা তা দিয়ে চা খেলে সর্দি-কাশি কমানো সম্ভব।

দুধ এড়িয়ে চলুন


ঠান্ডা লেগে থাকলে দুধ বা ডেয়ারি জাতীয় পণ্য এড়িয়ে চলাই ভালো। দুধ শরীরে মিউকাস বাড়িয়ে তোলে। যা ঠান্ডা লাগলে আরও বেশি সমস্য়ার সৃষ্টি করে।


Source: bengali.oneindia.com

ঘরে পোকামাকড়ের উপদ্রব একটি সাধারন ঘটনা হলেও আমাদের কাছে এটি একটি অস্বস্তিকর ও ঝামেলার বিষয়। মশা, মাছি থেকে শুরু করে তেলাপোকা কিংবা ইঁদুর সব...

ঘরে পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে বাঁচার সহজ উপায়

ঘরে পোকামাকড়ের উপদ্রব একটি সাধারন ঘটনা হলেও আমাদের কাছে এটি একটি অস্বস্তিকর ও ঝামেলার বিষয়। মশা, মাছি থেকে শুরু করে তেলাপোকা কিংবা ইঁদুর সব ধরনের পোকামাকড়ের উপদ্রবই দেখা যায়। এসব পোকামাকড় শুধু ঘর নোংরাই করে না তার সাথে ছড়ায় রোগ জীবানু। তাছাড়াও জামাকাপড়, বই খাতা ও খাবার নষ্ট করায় এর জুড়ি নেই। অনেক সময় ঘরে পোকামাকড়ের উপদ্রব আমাদের অতিষ্ট করে তোলে যার ফলে আমরা পোকামাকড় তাড়াতে কীটনাশক ব্যাবহার করে থাকি। কিন্তু ওই কীটনাশক পোকামাকড়ের মতই বিষাক্ত যা আমাদের শরীরের জন্য অত্যান্ত ক্ষতিকর। তবে কিছু সচেতনতা এবং কিছু প্রাকৃতিক উপাদানের মাধ্যমে আমরা এসব পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে বাঁচতে পারি। তাহলে চলুন জেনে নেই পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে বাঁচার উপায়গুলো সম্বন্ধে।
ঘরে পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে বাঁচার সহজ উপায়

 উপায় গুলি এক পলকে দেখে নিন।

  •  নিমপাতা একটি প্রাকৃতিক কীটনাশক । যদিও এটি পোকামাকড়দের জম তবে মানুষের উপকার ছাড়া এতে অপকার নেই। আলমারিতে বা কাপড় রাখার স্থানে তোশকের নিচে শুকনো নিমপাতা বা কালোজিরা কাপড়ে বেঁধে রাখুন। নিমপাতা পানিতে দিয়ে ঘর মুছুন। পোকা-মাকড়ের উপদ্রব কমবে।
  •  দারচিনি ও লবঙ্গ হচ্ছে মশলা জাতীয় উপাদান। তবে এটি তেলাপোকা কিংবা পিঁপড়া তাড়াতে কাজে আসে। দারচিনি এবং লবঙ্গ আপনার ঘরে যেমন সুন্দর গন্ধ ছড়াবে তেমনি দূর করবে পিঁপড়ার যন্ত্রণা। ঘরের বিভিন্ন স্থানে কয়েক টুকরো দারচিনি ও লবঙ্গ রেখে দিন। চিনির পাত্রের প্রতি পিঁপড়াদের আগ্রহ অনেক বেশি, এটা সবাই জানি। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কয়েকটি লবঙ্গ রাখুন।
  •  ঘরের দেয়ালে উইপোকার উপদ্রব থেকে রেহাই পেতে দেয়ালের যে স্থান থেকে উইপোকা বের হয়, সেখানে কর্পূরের গুঁড়ার সঙ্গে লিকুইড প্যারাফিন মিশিয়ে দ্রবণ তৈরি করে দেওয়া যেতে পারে।
  • শুকনো নিমপাতার গুঁড়ো রান্নাঘরের যেকোনো স্থানে ছড়িয়ে রাখলে পোকার উপদ্রব কম হয়ে থাকে।
  •  আমাদের বাসাবাড়িতে সাধারণত কালো ইঁদুরের উপদ্রব বেশি হয়ে থাকে। যেকোনো ধরনের ইঁদুরের হাত থেকে রেহাই পেতে ইঁদুরের গর্তের মুখে মরিচের ধোঁয়া দেওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া ইঁদুরের গর্তে পানি ঢাললে ইঁদুরের উপদ্রব কমে।
