১. হাঁচি সর্দি-কাশি জ্বরে : দুই তোলা মধু ও ছয় মাসা আদার রস মিশিয়ে জিহ্বা দ্বারা চুষতে হবে এবং চা, কফি বা গরম দুধের সঙ্গে আধা চা-চামচ মধু ম...

মধুর উপকারিতা সম্পর্কে জানেন কি ? না জানলে পড়ুন

১. হাঁচি সর্দি-কাশি জ্বরে : দুই তোলা মধু ও ছয় মাসা আদার রস মিশিয়ে জিহ্বা দ্বারা চুষতে হবে এবং চা, কফি বা গরম দুধের সঙ্গে আধা চা-চামচ মধু মিশিয়ে খেতে হবে সকাল, দুপুর ও রাতে পাঁচ-সাত দিন।
২. পেটের পীড়ায় : এক্ষেত্রে সকালে খালি পেটে আধা চা-চামচ মধু বৃষ্টির পানিসহ খেতে হবে তিন-পাঁচ দিন। []
মধুর উপকারিতা

৩. ত্বকের ক্ষতে : ক্ষতস্থানে মধুর পাতলা প্রলেপ দিতে হবে পাঁচ থেকে সাত দিন।
৪. গলার খুসখুসে ভাব কমায় : লবণ-পানির সঙ্গে এক চা-চামচ মধু মিশিয়ে গড়গড়া করতে হবে দুই থেকে তিন দিন।
৫. হৃিপণ্ড সবল হয় ও বুকের ঠাণ্ডা দূর করে : এক গ্লাস বৃষ্টির পানির সঙ্গে এক থেকে দুই চা-চামচ মধু মিশিয়ে খেতে হবে সপ্তাহে তিন-চার দিন কয়েক মাস। একই সঙ্গে অর্ধেক চা-চামচ বীহিদানা সকালে ও রাতে খেলে আরও ফলদায়ক হবে। []
৬. ক্লান্তিতে : আধা গ্লাস সামান্য গরম পানির সঙ্গে বড় এক চা-চামচ মধু মিশিয়ে পান করতে হবে।
৭. একজিমা হাঁপানি শ্বাসকষ্টে : দুই চা-চামচ আপেলের সিরকার সঙ্গে দুই চা-চামচ মধু মিশিয়ে সকাল-সন্ধ্যা খেতে হবে এক মাস।
৮. কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে : উষ্ণ গরম পানির মধ্যে মাঝারি সাইজের এক চামচ গমের চূর্ণ ও আধা চা-চামচ মধু মিশিয়ে পানি ঠাণ্ডা হলে সকালে খালি পেটে ও রাতে খাওয়ার ১ ঘণ্টা পর তিন থেকে পাঁচ দিন খেতে হবে।
৯. মূত্রনালীর সমস্যায় : মধু মূত্রনালীতে জমা ময়লা পরিষ্কার করে। তাই এক থেকে দুই চা-চামচ মধুর সঙ্গে এক গ্লাস পানি মিশিয়ে সকালে খেতে হবে ১০ থেকে ১৫ দিন।
source- internet

আসল নোট চিনে নিতে এল নয়া ব্যবস্থা। সাতটা নতুন চিহ্ন আনা হল। সব নোট, বিশেষ করে ১০০০ ও ৫০০ টাকার নোটের ক্ষেত্রে এগুলি ব্যবহার করা হবে। ভারতী...

জাল নোট চিনতে নয়া সাত চিহ্ন - Duplicate Note

আসল নোট চিনে নিতে এল নয়া ব্যবস্থা। সাতটা নতুন চিহ্ন আনা হল। সব নোট, বিশেষ করে ১০০০ ও ৫০০ টাকার নোটের ক্ষেত্রে এগুলি ব্যবহার করা হবে। ভারতীয় রিসার্ভ ব্যাংক নোট মুদ্রণ প্রাইভেট লিমিটেড ও সিকিউরিটি প্রিন্টিং অ্যান্ড মিন্টিং কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার যৌথ উদ্যোগে নোটের ক্ষেত্রে এইসব পরিবর্তন আনা হয়েছে।
জাল নোট

