কলকাতা: আগামী ৩০ অগাস্ট প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের টেট ।
কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মতো প্রশিক্ষিতদের পাশাপাশি পরীক্ষায় বসতে
পারবেন প্রশিক্ষণহীনরাও। শেষমেশ জটিলতা কাটায় স্বস্তিতে ২১ লক্ষেরও বেশি
পরীক্ষার্থী।
কেন্দ্রীয় বিধি অনুযায়ী, প্রাথমিকে শিক্ষকতা করতে গেলে প্রার্থীর প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক। প্রশিক্ষণহীনদের পরীক্ষায় বসার ব্যাপারে রাজ্য সরকার যে ছাড় পেয়েছিল, তার মেয়াদও শেষ হয়ে গিয়েছে ২০১৪ সালের ৩১ মার্চ। তারপর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়নমন্ত্রী স্মৃতি ইরানিকে চিঠি দিয়ে ফের ছাড়ের আর্জি জানান। কেন্দ্রও ছাড়ের সময়সীমা এবছরের ৩১ অগাস্ট পর্যন্ত বাড়ায়।
কিন্তু, কেন্দ্রের এই ছাড়কে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে একাধিক মামলা করেন প্রশিক্ষিত টেট-প্রার্থীরা। তাঁরা দাবি করেন, রাজ্যে শূন্যপদের থেকে প্রশিক্ষিত প্রার্থীর সংখ্যা বেশি। সেক্ষেত্রে প্রশিক্ষণহীনরা কেন পরীক্ষায় বসার সুযোগ পাবে?
একের পর এক মামলায় টেট নিয়েই জটিলতা তৈরি হয়, যা শেষমেশ কাটল প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের শুক্রবারের নির্দেশে। আদালত এদিন নির্দেশ দিয়েছে, প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের টেট হবে ৩০ অগাস্ট। পরীক্ষায় বসতে পারবেন প্রশিক্ষিত এবং প্রশিক্ষণহীন– সব প্রার্থীরা।
যদিও, মামলাকারী প্রশিক্ষিত প্রার্থীরা জানিয়েছেন, তাঁদের লড়াই চলবে।
প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ সূত্রে খবর, ইতিমধ্যে ২১ লক্ষের বেশি আবেদন জমা পড়েছে। তার মধ্যে বহু প্রশিক্ষণহীন প্রার্থীও রয়েছেন।
পাশাপাশি, বিগত টেটের পরীক্ষার্থীদের একটা বড় অংশও এবার পরীক্ষায় বসছে। সম্প্রতি পরীক্ষা নির্বিঘ্নে করার লক্ষ্যে নবান্নের সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের সঙ্গে জেলাশাসকদের ভিডিও কনফারেন্সও হয়েছে। তবে তার মধ্যেও পরীক্ষার আইনি জট নিয়ে উৎকণ্ঠায় ছিলেন প্রার্থীরা, যার নিরসন হল হাইকোর্টের রায়ে।
SOURCE kolkata24x7.com
কেন্দ্রীয় বিধি অনুযায়ী, প্রাথমিকে শিক্ষকতা করতে গেলে প্রার্থীর প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক। প্রশিক্ষণহীনদের পরীক্ষায় বসার ব্যাপারে রাজ্য সরকার যে ছাড় পেয়েছিল, তার মেয়াদও শেষ হয়ে গিয়েছে ২০১৪ সালের ৩১ মার্চ। তারপর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়নমন্ত্রী স্মৃতি ইরানিকে চিঠি দিয়ে ফের ছাড়ের আর্জি জানান। কেন্দ্রও ছাড়ের সময়সীমা এবছরের ৩১ অগাস্ট পর্যন্ত বাড়ায়।
কিন্তু, কেন্দ্রের এই ছাড়কে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে একাধিক মামলা করেন প্রশিক্ষিত টেট-প্রার্থীরা। তাঁরা দাবি করেন, রাজ্যে শূন্যপদের থেকে প্রশিক্ষিত প্রার্থীর সংখ্যা বেশি। সেক্ষেত্রে প্রশিক্ষণহীনরা কেন পরীক্ষায় বসার সুযোগ পাবে?
একের পর এক মামলায় টেট নিয়েই জটিলতা তৈরি হয়, যা শেষমেশ কাটল প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের শুক্রবারের নির্দেশে। আদালত এদিন নির্দেশ দিয়েছে, প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের টেট হবে ৩০ অগাস্ট। পরীক্ষায় বসতে পারবেন প্রশিক্ষিত এবং প্রশিক্ষণহীন– সব প্রার্থীরা।
যদিও, মামলাকারী প্রশিক্ষিত প্রার্থীরা জানিয়েছেন, তাঁদের লড়াই চলবে।
প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ সূত্রে খবর, ইতিমধ্যে ২১ লক্ষের বেশি আবেদন জমা পড়েছে। তার মধ্যে বহু প্রশিক্ষণহীন প্রার্থীও রয়েছেন।
পাশাপাশি, বিগত টেটের পরীক্ষার্থীদের একটা বড় অংশও এবার পরীক্ষায় বসছে। সম্প্রতি পরীক্ষা নির্বিঘ্নে করার লক্ষ্যে নবান্নের সংশ্লিষ্ট আধিকারিকদের সঙ্গে জেলাশাসকদের ভিডিও কনফারেন্সও হয়েছে। তবে তার মধ্যেও পরীক্ষার আইনি জট নিয়ে উৎকণ্ঠায় ছিলেন প্রার্থীরা, যার নিরসন হল হাইকোর্টের রায়ে।
SOURCE kolkata24x7.com