ঘরে পোকামাকড়ের উপদ্রব একটি সাধারন ঘটনা হলেও আমাদের কাছে এটি একটি অস্বস্তিকর ও ঝামেলার বিষয়। মশা, মাছি থেকে শুরু করে তেলাপোকা কিংবা ইঁদুর সব...

ঘরে পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে বাঁচার সহজ উপায়

ঘরে পোকামাকড়ের উপদ্রব একটি সাধারন ঘটনা হলেও আমাদের কাছে এটি একটি অস্বস্তিকর ও ঝামেলার বিষয়। মশা, মাছি থেকে শুরু করে তেলাপোকা কিংবা ইঁদুর সব ধরনের পোকামাকড়ের উপদ্রবই দেখা যায়। এসব পোকামাকড় শুধু ঘর নোংরাই করে না তার সাথে ছড়ায় রোগ জীবানু। তাছাড়াও জামাকাপড়, বই খাতা ও খাবার নষ্ট করায় এর জুড়ি নেই। অনেক সময় ঘরে পোকামাকড়ের উপদ্রব আমাদের অতিষ্ট করে তোলে যার ফলে আমরা পোকামাকড় তাড়াতে কীটনাশক ব্যাবহার করে থাকি। কিন্তু ওই কীটনাশক পোকামাকড়ের মতই বিষাক্ত যা আমাদের শরীরের জন্য অত্যান্ত ক্ষতিকর। তবে কিছু সচেতনতা এবং কিছু প্রাকৃতিক উপাদানের মাধ্যমে আমরা এসব পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে বাঁচতে পারি। তাহলে চলুন জেনে নেই পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে বাঁচার উপায়গুলো সম্বন্ধে।
ঘরে পোকামাকড়ের উপদ্রব থেকে বাঁচার সহজ উপায়