  • ঘরের মেঝে পরিস্কার করার সময় পানিতে দুই টেবিল চামচ ভিনেগার মিশিয়ে নিন। এতে তেলাপোকা, পিঁপড়া এবং আরশোলা থেকে রেহাই পাবেন।
  •  ঘর থেকে মশা-মাছি দূর করতে স্যাভলন দিয়ে ঘর পরিষ্কার করুন। এটি আপনার ঘর জীবাণু মুক্ত রাখবে।
  • মশা তাড়াবার একটা সহজ উপায় হল কর্পূর এর ব্যবহার, কয়েক টুকরো কর্পূর আধকাপ পানিতে ভিজিয়ে খাটের নীচে রেখে দিন। এতে নিশ্চিত ভাবে বাসায় মশার উপদ্রপ কমে যাবে।
  • পিঁপড়ার গর্তের মুখে পিপারমিন্ট অয়েলে ভেজানো তুলা রেখে দিন। পিঁপড়া কমে যাবে।
  •  ময়লা ফেলার জায়গায় বোরিক পাউডার ছিটিয়ে দিন। এতে মাছির উপদ্রব কমে যাবে।
  •  চিনির সাথে সমপরিমাণ বোরিক পাউডার মিশিয়ে ঘরের কোনায়, দেয়ালে ছড়িয়ে দিন। এতে তেলাপোকার অত্যাচার কমবে।
  • ঘরে ইঁদুরের উপদ্রব থেকে বাঁচতে চাইলে তুলোর বল পিপারমিন্ট অয়েলে চুবিয়ে ঘরের বিভিন্ন স্থানে রেখে দিন। পিপারমিন্ট অয়েল বাজারে না পেলে ঘরে পুদিনা পাতার রস অলিভ অয়েলে মিশিয়ে মুখ বন্ধ করে ৩ দিন রেখে দিন।
  •  ঘরে উইপোকার উৎপাত শুরু হলে চিনি এবং দারুচিনি গুড়ো মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে রেখে দিন। এতে উইপোকার উপদ্রব কমে যাবে।
  •  রান্না ঘরের বেসিনের পানির লাইন এবং ওয়াশ রুমের লাইনগুলোতে ফুটন্ত পানি ঢালুন। এর ফলে সেখানে মশা মাছি জন্মাতে পারবে না।
  •  ঘরের, লেপ, তোশক, বালিস, কাপড় ইত্যাদি মাঝেমধ্যে রোদে দিতে হবে। এতে করে পোকামাকড় কম হবে।
  • খাবারকে পোকার হাত থেকে রক্ষার জন্য খাবার টেবিল ও রান্নাঘরে চুলার ওপর কোনো লাইট দেয়া যাবে না।
  • প্রতিটি ঘরের কোনা অবশ্যই পরিষ্কার রাখতে হবে। ঘরে আলো-বাতাস প্রবেশ করার ব্যবস্থা করতে।
  •  প্রতিদিন ঘরের মেঝে পরিষ্কার করুন। ঘর মুছতে ফিনাইল বা অ্যান্টিসেপটিক লিকুইড ব্যবহার করুন। এতে পোকামাকড়ের আনাগোনা অনেকটাই কমে যাবে।
  • ঘরের কোথাও পানি জমতে দেবেন না। ফুলদানীর পানিও একদিন পর পর পাল্টে ফেলুন। পুরোনো ফুলের পাতা, পাপড়ি বা ডাঁটি যেন পানিতে জমে পচে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখুন।
  •  রান্নাঘরের ডাস্টবিনের জায়গা, স্টোররুম, আলমারির পেছনের অন্ধকার জায়গা, খাটের নিচে, ঘরের কোনা ইত্যাদি জায়গাগুলো পরিষ্কার রাখুন। কারণ এসব জায়গায় মশা লুকিয়ে থাকে।
  •  সন্ধ্যা ছয়টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত ঘরের দরজা ও জানালা বন্ধ রাখুন। এ সময়টাতেই ঘরে মশা ঢোকে বেশি।
  •  ঘরে বিভিন্ন ফলমূল থাকলে মাছির উপদ্রব বেড়ে যায়। মাছির উৎপাত এড়াতে চাইলে ঘরের কোণে একটি হালকা ভেজা দড়ি ঝুলিয়ে রাখুন। মাছি সব দড়িতে বসবে। ফলমূল খাবারদাবার থেকে দূর হবে মাছি।
সূত্র: উইকিপিডিয়া