২০১৬-র মে মাসদের মধ্যে এইসব নতুন বৈশিষ্ট্যগুলি নোটে বসানো হবে। তবে সাতটি বৈশিষ্ট্যের সম্পর্কে বিশদে কিছু জানা যায়নি এখনও। ইতিমধ্যেই জাল নোটগুলিকে চিহ্নিত কররা জন্য সমস্ত ব্যাংকগুলিকে নির্দেশ দিয়েছে রিসার্ভ ব্যাংক। ইতিমধ্যেই ৩০ কোটি জাল নোট বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে অর্থনৈতিক সন্ত্রাস বা ইকোনমি টেরিরিজম বলে আখ্যা দিচ্চে এনআইএ। তাদের দাবি, চোরা পথে ভারতে জাল নোট ঢোকাচ্ছে পাক গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই। নয়া এই রুটের বিষয়েও কেন্দ্রকে জানিয়েছে এনআইএ। এখন আর জাল নোটের ব্যবসা ভারত-পাকিস্তান, নেপাল আর বাংলাদেশের সীমান্তে সীমাবদ্ধ নেই। মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ও ওমানের মত দেশগুলির সঙ্গেও চলছে ব্যবসা। এইসব থামাতেই এবার আরও কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।

ঘর সাজানোর জন্য আপনি কতই না টাকা খরচ করেন৷ কিন্তু খরচ না করে ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে...

যে ভাবে ফেলে দেওয়া জলের বোতলে সাজিয়ে তুলতে পারেন নিজের ঘর


জলের বোতল

ঘর সাজানোর জন্য আপনি কতই না টাকা খরচ করেন৷ কিন্তু খরচ না করে ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়েই আপনি ঘর সাজাতে পারেন একেবারে অন্যরকম করে৷ যেমন প্লাস্টিকের জলের বোতল৷ ইউস অ্যান্ড থ্রো জলের বোতল গুলিকে ফেলে না দিয়ে মনের মতো করে এগুলি দিয়েই সাজিয়ে ফেলুন নিজের ঘর৷ কিংবা আপনার প্রিয় কোনও মানুষের স্পেশাল ডে-তে গিফ্টও করতে পারেন হাতে বানানো জিনিস দিয়ে৷সেরকমই কিছু টিপস রইল আপনার জন্য। [ সাম্প্রতিক আলোচিত কিছু সাধারন জ্ঞান ( প্রশ্ন ও উত্তর সহ ) ]
 