 উপায় গুলি এক পলকে দেখে নিন।

  •  নিমপাতা একটি প্রাকৃতিক কীটনাশক । যদিও এটি পোকামাকড়দের জম তবে মানুষের উপকার ছাড়া এতে অপকার নেই। আলমারিতে বা কাপড় রাখার স্থানে তোশকের নিচে শুকনো নিমপাতা বা কালোজিরা কাপড়ে বেঁধে রাখুন। নিমপাতা পানিতে দিয়ে ঘর মুছুন। পোকা-মাকড়ের উপদ্রব কমবে।
  •  দারচিনি ও লবঙ্গ হচ্ছে মশলা জাতীয় উপাদান। তবে এটি তেলাপোকা কিংবা পিঁপড়া তাড়াতে কাজে আসে। দারচিনি এবং লবঙ্গ আপনার ঘরে যেমন সুন্দর গন্ধ ছড়াবে তেমনি দূর করবে পিঁপড়ার যন্ত্রণা। ঘরের বিভিন্ন স্থানে কয়েক টুকরো দারচিনি ও লবঙ্গ রেখে দিন। চিনির পাত্রের প্রতি পিঁপড়াদের আগ্রহ অনেক বেশি, এটা সবাই জানি। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কয়েকটি লবঙ্গ রাখুন।
  •  ঘরের দেয়ালে উইপোকার উপদ্রব থেকে রেহাই পেতে দেয়ালের যে স্থান থেকে উইপোকা বের হয়, সেখানে কর্পূরের গুঁড়ার সঙ্গে লিকুইড প্যারাফিন মিশিয়ে দ্রবণ তৈরি করে দেওয়া যেতে পারে।
  • শুকনো নিমপাতার গুঁড়ো রান্নাঘরের যেকোনো স্থানে ছড়িয়ে রাখলে পোকার উপদ্রব কম হয়ে থাকে।
  •  আমাদের বাসাবাড়িতে সাধারণত কালো ইঁদুরের উপদ্রব বেশি হয়ে থাকে। যেকোনো ধরনের ইঁদুরের হাত থেকে রেহাই পেতে ইঁদুরের গর্তের মুখে মরিচের ধোঁয়া দেওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া ইঁদুরের গর্তে পানি ঢাললে ইঁদুরের উপদ্রব কমে।
  • ঘরের মেঝে পরিস্কার করার সময় পানিতে দুই টেবিল চামচ ভিনেগার মিশিয়ে নিন। এতে তেলাপোকা, পিঁপড়া এবং আরশোলা থেকে রেহাই পাবেন।
  •  ঘর থেকে মশা-মাছি দূর করতে স্যাভলন দিয়ে ঘর পরিষ্কার করুন। এটি আপনার ঘর জীবাণু মুক্ত রাখবে।
  • মশা তাড়াবার একটা সহজ উপায় হল কর্পূর এর ব্যবহার, কয়েক টুকরো কর্পূর আধকাপ পানিতে ভিজিয়ে খাটের নীচে রেখে দিন। এতে নিশ্চিত ভাবে বাসায় মশার উপদ্রপ কমে যাবে।
  • পিঁপড়ার গর্তের মুখে পিপারমিন্ট অয়েলে ভেজানো তুলা রেখে দিন। পিঁপড়া কমে যাবে।
  •  ময়লা ফেলার জায়গায় বোরিক পাউডার ছিটিয়ে দিন। এতে মাছির উপদ্রব কমে যাবে।
  •  চিনির সাথে সমপরিমাণ বোরিক পাউডার মিশিয়ে ঘরের কোনায়, দেয়ালে ছড়িয়ে দিন। এতে তেলাপোকার অত্যাচার কমবে।
  • ঘরে ইঁদুরের উপদ্রব থেকে বাঁচতে চাইলে তুলোর বল পিপারমিন্ট অয়েলে চুবিয়ে ঘরের বিভিন্ন স্থানে রেখে দিন। পিপারমিন্ট অয়েল বাজারে না পেলে ঘরে পুদিনা পাতার রস অলিভ অয়েলে মিশিয়ে মুখ বন্ধ করে ৩ দিন রেখে দিন।
  •  ঘরে উইপোকার উৎপাত শুরু হলে চিনি এবং দারুচিনি গুড়ো মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে রেখে দিন। এতে উইপোকার উপদ্রব কমে যাবে।
  •  রান্না ঘরের বেসিনের পানির লাইন এবং ওয়াশ রুমের লাইনগুলোতে ফুটন্ত পানি ঢালুন। এর ফলে সেখানে মশা মাছি জন্মাতে পারবে না।
  •  ঘরের, লেপ, তোশক, বালিস, কাপড় ইত্যাদি মাঝেমধ্যে রোদে দিতে হবে। এতে করে পোকামাকড় কম হবে।
  • খাবারকে পোকার হাত থেকে রক্ষার জন্য খাবার টেবিল ও রান্নাঘরে চুলার ওপর কোনো লাইট দেয়া যাবে না।
  • প্রতিটি ঘরের কোনা অবশ্যই পরিষ্কার রাখতে হবে। ঘরে আলো-বাতাস প্রবেশ করার ব্যবস্থা করতে।
  •  প্রতিদিন ঘরের মেঝে পরিষ্কার করুন। ঘর মুছতে ফিনাইল বা অ্যান্টিসেপটিক লিকুইড ব্যবহার করুন। এতে পোকামাকড়ের আনাগোনা অনেকটাই কমে যাবে।
  • ঘরের কোথাও পানি জমতে দেবেন না। ফুলদানীর পানিও একদিন পর পর পাল্টে ফেলুন। পুরোনো ফুলের পাতা, পাপড়ি বা ডাঁটি যেন পানিতে জমে পচে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখুন।
  •  রান্নাঘরের ডাস্টবিনের জায়গা, স্টোররুম, আলমারির পেছনের অন্ধকার জায়গা, খাটের নিচে, ঘরের কোনা ইত্যাদি জায়গাগুলো পরিষ্কার রাখুন। কারণ এসব জায়গায় মশা লুকিয়ে থাকে।
  •  সন্ধ্যা ছয়টা থেকে রাত আটটা পর্যন্ত ঘরের দরজা ও জানালা বন্ধ রাখুন। এ সময়টাতেই ঘরে মশা ঢোকে বেশি।
  •  ঘরে বিভিন্ন ফলমূল থাকলে মাছির উপদ্রব বেড়ে যায়। মাছির উৎপাত এড়াতে চাইলে ঘরের কোণে একটি হালকা ভেজা দড়ি ঝুলিয়ে রাখুন। মাছি সব দড়িতে বসবে। ফলমূল খাবারদাবার থেকে দূর হবে মাছি।
সূত্র: উইকিপিডিয়া

কিডনি ফেইলুর বা রেনাল ফেইলুর শরীরের এক নীরব ঘাতক , প্রায় প্রতিটি পরিবারেরই কেউ না কেউ এই ভয়াবহ রোগে আ...