কিডনি ফেইলুর বা রেনাল ফেইলুর শরীরের এক নীরব ঘাতক , প্রায় প্রতিটি পরিবারেরই কেউ না কেউ এই ভয়াবহ রোগে আ...

কিডনি সুস্থ্য রাখার ৭ টি উপায় - সকলের জানা উচিৎ

কিডনি সুস্থ্য রাখার ৭ টি উপায় - সবার জানা উচিৎকিডনি ফেইলুর বা রেনাল ফেইলুর শরীরের এক নীরব ঘাতক, প্রায় প্রতিটি পরিবারেরই কেউ না কেউ এই ভয়াবহ রোগে আক্রান্ত। তাই আমরা সকলেই কমবেশী জানি এ রোগের ভোগান্তি কতটা নির্মম; কিন্ত আমরা কি জানি কিছু সাবধানতা অবলম্বন করলে সহজেই এই রোগ এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব। আসুন জেনে নেই কিভাবে সহজেই আপনার কিডনিকে সুস্থ্য রাখা সম্ভব,
১। কর্মঠ থাকুনঃ নিয়মিত হাটা,দৌড়ানো,স্লাইকিং করা বা সাতার কাটার মতো হাল্কা ব্যায়াম করে আপনার শরীরকে কর্মঠ ও সতেজ রাখুন। কর্মঠ ও সতেজ শরীরে অন্যান্য যেকোন রোগ হবার মতো কিডনি রোগ হবার ঝুকিও খুব কম থাকে।
২। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে রাখুনঃ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীর শতকরা ৫০ জনই কিডনি রোগে আক্রান্ত হন। রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রনে না থাকলে কিডনি নষ্ট হবার ঝুকি আরো বেড়ে যায়। তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে রাখুন,নিয়মিত আপনার রক্তের সুগার পরীক্ষা করিয়ে দেখুন তা স্বাভাবিক মাত্রায় আছে কিনা, না থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। শুধু তাই নয় অন্তত তিন মাস পরপর হলেও একবার আপনার কিডনি পরীক্ষা করিয়ে জেনে নিন সেটা সুস্থ্য আছে কিনা।
৩। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখুনঃ অনেকেরই ধারনা যে উচ্চ রক্তচাপ শুধু ব্রেইন স্ট্রোক (stroke) আর হার্ট এটাকের (heart attack) এর ঝুকি বাড়ায়,তাদের জেনে রাখা ভালো যে কিডনি ফেইলুর হবার প্রধান কারণ হলো অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ। তাই এ রোগ থেকে বাঁচতে অবশ্যই আপনার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে। কোন কারনে তা ১২৯/৮৯ মি,মি, এর বেশী হলে সাথে সাথে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। নিয়মিত অসুধ সেবন এবং তদসংক্রান্ত উপদেশ মেনে চললেই সহজেই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখা যায়।
৪। পরিমিত আহার করুন এবং ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখুনঃ অতিরিক্ত ওজন কিডনির জন্য ঝুকিপূর্ণ,তাই সুস্থ্য থাকতে হলে ওজন কমিয়ে স্বাভাবিক মাত্রায় নিয়ে আসতে হবে। পরিমিত স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে কিডনি রোগ হবার ঝুকি অনেক কমে যায়।অন্য দিকে হোটেলের তেলমশলা যুক্ত খাবার,ফাষ্টফুড,প্রক্রিয়াজাত খাবার খেলে রোগ হবার ঝুকি অনেকাংশে বেড়ে যায়। মানুষের দৈনিক মাত্র ১ চা চামচ লবন খাবার প্রয়োজন আছে -খাবারে অতিরিক্ত লবন খাওয়াও কিডনি রোগ হবার ঝুকি বাড়িয়ে দেয়। তাই খাবারে অতিরিক্ত লবন পরিহার করুন।
৫। ধুমপান পরিহার করুনঃ অধুমপায়ীদের তুলনায় ধুমপায়ীদের কিডনি ক্যান্সার হবার সম্ভাবনা শতকরা ৫০ গুণ বেশী। শুধু তাই নয় ধুমপানের কারণে কিডনিতে রক্তপ্রবাহ কমে যেতে থাকে এবং এর ফলে কিডনির কর্মক্ষমতাও হ্রাস পেতে শুরু করে। এভাবে ধুমপায়ী একসময় কিডনি ফেইলুর রোগে আক্রান্ত হয়ে যায়।
৬। অপ্রয়োজনীয় অসুধ সেবনঃ আমাদের মাঝে অনেকেরই বাতিক রয়েছে প্রয়োজন / অপ্রয়োজনে দোকান থেকে অসুধ কিনে খাওয়া। এদের মধ্যে ব্যথার অসুধ (NSAID) রয়েছে শীর্ষ তালিকায়। জেনে রাখা ভাল যে প্রায় সব অসুধই কিডনির জন্য কমবেশী ক্ষতিকর আর এর মধ্যে ব্যথার অসুধ সবার চেয়ে এগিয়ে। নিয়ম না জেনে অপ্রয়োজনীয় অসুধ খেয়ে আপনি হয়তো মনের অজান্তেই আপনার কিডনিকে ধংস করে যাচ্ছেন -তাই যে কোন অসুধ ব্যবহারের আগে অবশ্যই নিবন্ধিত চিকিৎসকের কাছ থেকে জেনে নিন তা আপনার ক্ষতি করবে কিনা।
৭। নিয়মিত কিডনি পরীক্ষা করানঃ আমাদের মাঝে কেউ কেউ আছেন যাদের কিডনি রোগ হবার ঝুকি অনেক বেশী, তাদের অবশ্যই নিয়মিত কিডনি পরীক্ষা করানো উচিত। কারো যদি ডায়াবেটিস এবং / অথবা উচ্চ রক্তচাপ থাকে,ওজন বেশী থাকে (স্থুলতা / Obesity),পরিবারের কেউ কিডনি রোগে আক্রান্ত থাকে তাহলে ধরে নিতে হবে তার কিডনি রোগে আক্রান্ত হবার ঝুকি অনেক বেশী। তাই এসব কারন থাকলে অবশ্যই নিয়মিত কিডনি পরীক্ষা করাতে হবে।
কিডনি ফেইলুর হয়ে গেলে ভালো হয়ে যাবার কোন সুযোগ নেই, ডায়ালাইসিস কিংবা প্রতিস্থাপন (Renal Transplant) করে শুধু জীবনকে দীর্ঘায়িত করা সম্ভব। তাই এই রোগ এড়িয়ে যাবার চেষ্টা চালিয়ে যাওয়াটা প্রতিটি সুস্থ্য মানুষের জন্য বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
তথ্যসুত্র- www.susastho.com

লবণ একটি অতি প্রয়োজনীয় জিনিস। প্রতিদিন তা আমাদের প্রয়োজন। লবণে আয়োডিন থাকে যা আমাদের দেহের জন্য খুব প্রয়োজনীয়। কিন্তু বাজারে আয়োডিন ছাড়া লব...

লবণে আয়োডিন আছে কি না পরীক্ষা ?

লবণ একটি অতি প্রয়োজনীয় জিনিস। প্রতিদিন তা আমাদের প্রয়োজন। লবণে আয়োডিন থাকে যা আমাদের দেহের জন্য খুব প্রয়োজনীয়। কিন্তু বাজারে আয়োডিন ছাড়া লবণ অনেক ব্যাবসায়ী আয়োডিন আছে বলে বিক্রি করে। তাই আপনি যদি তা সনাক্ত করতে চান তাহলে আপনাকে নিচের পদ্ধতি অনুসরন করতে হবে:


লবণে আয়োডিন আছে কিনা পরীক্ষা 

১। লবণ ক্রয় করুন।
২। ভাল লেবু দরকার।
৩। লেবু সামান্য লবণে কয়েক ফোঁটা দিন।
 
কিছুক্ষনের মাঝে যদি লবণ যদি নীল না হয় তবে বুঝতে হবে লবণ এ আয়োডিন নেই।

দাঁতের যত্নে ১৫ টিপস আজকাল প্রায় প্রত্যেকেই ছেলে-বুড়ো, যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সবাই পার্লারে যাবার ব্যাপারে খুবই আগ্রহী; যাতে নিজেকে সুন...