১. রঙ পেনসিলের বাক্স: জলের বোতলকে কাত করে রাখুন৷ এবার উপরের দিকের অংশটির অর্ধেক সমাল করে কেটে নিন৷ এর ফলে একটি বাক্সের আকৃতি তৈরি হবে যার অর্ধেক অংশ ঢাকা থাকবে৷ এরকম কয়েকটি বাক্সের মধ্যে আপনি বিভিন্ন রঙের রঙপেনসিল সাজিয়ে রাখতে পারেন৷1
২. ল্যাম্প: বোতলটিকে প্রথমে উল্টে নিন৷ এবার বোতলকে সোজা করে রাখলে যে অংশ মাটিতে লেগে থাকে সেই অশকে কেটে নিন৷ কোল্ড ড্রিংকের বোতল হলে ওই অংশ কাটলে একটি ফুলের মতো আকার তৈরি হবে৷ এইভাবে অনেকগুলি বোতল কেটে নিয়ে সবগুলিকে এমনভাবে জুড়ে নিন যাতে তা একটি নির্দিশ্ট আকার পায়৷ গোল অথবা চৌকো৷ এবার সেটিকে একটি স্ট্যানড ল্যামপের বাল্বের উপরে বসিয়ে দিন৷ আপনার হ্যান্ড মেড ল্যাম্প রেডি৷
2
৩. পর্দা: অনেকগুলি বোতলের তলার দিকের অংশ একইভাবে কেটে নিন৷ এবার ওই কেটে রাখা অংশ গুলিকে একটি লম্বা সুতোয় কিছুদুর অন্তর গেঁখে নিন৷ অনেকগুলি সুতো পরপর গেঁথে সুতোর উপরের অংশকে একটি শক্ত দড়ির সঙ্গে বেঁধে নিন৷ এবার এটি ঝুলিয়ে দিন আপনার ব্যালকনির দরজার সামনে৷ এতে আপনার ব্যালকনির সামনে একটি সুন্দর ভিউ তৈরি হবে৷
3
৪. নাইট ল্যাম্প: অনেকগুলি বোতলের তলার দিকের অংশ একইভাবে কেটে নিন৷ এবার সেগুলিকে লম্বা কয়েকটি সুতোয় গাঁথুন৷ এবার সেগুলিকে একটি গোল কোনও সিডি বা চাকতিতে পরপর গেঁথে নিন৷ একটি গোল ঝালোর তৈরি হলে সেটির মঝে বাল্ব রেখে উপর থেকে ঝুলিয়ে দিন৷ আপনার ঘরের সৌন্দর্যই পাল্টে যাবে৷ এটি আপনি আপনার ডাইনিং স্পেসেও রাখতে পারেন৷4
৫. শেড: আপনার ছাদে কোনও বসার জায়গা থাকলে বা বাড়ির সামনে বাগান থাকলে সেখানে শেড তৈরির ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারেন জলের বোতল৷ বোতলের তলারদিকের উঁচু অংশগুলিকে পোস্টার রঙ দিয়ে আলাদা আলাদা রঙ করে নিন৷ এবার চারপাশে চারটি লম্বা স্ট্যান্ড পুতে নিন৷ এবার এক স্ট্যান্ড থেকে অন্য স্ট্যান্ডে অনেকগুলি লম্বালম্বি এবং আড়াআড়িভাবে সুতো বেঁধে নিন৷ এরপরে ওই সুতোর সঙ্গে বোতলের মুখগুলি বেঁধে নিন৷ তাহলেই তৈরি আপনার মাল্টি কালার শেড৷[ সাম্প্রতিক আলোচিত কিছু সাধারন জ্ঞান ( প্রশ্ন ও উত্তর সহ ) ]5
৬. হ্যাঙ্গিং গার্ডেন: কয়েকটি সমান বোতলকে কাত করে শুয়ে নিন৷ এবার উপরের দিকে যে অংশ রয়েছে তার মঝের কিছু অংশ কেটে নিন৷ এবার বোতল কাত করে রেখে সামনের এবং পিছনের অংশকে শক্ত তার দিয়ে গেঁথে দিন৷ একই তারে পরপর দুই থেকে তিনটি বোতল এইভাবে রাখুন৷ এবার ওই বোতলের ফঁকা অংশে মাটি দিয়ে তাতে ছোট ছোট বাহারী ফুলের গাছ লাগিয়ে ঝুলিয়ে দিন৷ আপনার হ্যাংগিং গার্ডেন রেডি৷6
৭. অর্নামেন্ট স্ট্যান্ড: বোতলের তলার দিকের অংশগুলি কেটে রাখুন৷ এবার ওই কাটা অংশের মধ্যিখানের অংশকে গোল করে কেটে নিন৷ এবার একটি লম্বা স্ট্যান্ডকে ওই গোল করে কাটা ফাঁকা অংশ দিয়ে ঢুকিয়ে দিন৷ নির্দিশ্ট তফাতে ওই অংশগুলিকে রাখুন৷ এবার কয়েকটি বাটির মতো অংশ তৈরি হলে তাতে আপনি রাখতে পারবেন আপনার পছন্দের গয়না৷7
৮. মোম স্ট্যান্ড: বোতলের মুখের কাছের সরু অংশ সমেত কিছুটা মোটা অংশ কেটে নিন৷ দুটি বোতলের মুখকে মুখোমুখি জোড়া লাগিয়ে দিন৷ এতে দুইদিকেই দুটি স্ট্যান্ডের মতো অংশ তৈরি হবে৷ এতি আপনি রাখতে পারেন মোমবাতি৷8
সোর্স- kolkata24x7.com

বিয়ের সঠিক বয়স কোনটি তা নিয়ে অনেক মতবিরোধ রয়েছে। অনেকেই বলবেন বিয়ে এবং সম্পর্ক আসলে কি তা বুঝে তবেই বিয়ের সিদ্ঙ্ধান্ত গ্রহন করা উচিত। আ...