কিডনি সুস্থ্য রাখার ৭ টি উপায় - সকলের জানা উচিৎ

কিডনি সুস্থ্য রাখার ৭ টি উপায় - সবার জানা উচিৎকিডনি ফেইলুর বা রেনাল ফেইলুর শরীরের এক নীরব ঘাতক, প্রায় প্রতিটি পরিবারেরই কেউ না কেউ এই ভয়াবহ রোগে আক্রান্ত। তাই আমরা সকলেই কমবেশী জানি এ রোগের ভোগান্তি কতটা নির্মম; কিন্ত আমরা কি জানি কিছু সাবধানতা অবলম্বন করলে সহজেই এই রোগ এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব। আসুন জেনে নেই কিভাবে সহজেই আপনার কিডনিকে সুস্থ্য রাখা সম্ভব,
১। কর্মঠ থাকুনঃ নিয়মিত হাটা,দৌড়ানো,স্লাইকিং করা বা সাতার কাটার মতো হাল্কা ব্যায়াম করে আপনার শরীরকে কর্মঠ ও সতেজ রাখুন। কর্মঠ ও সতেজ শরীরে অন্যান্য যেকোন রোগ হবার মতো কিডনি রোগ হবার ঝুকিও খুব কম থাকে।
২। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে রাখুনঃ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীর শতকরা ৫০ জনই কিডনি রোগে আক্রান্ত হন। রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রনে না থাকলে কিডনি নষ্ট হবার ঝুকি আরো বেড়ে যায়। তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে রাখুন,নিয়মিত আপনার রক্তের সুগার পরীক্ষা করিয়ে দেখুন তা স্বাভাবিক মাত্রায় আছে কিনা, না থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। শুধু তাই নয় অন্তত তিন মাস পরপর হলেও একবার আপনার কিডনি পরীক্ষা করিয়ে জেনে নিন সেটা সুস্থ্য আছে কিনা।
৩। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখুনঃ অনেকেরই ধারনা যে উচ্চ রক্তচাপ শুধু ব্রেইন স্ট্রোক (stroke) আর হার্ট এটাকের (heart attack) এর ঝুকি বাড়ায়,তাদের জেনে রাখা ভালো যে কিডনি ফেইলুর হবার প্রধান কারণ হলো অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ। তাই এ রোগ থেকে বাঁচতে অবশ্যই আপনার রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখতে হবে। কোন কারনে তা ১২৯/৮৯ মি,মি, এর বেশী হলে সাথে সাথে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। নিয়মিত অসুধ সেবন এবং তদসংক্রান্ত উপদেশ মেনে চললেই সহজেই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখা যায়।
৪। পরিমিত আহার করুন এবং ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখুনঃ অতিরিক্ত ওজন কিডনির জন্য ঝুকিপূর্ণ,তাই সুস্থ্য থাকতে হলে ওজন কমিয়ে স্বাভাবিক মাত্রায় নিয়ে আসতে হবে। পরিমিত স্বাস্থ্যকর খাবার খেলে কিডনি রোগ হবার ঝুকি অনেক কমে যায়।অন্য দিকে হোটেলের তেলমশলা যুক্ত খাবার,ফাষ্টফুড,প্রক্রিয়াজাত খাবার খেলে রোগ হবার ঝুকি অনেকাংশে বেড়ে যায়। মানুষের দৈনিক মাত্র ১ চা চামচ লবন খাবার প্রয়োজন আছে -খাবারে অতিরিক্ত লবন খাওয়াও কিডনি রোগ হবার ঝুকি বাড়িয়ে দেয়। তাই খাবারে অতিরিক্ত লবন পরিহার করুন।
৫। ধুমপান পরিহার করুনঃ অধুমপায়ীদের তুলনায় ধুমপায়ীদের কিডনি ক্যান্সার হবার সম্ভাবনা শতকরা ৫০ গুণ বেশী। শুধু তাই নয় ধুমপানের কারণে কিডনিতে রক্তপ্রবাহ কমে যেতে থাকে এবং এর ফলে কিডনির কর্মক্ষমতাও হ্রাস পেতে শুরু করে। এভাবে ধুমপায়ী একসময় কিডনি ফেইলুর রোগে আক্রান্ত হয়ে যায়।
৬। অপ্রয়োজনীয় অসুধ সেবনঃ আমাদের মাঝে অনেকেরই বাতিক রয়েছে প্রয়োজন / অপ্রয়োজনে দোকান থেকে অসুধ কিনে খাওয়া। এদের মধ্যে ব্যথার অসুধ (NSAID) রয়েছে শীর্ষ তালিকায়। জেনে রাখা ভাল যে প্রায় সব অসুধই কিডনির জন্য কমবেশী ক্ষতিকর আর এর মধ্যে ব্যথার অসুধ সবার চেয়ে এগিয়ে। নিয়ম না জেনে অপ্রয়োজনীয় অসুধ খেয়ে আপনি হয়তো মনের অজান্তেই আপনার কিডনিকে ধংস করে যাচ্ছেন -তাই যে কোন অসুধ ব্যবহারের আগে অবশ্যই নিবন্ধিত চিকিৎসকের কাছ থেকে জেনে নিন তা আপনার ক্ষতি করবে কিনা।
৭। নিয়মিত কিডনি পরীক্ষা করানঃ আমাদের মাঝে কেউ কেউ আছেন যাদের কিডনি রোগ হবার ঝুকি অনেক বেশী, তাদের অবশ্যই নিয়মিত কিডনি পরীক্ষা করানো উচিত। কারো যদি ডায়াবেটিস এবং / অথবা উচ্চ রক্তচাপ থাকে,ওজন বেশী থাকে (স্থুলতা / Obesity),পরিবারের কেউ কিডনি রোগে আক্রান্ত থাকে তাহলে ধরে নিতে হবে তার কিডনি রোগে আক্রান্ত হবার ঝুকি অনেক বেশী। তাই এসব কারন থাকলে অবশ্যই নিয়মিত কিডনি পরীক্ষা করাতে হবে।
কিডনি ফেইলুর হয়ে গেলে ভালো হয়ে যাবার কোন সুযোগ নেই, ডায়ালাইসিস কিংবা প্রতিস্থাপন (Renal Transplant) করে শুধু জীবনকে দীর্ঘায়িত করা সম্ভব। তাই এই রোগ এড়িয়ে যাবার চেষ্টা চালিয়ে যাওয়াটা প্রতিটি সুস্থ্য মানুষের জন্য বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
তথ্যসুত্র- www.susastho.com