দাঁতের যত্নে ১৫ টিপস - যা প্রত্যেকের জানা দরকার

দাঁতের যত্নে ১৫ টিপস

আজকাল প্রায় প্রত্যেকেই ছেলে-বুড়ো, যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সবাই পার্লারে যাবার ব্যাপারে খুবই আগ্রহী; যাতে নিজেকে সুন্দর থেকে সুন্দরতম করে তোলা যায়। কিন্তু একথা একবারও খেয়াল হয় না যে, বাহ্যিক সৌন্দর্যই (শুধু মুখের মেকআপ) আসল নয়। হাসলে যদি তাতে সৌন্দর্য না থাকে, মিষ্টতা না থাকে তাতে লাভ কি? সাজগোজের সৌন্দর্যকে বাড়ানোর জন্য দাঁতের সৌন্দর্য অপরিহার্য। কিছু কিছু বিজ্ঞাপনে দেখা যায় (দেশী ও বিদেশী) মডেলের দাঁতের রং হলুদ বর্ণের এবং মাড়িতে ঘা, ফোলা এবং লাল টকটকে। তখন দর্শকদের তার (মডেলের) সৌন্দর্য দেখার বদলে ঐ ময়লা দাঁত এবং ফোলা মাড়ি নিয়ে সমালোচনায় ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলতে দরকার-
২. প্রতি ৬ মাস অন্তর একবার, বছরে দু’বার ভাল অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা নেয়া।
৩. নিয়মিত দাঁত ঝপধষরহম ও চড়ষরংযরহম করানো।
৪. দাঁতে হঠাৎ কোন গর্ত হওয়া দেখলে প্রাথমিক পর্যায়ে তা ফিলিং-এর মাধ্যমে পূরণ করা।
৫. প্রতিদিন নিয়ম করে সকালে নাস্তার পর এবং রাতে ঘুমের আগে দাঁত ব্রাশ করা।
৬. নিয়মিত মাউথওয়াশ ব্যবহার করা।
৭. সঠিক নিয়মে দাঁত ব্রাশ করতে হবে নচেৎ দাঁতের ক্ষয় বৃদ্ধি পাবে।
৮. ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করা।
৯. দাঁত ব্রাশ করার পরও যখন দু’দাঁতের মাঝে ময়লা থেকে যায় সেগুলো ডেন্টাল ফ্লস-এর মাধ্যমে পরিষ্কার করতে হবে।
১০. প্রতিবার দাঁত ব্রাশ করার পর মাড়ি ম্যাসাজ করতে হবে।
১১. যাদের দাঁতে শিরশির ভাব আছে তাদের উচিত অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ নিয়ে বিশেষ ধরনের ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেষ্ট ব্যবহার করা।
১২. মাঝে মাঝে হালকা লবণ গরম পানি দিয়ে কুলকুচি করা।
১৩. পূর্বে দাঁত ফেলে দিয়ে থাকলে ঐ ফাঁকা জায়গায় স্থায়ী/অস্থায়ী পদ্ধতিতে দাঁত বাঁধিয়ে নিতে হবে।
১৪. উঁচু-নিচু দাঁতের যথাযথ চিকিৎসা করাতে হবে।
১৫. ছোটবেলা থেকে দুধ দাঁতের যথাযথ যত্ন নিতে হবে। নচেৎ ভবিষ্যতে স্থায়ী দাঁতের সমস্যা দেখা দেবে।
১৬. পান-সুপারি, সিগারেট, তামাক পাতা ইত্যাদি গ্রহণের অভ্যেস থাকলে তা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- See more at: http://www.ebanglahealth.com/464#sthash.uxG8nzmF.dpuf

দাঁতের যত্নে ১৫ টিপস

আজকাল প্রায় প্রত্যেকেই ছেলে-বুড়ো, যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সবাই পার্লারে যাবার ব্যাপারে খুবই আগ্রহী; যাতে নিজেকে সুন্দর থেকে সুন্দরতম করে তোলা যায়। কিন্তু একথা একবারও খেয়াল হয় না যে, বাহ্যিক সৌন্দর্যই (শুধু মুখের মেকআপ) আসল নয়। হাসলে যদি তাতে সৌন্দর্য না থাকে, মিষ্টতা না থাকে তাতে লাভ কি? সাজগোজের সৌন্দর্যকে বাড়ানোর জন্য দাঁতের সৌন্দর্য অপরিহার্য। কিছু কিছু বিজ্ঞাপনে দেখা যায় (দেশী ও বিদেশী) মডেলের দাঁতের রং হলুদ বর্ণের এবং মাড়িতে ঘা, ফোলা এবং লাল টকটকে। তখন দর্শকদের তার (মডেলের) সৌন্দর্য দেখার বদলে ঐ ময়লা দাঁত এবং ফোলা মাড়ি নিয়ে সমালোচনায় ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলতে দরকার-
২. প্রতি ৬ মাস অন্তর একবার, বছরে দু’বার ভাল অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা নেয়া।
৩. নিয়মিত দাঁত ঝপধষরহম ও চড়ষরংযরহম করানো।
৪. দাঁতে হঠাৎ কোন গর্ত হওয়া দেখলে প্রাথমিক পর্যায়ে তা ফিলিং-এর মাধ্যমে পূরণ করা।
৫. প্রতিদিন নিয়ম করে সকালে নাস্তার পর এবং রাতে ঘুমের আগে দাঁত ব্রাশ করা।
৬. নিয়মিত মাউথওয়াশ ব্যবহার করা।
৭. সঠিক নিয়মে দাঁত ব্রাশ করতে হবে নচেৎ দাঁতের ক্ষয় বৃদ্ধি পাবে।
৮. ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করা।
৯. দাঁত ব্রাশ করার পরও যখন দু’দাঁতের মাঝে ময়লা থেকে যায় সেগুলো ডেন্টাল ফ্লস-এর মাধ্যমে পরিষ্কার করতে হবে।
১০. প্রতিবার দাঁত ব্রাশ করার পর মাড়ি ম্যাসাজ করতে হবে।
১১. যাদের দাঁতে শিরশির ভাব আছে তাদের উচিত অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ নিয়ে বিশেষ ধরনের ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেষ্ট ব্যবহার করা।
১২. মাঝে মাঝে হালকা লবণ গরম পানি দিয়ে কুলকুচি করা।
১৩. পূর্বে দাঁত ফেলে দিয়ে থাকলে ঐ ফাঁকা জায়গায় স্থায়ী/অস্থায়ী পদ্ধতিতে দাঁত বাঁধিয়ে নিতে হবে।
১৪. উঁচু-নিচু দাঁতের যথাযথ চিকিৎসা করাতে হবে।
১৫. ছোটবেলা থেকে দুধ দাঁতের যথাযথ যত্ন নিতে হবে। নচেৎ ভবিষ্যতে স্থায়ী দাঁতের সমস্যা দেখা দেবে।
১৬. পান-সুপারি, সিগারেট, তামাক পাতা ইত্যাদি গ্রহণের অভ্যেস থাকলে তা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- See more at: http://www.ebanglahealth.com/464#sthash.uxG8nzmF.dpuf
দাঁতের যত্নে ১৫ টিপস - যা প্রত্যেকের জানা দরকার
আজকাল প্রায় প্রত্যেকেই ছেলে-বুড়ো, যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সবাই পার্লারে যাবার ব্যাপারে খুবই আগ্রহী; যাতে নিজেকে সুন্দর থেকে সুন্দরতম করে তোলা যায়। কিন্তু একথা একবারও খেয়াল হয় না যে, বাহ্যিক সৌন্দর্যই (শুধু মুখের মেকআপ) আসল নয়। হাসলে যদি তাতে সৌন্দর্য না থাকে, মিষ্টতা না থাকে তাতে লাভ কি? সাজগোজের সৌন্দর্যকে বাড়ানোর জন্য দাঁতের সৌন্দর্য অপরিহার্য। কিছু কিছু বিজ্ঞাপনে দেখা যায় (দেশী ও বিদেশী) মডেলের দাঁতের রং হলুদ বর্ণের এবং মাড়িতে ঘা, ফোলা এবং লাল টকটকে। তখন দর্শকদের তার (মডেলের) সৌন্দর্য দেখার বদলে ঐ ময়লা দাঁত এবং ফোলা মাড়ি নিয়ে সমালোচনায় ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলতে দরকার-
এটিও পড়ুন -অনলাইনে সহজে আয় করার সহজ ও সরল উপায়