কম বয়সে বিয়ে করার ৬টি সুফল সবার জেনে রাখা ভাল

কম বয়সে বিয়ে করার ৬টি সুফলবিয়ের সঠিক বয়স কোনটি তা নিয়ে অনেক মতবিরোধ রয়েছে। অনেকেই বলবেন বিয়ে এবং সম্পর্ক আসলে কি তা বুঝে তবেই বিয়ের সিদ্ঙ্ধান্ত গ্রহন করা উচিত। আর এই সগে অর্থনৈতিক বিষয়ও জড়িত থাকে বলে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী না হওয়া পর্যন্ত অনেকেই বিয়ের কথা ভাবেন না। কিন্তু সত্যি বলতে কি, দ্রুত বিয়ে করে ফেলার সিদ্ধান্ত কিন্তু বেশ ভালো বুদ্ধিমানের মতো কাজ। বয়স একটু কম থাকলেই বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলা উচিত, এতে জীবনটা অনেক বেশিই সহজ মনে হবে আপনার কাছে। অনেক ধরণের সমস্যা থেকে অনায়াসেই মুক্ত থাকতে পারবেন। কীভাবে জানতে চান? পড়ুন-[ ]
  •   আপনি যদি বয়স ৩০ পার করে বিয়ে করেন তাহলে স্বাভাবিকভাবেই আপনার বয়সের কারণে আপনার মধ্যে যে গাম্ভীর্য চলে আসবে তার জন্য সম্পর্ক খুব বেশি মধুর ও ঘনিষ্ঠ হবে না। ব্যাপারটি বরং এমন হবে বিয়ে করার কথা তাই বিয়ে করেছি। এ কারণে আগেই বিয়ে করে ফেলা ভাল, যখন আবেগ কাজ করে অনেক।
  • বেশি বয়সে বিয়ে করলে স্বামী-স্ত্রী নিজেদের জন্য কতটা সময় পান? বছর ঘুরতে না ঘুরতেই সন্তানের দায়িত্ব ঘাড়ের উপর এসে পড়ে। আর একবার সন্তান হয়ে গেলে দুজনের একান্ত সময় কাটানো আর হয়ে উঠে না। কিন্তু অল্প বয়সেই বিয়ে করে ফেললে সঙ্গীর সঙ্গে অনেকটা সময় পাওয়া যায়। এতে সম্পর্ক অনেক ভাল ও মধুর থাকে।[]
  • 'একজনের চেয়ে দুজন ভাল' -বিষয়টি নিশ্চয়ই না বোঝার কথা নয়। একাই সুখ দুঃখ ভোগ করার চেয়ে দুজনে ভাগাভাগি করে নিলে অনেকটা সমস্যার সমাধান হয়ে যায়। অল্প বয়সেই বিয়ে করলে দুজনের জীবনের সবকিছুই ভাগ করে নেওয়া যায় বলে মানসিক চাপটাও কম পড়ে।
  •  সন্তানের জন্য খুব ভালো মাতা-পিতার উদাহরণ হতে পারবেন যদি বিয়ে আগে করে ফেলেন। সত্যি বিষয়টি কেউ মানুন আর নাই মানুন না কেন মানুষের গড় আয়ু কিন্তু কমে এসেছে। আপনি দেরিতে বিয়ে করলে সন্তান মানুষ করার বিষয়টিও পিছিয়ে যাবে এবং আপনার মানিসকতাও কিন্তু দিনকে দিন নষ্ট হতে থাকবে।
  •  দুর্ঘটনাবশত অনেকেই বিয়ের সিদ্ধান্ত ঠিক নিতে পারেন না। তাই এখন ডিভোর্সের সংখ্যাও বাড়ছে। জলদি বিয়ে করার কিন্তু এই দিক থেকেও সুবিধা রয়েছে। যদি অল্প বয়সে বিয়ে হয়ে অল্পেতেই ভেঙে যায় তাহলে জীবনটাকে নতুন করে গুছিয়ে নেওয়ার দ্বিতীয় সুযোগ পাওয়া যায় যা দেরিতে বিয়ে করলে পাওয়া সম্ভব হয় না।
  •  এগুলো তো গেল সিরিয়াস বিষয়, এখন শুনুন আগে ভাগে বিয়ে করে ফেলার একটু অন্যরকম সুবিধাগুলো। আগে বিয়ে করে ফেললে আপনার কাছে এসে কেউ ‘কেন বিয়ে করছ না’, ‘কবে বিয়ে করবে’, ‘বয়স বেড়ে যাচ্ছে’, ‘কাউকে পছন্দ আগে কি’ ইত্যাদি ধরণের বিরক্তিকর কথা শোনার হাত থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন। source -bengali.kolkata24x7.com
কম্পিউটার, শরীরীর চর্চা, যোগ ব্যায়াম , বিভিন্ন রকম টিপস , পড়ার জন্য ভিজিট করুন " কম্পিউটার জগত ও ডিজিটাল বাংলা "  ।