লবণ একটি অতি প্রয়োজনীয় জিনিস। প্রতিদিন তা আমাদের প্রয়োজন। লবণে আয়োডিন থাকে যা আমাদের দেহের জন্য খুব প্রয়োজনীয়। কিন্তু বাজারে আয়োডিন ছাড়া লব...

লবণে আয়োডিন আছে কি না পরীক্ষা ?

লবণ একটি অতি প্রয়োজনীয় জিনিস। প্রতিদিন তা আমাদের প্রয়োজন। লবণে আয়োডিন থাকে যা আমাদের দেহের জন্য খুব প্রয়োজনীয়। কিন্তু বাজারে আয়োডিন ছাড়া লবণ অনেক ব্যাবসায়ী আয়োডিন আছে বলে বিক্রি করে। তাই আপনি যদি তা সনাক্ত করতে চান তাহলে আপনাকে নিচের পদ্ধতি অনুসরন করতে হবে:


লবণে আয়োডিন আছে কিনা পরীক্ষা 

১। লবণ ক্রয় করুন।
২। ভাল লেবু দরকার।
৩। লেবু সামান্য লবণে কয়েক ফোঁটা দিন।
 
কিছুক্ষনের মাঝে যদি লবণ যদি নীল না হয় তবে বুঝতে হবে লবণ এ আয়োডিন নেই।

দাঁতের যত্নে ১৫ টিপস আজকাল প্রায় প্রত্যেকেই ছেলে-বুড়ো, যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সবাই পার্লারে যাবার ব্যাপারে খুবই আগ্রহী; যাতে নিজেকে সুন...

দাঁতের যত্নে ১৫ টিপস - যা প্রত্যেকের জানা দরকার

দাঁতের যত্নে ১৫ টিপস

আজকাল প্রায় প্রত্যেকেই ছেলে-বুড়ো, যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সবাই পার্লারে যাবার ব্যাপারে খুবই আগ্রহী; যাতে নিজেকে সুন্দর থেকে সুন্দরতম করে তোলা যায়। কিন্তু একথা একবারও খেয়াল হয় না যে, বাহ্যিক সৌন্দর্যই (শুধু মুখের মেকআপ) আসল নয়। হাসলে যদি তাতে সৌন্দর্য না থাকে, মিষ্টতা না থাকে তাতে লাভ কি? সাজগোজের সৌন্দর্যকে বাড়ানোর জন্য দাঁতের সৌন্দর্য অপরিহার্য। কিছু কিছু বিজ্ঞাপনে দেখা যায় (দেশী ও বিদেশী) মডেলের দাঁতের রং হলুদ বর্ণের এবং মাড়িতে ঘা, ফোলা এবং লাল টকটকে। তখন দর্শকদের তার (মডেলের) সৌন্দর্য দেখার বদলে ঐ ময়লা দাঁত এবং ফোলা মাড়ি নিয়ে সমালোচনায় ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলতে দরকার-
২. প্রতি ৬ মাস অন্তর একবার, বছরে দু’বার ভাল অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা নেয়া।
৩. নিয়মিত দাঁত ঝপধষরহম ও চড়ষরংযরহম করানো।
৪. দাঁতে হঠাৎ কোন গর্ত হওয়া দেখলে প্রাথমিক পর্যায়ে তা ফিলিং-এর মাধ্যমে পূরণ করা।
৫. প্রতিদিন নিয়ম করে সকালে নাস্তার পর এবং রাতে ঘুমের আগে দাঁত ব্রাশ করা।
৬. নিয়মিত মাউথওয়াশ ব্যবহার করা।
৭. সঠিক নিয়মে দাঁত ব্রাশ করতে হবে নচেৎ দাঁতের ক্ষয় বৃদ্ধি পাবে।
৮. ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করা।
৯. দাঁত ব্রাশ করার পরও যখন দু’দাঁতের মাঝে ময়লা থেকে যায় সেগুলো ডেন্টাল ফ্লস-এর মাধ্যমে পরিষ্কার করতে হবে।
১০. প্রতিবার দাঁত ব্রাশ করার পর মাড়ি ম্যাসাজ করতে হবে।
১১. যাদের দাঁতে শিরশির ভাব আছে তাদের উচিত অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ নিয়ে বিশেষ ধরনের ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেষ্ট ব্যবহার করা।
১২. মাঝে মাঝে হালকা লবণ গরম পানি দিয়ে কুলকুচি করা।
১৩. পূর্বে দাঁত ফেলে দিয়ে থাকলে ঐ ফাঁকা জায়গায় স্থায়ী/অস্থায়ী পদ্ধতিতে দাঁত বাঁধিয়ে নিতে হবে।
১৪. উঁচু-নিচু দাঁতের যথাযথ চিকিৎসা করাতে হবে।
১৫. ছোটবেলা থেকে দুধ দাঁতের যথাযথ যত্ন নিতে হবে। নচেৎ ভবিষ্যতে স্থায়ী দাঁতের সমস্যা দেখা দেবে।
১৬. পান-সুপারি, সিগারেট, তামাক পাতা ইত্যাদি গ্রহণের অভ্যেস থাকলে তা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- See more at: http://www.ebanglahealth.com/464#sthash.uxG8nzmF.dpuf