  •  প্রতি ৬ মাস অন্তর একবার, বছরে দু’বার ভাল অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা নেয়া।

  •  নিয়মিত দাঁত ঝপধষরহম ও চড়ষরংযরহম করানো।

  •  দাঁতে হঠাৎ কোন গর্ত হওয়া দেখলে প্রাথমিক পর্যায়ে তা ফিলিং-এর মাধ্যমে পূরণ করা।

  •  প্রতিদিন নিয়ম করে সকালে নাস্তার পর এবং রাতে ঘুমের আগে দাঁত ব্রাশ করা।

  •  নিয়মিত মাউথওয়াশ ব্যবহার করা।

  •  সঠিক নিয়মে দাঁত ব্রাশ করতে হবে নচেৎ দাঁতের ক্ষয় বৃদ্ধি পাবে।

  •  ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করা।

  •  দাঁত ব্রাশ করার পরও যখন দু’দাঁতের মাঝে ময়লা থেকে যায় সেগুলো ডেন্টাল ফ্লস-এর মাধ্যমে পরিষ্কার করতে হবে।

  •  প্রতিবার দাঁত ব্রাশ করার পর মাড়ি ম্যাসাজ করতে হবে।

  •  যাদের দাঁতে শিরশির ভাব আছে তাদের উচিত অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ নিয়ে বিশেষ ধরনের ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেষ্ট ব্যবহার করা।

  •  মাঝে মাঝে হালকা লবণ গরম পানি দিয়ে কুলকুচি করা।

  •  পূর্বে দাঁত ফেলে দিয়ে থাকলে ঐ ফাঁকা জায়গায় স্থায়ী/অস্থায়ী পদ্ধতিতে দাঁত বাঁধিয়ে নিতে হবে।

  •  উঁচু-নিচু দাঁতের যথাযথ চিকিৎসা করাতে হবে।

  •  ছোটবেলা থেকে দুধ দাঁতের যথাযথ যত্ন নিতে হবে। নচেৎ ভবিষ্যতে স্থায়ী দাঁতের সমস্যা দেখা দেবে।

  •  পান-সুপারি, সিগারেট, তামাক পাতা ইত্যাদি গ্রহণের অভ্যেস থাকলে তা থেকে বিরত থাকতে হবে।
তথ্যসুত্র -Bangla Helth

দাঁতের যত্নে ১৫ টিপস

আজকাল প্রায় প্রত্যেকেই ছেলে-বুড়ো, যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সবাই পার্লারে যাবার ব্যাপারে খুবই আগ্রহী; যাতে নিজেকে সুন্দর থেকে সুন্দরতম করে তোলা যায়। কিন্তু একথা একবারও খেয়াল হয় না যে, বাহ্যিক সৌন্দর্যই (শুধু মুখের মেকআপ) আসল নয়। হাসলে যদি তাতে সৌন্দর্য না থাকে, মিষ্টতা না থাকে তাতে লাভ কি? সাজগোজের সৌন্দর্যকে বাড়ানোর জন্য দাঁতের সৌন্দর্য অপরিহার্য। কিছু কিছু বিজ্ঞাপনে দেখা যায় (দেশী ও বিদেশী) মডেলের দাঁতের রং হলুদ বর্ণের এবং মাড়িতে ঘা, ফোলা এবং লাল টকটকে। তখন দর্শকদের তার (মডেলের) সৌন্দর্য দেখার বদলে ঐ ময়লা দাঁত এবং ফোলা মাড়ি নিয়ে সমালোচনায় ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলতে দরকার-
২. প্রতি ৬ মাস অন্তর একবার, বছরে দু’বার ভাল অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা নেয়া।
৩. নিয়মিত দাঁত ঝপধষরহম ও চড়ষরংযরহম করানো।
৪. দাঁতে হঠাৎ কোন গর্ত হওয়া দেখলে প্রাথমিক পর্যায়ে তা ফিলিং-এর মাধ্যমে পূরণ করা।
৫. প্রতিদিন নিয়ম করে সকালে নাস্তার পর এবং রাতে ঘুমের আগে দাঁত ব্রাশ করা।
৬. নিয়মিত মাউথওয়াশ ব্যবহার করা।
৭. সঠিক নিয়মে দাঁত ব্রাশ করতে হবে নচেৎ দাঁতের ক্ষয় বৃদ্ধি পাবে।
৮. ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করা।
৯. দাঁত ব্রাশ করার পরও যখন দু’দাঁতের মাঝে ময়লা থেকে যায় সেগুলো ডেন্টাল ফ্লস-এর মাধ্যমে পরিষ্কার করতে হবে।
১০. প্রতিবার দাঁত ব্রাশ করার পর মাড়ি ম্যাসাজ করতে হবে।
১১. যাদের দাঁতে শিরশির ভাব আছে তাদের উচিত অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ নিয়ে বিশেষ ধরনের ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেষ্ট ব্যবহার করা।
১২. মাঝে মাঝে হালকা লবণ গরম পানি দিয়ে কুলকুচি করা।
১৩. পূর্বে দাঁত ফেলে দিয়ে থাকলে ঐ ফাঁকা জায়গায় স্থায়ী/অস্থায়ী পদ্ধতিতে দাঁত বাঁধিয়ে নিতে হবে।
১৪. উঁচু-নিচু দাঁতের যথাযথ চিকিৎসা করাতে হবে।
১৫. ছোটবেলা থেকে দুধ দাঁতের যথাযথ যত্ন নিতে হবে। নচেৎ ভবিষ্যতে স্থায়ী দাঁতের সমস্যা দেখা দেবে।
১৬. পান-সুপারি, সিগারেট, তামাক পাতা ইত্যাদি গ্রহণের অভ্যেস থাকলে তা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- See more at: http://www.ebanglahealth.com/464#sthash.uxG8nzmF.dpuf