রোগা হতে চান? দ্রুত ওজন কমিয়ে ফেলতে চান? তাহলে কলার খোসা খান। বেশি বেশি করে খান। কী ভাবছেন, রসিকতা করছ...

ওজন কমাতে খেতে পারেন কলার খোসা - না পড়ে মিস করবেন না !!!

ওজন কমাতে খেতে পারেন কলার খোসা


রোগা হতে চান? দ্রুত ওজন কমিয়ে ফেলতে চান? তাহলে কলার খোসা খান। বেশি বেশি করে খান।
কী ভাবছেন, রসিকতা করছি? উপহাস করছি? মোটেই না। লোক ঠকানোর কোনও কথাই এখান হচ্ছে না। সত্যি সত্যিই কলার খোসা খেলে ওজন কমবে। জাপানের বিজ্ঞানীরা রীতিমতো হাতে কলমে পরীক্ষা করে এর প্রমাণ পেয়েছেন। [ ]

কলার খোসায় কী কী গুণাবলি রয়েছে? এক কথায় বলা যাবে না। উপকারিতা অনেক। ভিটামিন এ আছে। যা শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। লিউটেনিন রয়েছে। যা চোখ ভাল রাখতে এবং চোখকে ছানি পড়া থেকে বিরত রাখতে সাহায্য করে। আছে অনেকটা পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিড্যান্টস, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন বি৬। আর আছে প্রচুর পরিমাণে সলিউবল এবং ইনসলিউবল ফাইবার। যা কোলস্টেরল দ্রুত কমাবে। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখবে। সেইসঙ্গে আপনার ওজনও থাকবে এক্কেবারে নিয়ন্ত্রণে। তবে ভাববেন না যা কিছু প্রয়োজনীয় উপাদান শুধু খোসাতেই আছে। ফলটি ফেলে দিলেও চলবে। কলা খেলেও শরীর নানাভাবে উপকৃত হবে। কলাতে রয়েছে অত্যাবশ্যকীয় খনিজ উপাদান
যেমন, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন৬, ভিটামিন ১২ এবং ফাইবার। কলা পাচনতন্ত্রকে স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।[ ]
কিন্তু কলার খোসা খাবেন কী করে? পাকা কলার খোসা তো এমনিই খেয়ে নেওয়া যায়। কাঁচা কলার খোসা খাওয়ার আগে ভাল করে সেদ্ধ করে নেবেন। প্রায় মিনিট দশেক ফুটিয়ে অন্প বিটনুন-গোলমরিচ গুঁড়ো মিশিয়ে খেতে পারেন। ইচ্ছে হলে রান্না করে তরকারি হিসাবেও খেতে পারেন। নিয়ম করে খেয়ে দেখুন। উপকার পাবেন। হাতেনাতে ফল পাবেন। বিশ্বাস না হয়, নিজেই টানা কয়েক মাস খেয়ে দেখুন না…
http://www.bengali.kolkata24x7.com

কম্পিউটার, শরীরীর চর্চা, যোগ ব্যায়াম , বিভিন্ন রকম টিপস , পড়ার জন্য ভিজিট করুন " কম্পিউটার জগত ও ডিজিটাল বাংলা "  ।

Advertisement