দাঁতের যত্নে ১৫ টিপস

আজকাল প্রায় প্রত্যেকেই ছেলে-বুড়ো, যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সবাই পার্লারে যাবার ব্যাপারে খুবই আগ্রহী; যাতে নিজেকে সুন্দর থেকে সুন্দরতম করে তোলা যায়। কিন্তু একথা একবারও খেয়াল হয় না যে, বাহ্যিক সৌন্দর্যই (শুধু মুখের মেকআপ) আসল নয়। হাসলে যদি তাতে সৌন্দর্য না থাকে, মিষ্টতা না থাকে তাতে লাভ কি? সাজগোজের সৌন্দর্যকে বাড়ানোর জন্য দাঁতের সৌন্দর্য অপরিহার্য। কিছু কিছু বিজ্ঞাপনে দেখা যায় (দেশী ও বিদেশী) মডেলের দাঁতের রং হলুদ বর্ণের এবং মাড়িতে ঘা, ফোলা এবং লাল টকটকে। তখন দর্শকদের তার (মডেলের) সৌন্দর্য দেখার বদলে ঐ ময়লা দাঁত এবং ফোলা মাড়ি নিয়ে সমালোচনায় ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলতে দরকার-
২. প্রতি ৬ মাস অন্তর একবার, বছরে দু’বার ভাল অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা নেয়া।
৩. নিয়মিত দাঁত ঝপধষরহম ও চড়ষরংযরহম করানো।
৪. দাঁতে হঠাৎ কোন গর্ত হওয়া দেখলে প্রাথমিক পর্যায়ে তা ফিলিং-এর মাধ্যমে পূরণ করা।
৫. প্রতিদিন নিয়ম করে সকালে নাস্তার পর এবং রাতে ঘুমের আগে দাঁত ব্রাশ করা।
৬. নিয়মিত মাউথওয়াশ ব্যবহার করা।
৭. সঠিক নিয়মে দাঁত ব্রাশ করতে হবে নচেৎ দাঁতের ক্ষয় বৃদ্ধি পাবে।
৮. ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করা।
৯. দাঁত ব্রাশ করার পরও যখন দু’দাঁতের মাঝে ময়লা থেকে যায় সেগুলো ডেন্টাল ফ্লস-এর মাধ্যমে পরিষ্কার করতে হবে।
১০. প্রতিবার দাঁত ব্রাশ করার পর মাড়ি ম্যাসাজ করতে হবে।
১১. যাদের দাঁতে শিরশির ভাব আছে তাদের উচিত অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ নিয়ে বিশেষ ধরনের ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেষ্ট ব্যবহার করা।
১২. মাঝে মাঝে হালকা লবণ গরম পানি দিয়ে কুলকুচি করা।
১৩. পূর্বে দাঁত ফেলে দিয়ে থাকলে ঐ ফাঁকা জায়গায় স্থায়ী/অস্থায়ী পদ্ধতিতে দাঁত বাঁধিয়ে নিতে হবে।
১৪. উঁচু-নিচু দাঁতের যথাযথ চিকিৎসা করাতে হবে।
১৫. ছোটবেলা থেকে দুধ দাঁতের যথাযথ যত্ন নিতে হবে। নচেৎ ভবিষ্যতে স্থায়ী দাঁতের সমস্যা দেখা দেবে।
১৬. পান-সুপারি, সিগারেট, তামাক পাতা ইত্যাদি গ্রহণের অভ্যেস থাকলে তা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- See more at: http://www.ebanglahealth.com/464#sthash.uxG8nzmF.dpuf
দাঁতের যত্নে ১৫ টিপস - যা প্রত্যেকের জানা দরকার
আজকাল প্রায় প্রত্যেকেই ছেলে-বুড়ো, যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সবাই পার্লারে যাবার ব্যাপারে খুবই আগ্রহী; যাতে নিজেকে সুন্দর থেকে সুন্দরতম করে তোলা যায়। কিন্তু একথা একবারও খেয়াল হয় না যে, বাহ্যিক সৌন্দর্যই (শুধু মুখের মেকআপ) আসল নয়। হাসলে যদি তাতে সৌন্দর্য না থাকে, মিষ্টতা না থাকে তাতে লাভ কি? সাজগোজের সৌন্দর্যকে বাড়ানোর জন্য দাঁতের সৌন্দর্য অপরিহার্য। কিছু কিছু বিজ্ঞাপনে দেখা যায় (দেশী ও বিদেশী) মডেলের দাঁতের রং হলুদ বর্ণের এবং মাড়িতে ঘা, ফোলা এবং লাল টকটকে। তখন দর্শকদের তার (মডেলের) সৌন্দর্য দেখার বদলে ঐ ময়লা দাঁত এবং ফোলা মাড়ি নিয়ে সমালোচনায় ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলতে দরকার-
এটিও পড়ুন -অনলাইনে সহজে আয় করার সহজ ও সরল উপায়