দাঁতের যত্নে ১৫ টিপস

আজকাল প্রায় প্রত্যেকেই ছেলে-বুড়ো, যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সবাই পার্লারে যাবার ব্যাপারে খুবই আগ্রহী; যাতে নিজেকে সুন্দর থেকে সুন্দরতম করে তোলা যায়। কিন্তু একথা একবারও খেয়াল হয় না যে, বাহ্যিক সৌন্দর্যই (শুধু মুখের মেকআপ) আসল নয়। হাসলে যদি তাতে সৌন্দর্য না থাকে, মিষ্টতা না থাকে তাতে লাভ কি? সাজগোজের সৌন্দর্যকে বাড়ানোর জন্য দাঁতের সৌন্দর্য অপরিহার্য। কিছু কিছু বিজ্ঞাপনে দেখা যায় (দেশী ও বিদেশী) মডেলের দাঁতের রং হলুদ বর্ণের এবং মাড়িতে ঘা, ফোলা এবং লাল টকটকে। তখন দর্শকদের তার (মডেলের) সৌন্দর্য দেখার বদলে ঐ ময়লা দাঁত এবং ফোলা মাড়ি নিয়ে সমালোচনায় ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলতে দরকার-
২. প্রতি ৬ মাস অন্তর একবার, বছরে দু’বার ভাল অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা নেয়া।
৩. নিয়মিত দাঁত ঝপধষরহম ও চড়ষরংযরহম করানো।
৪. দাঁতে হঠাৎ কোন গর্ত হওয়া দেখলে প্রাথমিক পর্যায়ে তা ফিলিং-এর মাধ্যমে পূরণ করা।
৫. প্রতিদিন নিয়ম করে সকালে নাস্তার পর এবং রাতে ঘুমের আগে দাঁত ব্রাশ করা।
৬. নিয়মিত মাউথওয়াশ ব্যবহার করা।
৭. সঠিক নিয়মে দাঁত ব্রাশ করতে হবে নচেৎ দাঁতের ক্ষয় বৃদ্ধি পাবে।
৮. ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করা।
৯. দাঁত ব্রাশ করার পরও যখন দু’দাঁতের মাঝে ময়লা থেকে যায় সেগুলো ডেন্টাল ফ্লস-এর মাধ্যমে পরিষ্কার করতে হবে।
১০. প্রতিবার দাঁত ব্রাশ করার পর মাড়ি ম্যাসাজ করতে হবে।
১১. যাদের দাঁতে শিরশির ভাব আছে তাদের উচিত অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ নিয়ে বিশেষ ধরনের ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেষ্ট ব্যবহার করা।
১২. মাঝে মাঝে হালকা লবণ গরম পানি দিয়ে কুলকুচি করা।
১৩. পূর্বে দাঁত ফেলে দিয়ে থাকলে ঐ ফাঁকা জায়গায় স্থায়ী/অস্থায়ী পদ্ধতিতে দাঁত বাঁধিয়ে নিতে হবে।
১৪. উঁচু-নিচু দাঁতের যথাযথ চিকিৎসা করাতে হবে।
১৫. ছোটবেলা থেকে দুধ দাঁতের যথাযথ যত্ন নিতে হবে। নচেৎ ভবিষ্যতে স্থায়ী দাঁতের সমস্যা দেখা দেবে।
১৬. পান-সুপারি, সিগারেট, তামাক পাতা ইত্যাদি গ্রহণের অভ্যেস থাকলে তা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- See more at: http://www.ebanglahealth.com/464#sthash.uxG8nzmF.dpuf

দাঁতের যত্নে ১৫ টিপস

আজকাল প্রায় প্রত্যেকেই ছেলে-বুড়ো, যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সবাই পার্লারে যাবার ব্যাপারে খুবই আগ্রহী; যাতে নিজেকে সুন্দর থেকে সুন্দরতম করে তোলা যায়। কিন্তু একথা একবারও খেয়াল হয় না যে, বাহ্যিক সৌন্দর্যই (শুধু মুখের মেকআপ) আসল নয়। হাসলে যদি তাতে সৌন্দর্য না থাকে, মিষ্টতা না থাকে তাতে লাভ কি? সাজগোজের সৌন্দর্যকে বাড়ানোর জন্য দাঁতের সৌন্দর্য অপরিহার্য। কিছু কিছু বিজ্ঞাপনে দেখা যায় (দেশী ও বিদেশী) মডেলের দাঁতের রং হলুদ বর্ণের এবং মাড়িতে ঘা, ফোলা এবং লাল টকটকে। তখন দর্শকদের তার (মডেলের) সৌন্দর্য দেখার বদলে ঐ ময়লা দাঁত এবং ফোলা মাড়ি নিয়ে সমালোচনায় ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলতে দরকার-
২. প্রতি ৬ মাস অন্তর একবার, বছরে দু’বার ভাল অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা নেয়া।
৩. নিয়মিত দাঁত ঝপধষরহম ও চড়ষরংযরহম করানো।
৪. দাঁতে হঠাৎ কোন গর্ত হওয়া দেখলে প্রাথমিক পর্যায়ে তা ফিলিং-এর মাধ্যমে পূরণ করা।
৫. প্রতিদিন নিয়ম করে সকালে নাস্তার পর এবং রাতে ঘুমের আগে দাঁত ব্রাশ করা।
৬. নিয়মিত মাউথওয়াশ ব্যবহার করা।
৭. সঠিক নিয়মে দাঁত ব্রাশ করতে হবে নচেৎ দাঁতের ক্ষয় বৃদ্ধি পাবে।
৮. ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করা।
৯. দাঁত ব্রাশ করার পরও যখন দু’দাঁতের মাঝে ময়লা থেকে যায় সেগুলো ডেন্টাল ফ্লস-এর মাধ্যমে পরিষ্কার করতে হবে।
১০. প্রতিবার দাঁত ব্রাশ করার পর মাড়ি ম্যাসাজ করতে হবে।
১১. যাদের দাঁতে শিরশির ভাব আছে তাদের উচিত অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ নিয়ে বিশেষ ধরনের ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেষ্ট ব্যবহার করা।
১২. মাঝে মাঝে হালকা লবণ গরম পানি দিয়ে কুলকুচি করা।
১৩. পূর্বে দাঁত ফেলে দিয়ে থাকলে ঐ ফাঁকা জায়গায় স্থায়ী/অস্থায়ী পদ্ধতিতে দাঁত বাঁধিয়ে নিতে হবে।
১৪. উঁচু-নিচু দাঁতের যথাযথ চিকিৎসা করাতে হবে।
১৫. ছোটবেলা থেকে দুধ দাঁতের যথাযথ যত্ন নিতে হবে। নচেৎ ভবিষ্যতে স্থায়ী দাঁতের সমস্যা দেখা দেবে।
১৬. পান-সুপারি, সিগারেট, তামাক পাতা ইত্যাদি গ্রহণের অভ্যেস থাকলে তা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- See more at: http://www.ebanglahealth.com/464#sthash.uxG8nzmF.dpuf