  •  প্রতি ৬ মাস অন্তর একবার, বছরে দু’বার ভাল অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা নেয়া।

  •  নিয়মিত দাঁত ঝপধষরহম ও চড়ষরংযরহম করানো।

  •  দাঁতে হঠাৎ কোন গর্ত হওয়া দেখলে প্রাথমিক পর্যায়ে তা ফিলিং-এর মাধ্যমে পূরণ করা।

  •  প্রতিদিন নিয়ম করে সকালে নাস্তার পর এবং রাতে ঘুমের আগে দাঁত ব্রাশ করা।

  •  নিয়মিত মাউথওয়াশ ব্যবহার করা।

  •  সঠিক নিয়মে দাঁত ব্রাশ করতে হবে নচেৎ দাঁতের ক্ষয় বৃদ্ধি পাবে।

  •  ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করা।

  •  দাঁত ব্রাশ করার পরও যখন দু’দাঁতের মাঝে ময়লা থেকে যায় সেগুলো ডেন্টাল ফ্লস-এর মাধ্যমে পরিষ্কার করতে হবে।

  •  প্রতিবার দাঁত ব্রাশ করার পর মাড়ি ম্যাসাজ করতে হবে।

  •  যাদের দাঁতে শিরশির ভাব আছে তাদের উচিত অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ নিয়ে বিশেষ ধরনের ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেষ্ট ব্যবহার করা।

  •  মাঝে মাঝে হালকা লবণ গরম পানি দিয়ে কুলকুচি করা।

  •  পূর্বে দাঁত ফেলে দিয়ে থাকলে ঐ ফাঁকা জায়গায় স্থায়ী/অস্থায়ী পদ্ধতিতে দাঁত বাঁধিয়ে নিতে হবে।

  •  উঁচু-নিচু দাঁতের যথাযথ চিকিৎসা করাতে হবে।

  •  ছোটবেলা থেকে দুধ দাঁতের যথাযথ যত্ন নিতে হবে। নচেৎ ভবিষ্যতে স্থায়ী দাঁতের সমস্যা দেখা দেবে।

  •  পান-সুপারি, সিগারেট, তামাক পাতা ইত্যাদি গ্রহণের অভ্যেস থাকলে তা থেকে বিরত থাকতে হবে।
তথ্যসুত্র -Bangla Helth