দাঁতের যত্নে ১৫ টিপস

আজকাল প্রায় প্রত্যেকেই ছেলে-বুড়ো, যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সবাই পার্লারে যাবার ব্যাপারে খুবই আগ্রহী; যাতে নিজেকে সুন্দর থেকে সুন্দরতম করে তোলা যায়। কিন্তু একথা একবারও খেয়াল হয় না যে, বাহ্যিক সৌন্দর্যই (শুধু মুখের মেকআপ) আসল নয়। হাসলে যদি তাতে সৌন্দর্য না থাকে, মিষ্টতা না থাকে তাতে লাভ কি? সাজগোজের সৌন্দর্যকে বাড়ানোর জন্য দাঁতের সৌন্দর্য অপরিহার্য। কিছু কিছু বিজ্ঞাপনে দেখা যায় (দেশী ও বিদেশী) মডেলের দাঁতের রং হলুদ বর্ণের এবং মাড়িতে ঘা, ফোলা এবং লাল টকটকে। তখন দর্শকদের তার (মডেলের) সৌন্দর্য দেখার বদলে ঐ ময়লা দাঁত এবং ফোলা মাড়ি নিয়ে সমালোচনায় ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলতে দরকার-
২. প্রতি ৬ মাস অন্তর একবার, বছরে দু’বার ভাল অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা নেয়া।
৩. নিয়মিত দাঁত ঝপধষরহম ও চড়ষরংযরহম করানো।
৪. দাঁতে হঠাৎ কোন গর্ত হওয়া দেখলে প্রাথমিক পর্যায়ে তা ফিলিং-এর মাধ্যমে পূরণ করা।
৫. প্রতিদিন নিয়ম করে সকালে নাস্তার পর এবং রাতে ঘুমের আগে দাঁত ব্রাশ করা।
৬. নিয়মিত মাউথওয়াশ ব্যবহার করা।
৭. সঠিক নিয়মে দাঁত ব্রাশ করতে হবে নচেৎ দাঁতের ক্ষয় বৃদ্ধি পাবে।
৮. ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করা।
৯. দাঁত ব্রাশ করার পরও যখন দু’দাঁতের মাঝে ময়লা থেকে যায় সেগুলো ডেন্টাল ফ্লস-এর মাধ্যমে পরিষ্কার করতে হবে।
১০. প্রতিবার দাঁত ব্রাশ করার পর মাড়ি ম্যাসাজ করতে হবে।
১১. যাদের দাঁতে শিরশির ভাব আছে তাদের উচিত অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ নিয়ে বিশেষ ধরনের ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেষ্ট ব্যবহার করা।
১২. মাঝে মাঝে হালকা লবণ গরম পানি দিয়ে কুলকুচি করা।
১৩. পূর্বে দাঁত ফেলে দিয়ে থাকলে ঐ ফাঁকা জায়গায় স্থায়ী/অস্থায়ী পদ্ধতিতে দাঁত বাঁধিয়ে নিতে হবে।
১৪. উঁচু-নিচু দাঁতের যথাযথ চিকিৎসা করাতে হবে।
১৫. ছোটবেলা থেকে দুধ দাঁতের যথাযথ যত্ন নিতে হবে। নচেৎ ভবিষ্যতে স্থায়ী দাঁতের সমস্যা দেখা দেবে।
১৬. পান-সুপারি, সিগারেট, তামাক পাতা ইত্যাদি গ্রহণের অভ্যেস থাকলে তা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- See more at: http://www.ebanglahealth.com/464#sthash.uxG8nzmF.dpuf

দাঁতের যত্নে ১৫ টিপস

আজকাল প্রায় প্রত্যেকেই ছেলে-বুড়ো, যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সবাই পার্লারে যাবার ব্যাপারে খুবই আগ্রহী; যাতে নিজেকে সুন্দর থেকে সুন্দরতম করে তোলা যায়। কিন্তু একথা একবারও খেয়াল হয় না যে, বাহ্যিক সৌন্দর্যই (শুধু মুখের মেকআপ) আসল নয়। হাসলে যদি তাতে সৌন্দর্য না থাকে, মিষ্টতা না থাকে তাতে লাভ কি? সাজগোজের সৌন্দর্যকে বাড়ানোর জন্য দাঁতের সৌন্দর্য অপরিহার্য। কিছু কিছু বিজ্ঞাপনে দেখা যায় (দেশী ও বিদেশী) মডেলের দাঁতের রং হলুদ বর্ণের এবং মাড়িতে ঘা, ফোলা এবং লাল টকটকে। তখন দর্শকদের তার (মডেলের) সৌন্দর্য দেখার বদলে ঐ ময়লা দাঁত এবং ফোলা মাড়ি নিয়ে সমালোচনায় ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলতে দরকার-
২. প্রতি ৬ মাস অন্তর একবার, বছরে দু’বার ভাল অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা নেয়া।
৩. নিয়মিত দাঁত ঝপধষরহম ও চড়ষরংযরহম করানো।
৪. দাঁতে হঠাৎ কোন গর্ত হওয়া দেখলে প্রাথমিক পর্যায়ে তা ফিলিং-এর মাধ্যমে পূরণ করা।
৫. প্রতিদিন নিয়ম করে সকালে নাস্তার পর এবং রাতে ঘুমের আগে দাঁত ব্রাশ করা।
৬. নিয়মিত মাউথওয়াশ ব্যবহার করা।
৭. সঠিক নিয়মে দাঁত ব্রাশ করতে হবে নচেৎ দাঁতের ক্ষয় বৃদ্ধি পাবে।
৮. ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করা।
৯. দাঁত ব্রাশ করার পরও যখন দু’দাঁতের মাঝে ময়লা থেকে যায় সেগুলো ডেন্টাল ফ্লস-এর মাধ্যমে পরিষ্কার করতে হবে।
১০. প্রতিবার দাঁত ব্রাশ করার পর মাড়ি ম্যাসাজ করতে হবে।
১১. যাদের দাঁতে শিরশির ভাব আছে তাদের উচিত অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ নিয়ে বিশেষ ধরনের ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেষ্ট ব্যবহার করা।
১২. মাঝে মাঝে হালকা লবণ গরম পানি দিয়ে কুলকুচি করা।
১৩. পূর্বে দাঁত ফেলে দিয়ে থাকলে ঐ ফাঁকা জায়গায় স্থায়ী/অস্থায়ী পদ্ধতিতে দাঁত বাঁধিয়ে নিতে হবে।
১৪. উঁচু-নিচু দাঁতের যথাযথ চিকিৎসা করাতে হবে।
১৫. ছোটবেলা থেকে দুধ দাঁতের যথাযথ যত্ন নিতে হবে। নচেৎ ভবিষ্যতে স্থায়ী দাঁতের সমস্যা দেখা দেবে।
১৬. পান-সুপারি, সিগারেট, তামাক পাতা ইত্যাদি গ্রহণের অভ্যেস থাকলে তা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- See more at: http://www.ebanglahealth.com/464#sthash.uxG8nzmF.dpuf

দাঁতের যত্নে ১৫ টিপস

আজকাল প্রায় প্রত্যেকেই ছেলে-বুড়ো, যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সবাই পার্লারে যাবার ব্যাপারে খুবই আগ্রহী; যাতে নিজেকে সুন্দর থেকে সুন্দরতম করে তোলা যায়। কিন্তু একথা একবারও খেয়াল হয় না যে, বাহ্যিক সৌন্দর্যই (শুধু মুখের মেকআপ) আসল নয়। হাসলে যদি তাতে সৌন্দর্য না থাকে, মিষ্টতা না থাকে তাতে লাভ কি? সাজগোজের সৌন্দর্যকে বাড়ানোর জন্য দাঁতের সৌন্দর্য অপরিহার্য। কিছু কিছু বিজ্ঞাপনে দেখা যায় (দেশী ও বিদেশী) মডেলের দাঁতের রং হলুদ বর্ণের এবং মাড়িতে ঘা, ফোলা এবং লাল টকটকে। তখন দর্শকদের তার (মডেলের) সৌন্দর্য দেখার বদলে ঐ ময়লা দাঁত এবং ফোলা মাড়ি নিয়ে সমালোচনায় ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলতে দরকার-
২. প্রতি ৬ মাস অন্তর একবার, বছরে দু’বার ভাল অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা নেয়া।
৩. নিয়মিত দাঁত ঝপধষরহম ও চড়ষরংযরহম করানো।
৪. দাঁতে হঠাৎ কোন গর্ত হওয়া দেখলে প্রাথমিক পর্যায়ে তা ফিলিং-এর মাধ্যমে পূরণ করা।
৫. প্রতিদিন নিয়ম করে সকালে নাস্তার পর এবং রাতে ঘুমের আগে দাঁত ব্রাশ করা।
৬. নিয়মিত মাউথওয়াশ ব্যবহার করা।
৭. সঠিক নিয়মে দাঁত ব্রাশ করতে হবে নচেৎ দাঁতের ক্ষয় বৃদ্ধি পাবে।
৮. ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করা।
৯. দাঁত ব্রাশ করার পরও যখন দু’দাঁতের মাঝে ময়লা থেকে যায় সেগুলো ডেন্টাল ফ্লস-এর মাধ্যমে পরিষ্কার করতে হবে।
১০. প্রতিবার দাঁত ব্রাশ করার পর মাড়ি ম্যাসাজ করতে হবে।
১১. যাদের দাঁতে শিরশির ভাব আছে তাদের উচিত অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ নিয়ে বিশেষ ধরনের ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেষ্ট ব্যবহার করা।
১২. মাঝে মাঝে হালকা লবণ গরম পানি দিয়ে কুলকুচি করা।
১৩. পূর্বে দাঁত ফেলে দিয়ে থাকলে ঐ ফাঁকা জায়গায় স্থায়ী/অস্থায়ী পদ্ধতিতে দাঁত বাঁধিয়ে নিতে হবে।
১৪. উঁচু-নিচু দাঁতের যথাযথ চিকিৎসা করাতে হবে।
১৫. ছোটবেলা থেকে দুধ দাঁতের যথাযথ যত্ন নিতে হবে। নচেৎ ভবিষ্যতে স্থায়ী দাঁতের সমস্যা দেখা দেবে।
১৬. পান-সুপারি, সিগারেট, তামাক পাতা ইত্যাদি গ্রহণের অভ্যেস থাকলে তা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- See more at: http://www.ebanglahealth.com/464#sthash.uxG8nzmF.dpuf

Advertisement