দাঁতের যত্নে ১৫ টিপস

আজকাল প্রায় প্রত্যেকেই ছেলে-বুড়ো, যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সবাই পার্লারে যাবার ব্যাপারে খুবই আগ্রহী; যাতে নিজেকে সুন্দর থেকে সুন্দরতম করে তোলা যায়। কিন্তু একথা একবারও খেয়াল হয় না যে, বাহ্যিক সৌন্দর্যই (শুধু মুখের মেকআপ) আসল নয়। হাসলে যদি তাতে সৌন্দর্য না থাকে, মিষ্টতা না থাকে তাতে লাভ কি? সাজগোজের সৌন্দর্যকে বাড়ানোর জন্য দাঁতের সৌন্দর্য অপরিহার্য। কিছু কিছু বিজ্ঞাপনে দেখা যায় (দেশী ও বিদেশী) মডেলের দাঁতের রং হলুদ বর্ণের এবং মাড়িতে ঘা, ফোলা এবং লাল টকটকে। তখন দর্শকদের তার (মডেলের) সৌন্দর্য দেখার বদলে ঐ ময়লা দাঁত এবং ফোলা মাড়ি নিয়ে সমালোচনায় ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলতে দরকার-
২. প্রতি ৬ মাস অন্তর একবার, বছরে দু’বার ভাল অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা নেয়া।
৩. নিয়মিত দাঁত ঝপধষরহম ও চড়ষরংযরহম করানো।
৪. দাঁতে হঠাৎ কোন গর্ত হওয়া দেখলে প্রাথমিক পর্যায়ে তা ফিলিং-এর মাধ্যমে পূরণ করা।
৫. প্রতিদিন নিয়ম করে সকালে নাস্তার পর এবং রাতে ঘুমের আগে দাঁত ব্রাশ করা।
৬. নিয়মিত মাউথওয়াশ ব্যবহার করা।
৭. সঠিক নিয়মে দাঁত ব্রাশ করতে হবে নচেৎ দাঁতের ক্ষয় বৃদ্ধি পাবে।
৮. ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করা।
৯. দাঁত ব্রাশ করার পরও যখন দু’দাঁতের মাঝে ময়লা থেকে যায় সেগুলো ডেন্টাল ফ্লস-এর মাধ্যমে পরিষ্কার করতে হবে।
১০. প্রতিবার দাঁত ব্রাশ করার পর মাড়ি ম্যাসাজ করতে হবে।
১১. যাদের দাঁতে শিরশির ভাব আছে তাদের উচিত অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ নিয়ে বিশেষ ধরনের ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেষ্ট ব্যবহার করা।
১২. মাঝে মাঝে হালকা লবণ গরম পানি দিয়ে কুলকুচি করা।
১৩. পূর্বে দাঁত ফেলে দিয়ে থাকলে ঐ ফাঁকা জায়গায় স্থায়ী/অস্থায়ী পদ্ধতিতে দাঁত বাঁধিয়ে নিতে হবে।
১৪. উঁচু-নিচু দাঁতের যথাযথ চিকিৎসা করাতে হবে।
১৫. ছোটবেলা থেকে দুধ দাঁতের যথাযথ যত্ন নিতে হবে। নচেৎ ভবিষ্যতে স্থায়ী দাঁতের সমস্যা দেখা দেবে।
১৬. পান-সুপারি, সিগারেট, তামাক পাতা ইত্যাদি গ্রহণের অভ্যেস থাকলে তা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- See more at: http://www.ebanglahealth.com/464#sthash.uxG8nzmF.dpuf

দাঁতের যত্নে ১৫ টিপস

আজকাল প্রায় প্রত্যেকেই ছেলে-বুড়ো, যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সবাই পার্লারে যাবার ব্যাপারে খুবই আগ্রহী; যাতে নিজেকে সুন্দর থেকে সুন্দরতম করে তোলা যায়। কিন্তু একথা একবারও খেয়াল হয় না যে, বাহ্যিক সৌন্দর্যই (শুধু মুখের মেকআপ) আসল নয়। হাসলে যদি তাতে সৌন্দর্য না থাকে, মিষ্টতা না থাকে তাতে লাভ কি? সাজগোজের সৌন্দর্যকে বাড়ানোর জন্য দাঁতের সৌন্দর্য অপরিহার্য। কিছু কিছু বিজ্ঞাপনে দেখা যায় (দেশী ও বিদেশী) মডেলের দাঁতের রং হলুদ বর্ণের এবং মাড়িতে ঘা, ফোলা এবং লাল টকটকে। তখন দর্শকদের তার (মডেলের) সৌন্দর্য দেখার বদলে ঐ ময়লা দাঁত এবং ফোলা মাড়ি নিয়ে সমালোচনায় ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলতে দরকার-
২. প্রতি ৬ মাস অন্তর একবার, বছরে দু’বার ভাল অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা নেয়া।
৩. নিয়মিত দাঁত ঝপধষরহম ও চড়ষরংযরহম করানো।
৪. দাঁতে হঠাৎ কোন গর্ত হওয়া দেখলে প্রাথমিক পর্যায়ে তা ফিলিং-এর মাধ্যমে পূরণ করা।
৫. প্রতিদিন নিয়ম করে সকালে নাস্তার পর এবং রাতে ঘুমের আগে দাঁত ব্রাশ করা।
৬. নিয়মিত মাউথওয়াশ ব্যবহার করা।
৭. সঠিক নিয়মে দাঁত ব্রাশ করতে হবে নচেৎ দাঁতের ক্ষয় বৃদ্ধি পাবে।
৮. ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করা।
৯. দাঁত ব্রাশ করার পরও যখন দু’দাঁতের মাঝে ময়লা থেকে যায় সেগুলো ডেন্টাল ফ্লস-এর মাধ্যমে পরিষ্কার করতে হবে।
১০. প্রতিবার দাঁত ব্রাশ করার পর মাড়ি ম্যাসাজ করতে হবে।
১১. যাদের দাঁতে শিরশির ভাব আছে তাদের উচিত অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ নিয়ে বিশেষ ধরনের ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেষ্ট ব্যবহার করা।
১২. মাঝে মাঝে হালকা লবণ গরম পানি দিয়ে কুলকুচি করা।
১৩. পূর্বে দাঁত ফেলে দিয়ে থাকলে ঐ ফাঁকা জায়গায় স্থায়ী/অস্থায়ী পদ্ধতিতে দাঁত বাঁধিয়ে নিতে হবে।
১৪. উঁচু-নিচু দাঁতের যথাযথ চিকিৎসা করাতে হবে।
১৫. ছোটবেলা থেকে দুধ দাঁতের যথাযথ যত্ন নিতে হবে। নচেৎ ভবিষ্যতে স্থায়ী দাঁতের সমস্যা দেখা দেবে।
১৬. পান-সুপারি, সিগারেট, তামাক পাতা ইত্যাদি গ্রহণের অভ্যেস থাকলে তা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- See more at: http://www.ebanglahealth.com/464#sthash.uxG8nzmF.dpuf

দাঁতের যত্নে ১৫ টিপস

আজকাল প্রায় প্রত্যেকেই ছেলে-বুড়ো, যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সবাই পার্লারে যাবার ব্যাপারে খুবই আগ্রহী; যাতে নিজেকে সুন্দর থেকে সুন্দরতম করে তোলা যায়। কিন্তু একথা একবারও খেয়াল হয় না যে, বাহ্যিক সৌন্দর্যই (শুধু মুখের মেকআপ) আসল নয়। হাসলে যদি তাতে সৌন্দর্য না থাকে, মিষ্টতা না থাকে তাতে লাভ কি? সাজগোজের সৌন্দর্যকে বাড়ানোর জন্য দাঁতের সৌন্দর্য অপরিহার্য। কিছু কিছু বিজ্ঞাপনে দেখা যায় (দেশী ও বিদেশী) মডেলের দাঁতের রং হলুদ বর্ণের এবং মাড়িতে ঘা, ফোলা এবং লাল টকটকে। তখন দর্শকদের তার (মডেলের) সৌন্দর্য দেখার বদলে ঐ ময়লা দাঁত এবং ফোলা মাড়ি নিয়ে সমালোচনায় ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলতে দরকার-
২. প্রতি ৬ মাস অন্তর একবার, বছরে দু’বার ভাল অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা নেয়া।
৩. নিয়মিত দাঁত ঝপধষরহম ও চড়ষরংযরহম করানো।
৪. দাঁতে হঠাৎ কোন গর্ত হওয়া দেখলে প্রাথমিক পর্যায়ে তা ফিলিং-এর মাধ্যমে পূরণ করা।
৫. প্রতিদিন নিয়ম করে সকালে নাস্তার পর এবং রাতে ঘুমের আগে দাঁত ব্রাশ করা।
৬. নিয়মিত মাউথওয়াশ ব্যবহার করা।
৭. সঠিক নিয়মে দাঁত ব্রাশ করতে হবে নচেৎ দাঁতের ক্ষয় বৃদ্ধি পাবে।
৮. ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করা।
৯. দাঁত ব্রাশ করার পরও যখন দু’দাঁতের মাঝে ময়লা থেকে যায় সেগুলো ডেন্টাল ফ্লস-এর মাধ্যমে পরিষ্কার করতে হবে।
১০. প্রতিবার দাঁত ব্রাশ করার পর মাড়ি ম্যাসাজ করতে হবে।
১১. যাদের দাঁতে শিরশির ভাব আছে তাদের উচিত অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ নিয়ে বিশেষ ধরনের ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেষ্ট ব্যবহার করা।
১২. মাঝে মাঝে হালকা লবণ গরম পানি দিয়ে কুলকুচি করা।
১৩. পূর্বে দাঁত ফেলে দিয়ে থাকলে ঐ ফাঁকা জায়গায় স্থায়ী/অস্থায়ী পদ্ধতিতে দাঁত বাঁধিয়ে নিতে হবে।
১৪. উঁচু-নিচু দাঁতের যথাযথ চিকিৎসা করাতে হবে।
১৫. ছোটবেলা থেকে দুধ দাঁতের যথাযথ যত্ন নিতে হবে। নচেৎ ভবিষ্যতে স্থায়ী দাঁতের সমস্যা দেখা দেবে।
১৬. পান-সুপারি, সিগারেট, তামাক পাতা ইত্যাদি গ্রহণের অভ্যেস থাকলে তা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- See more at: http://www.ebanglahealth.com/464#sthash.uxG8nzmF.dpuf

দাঁতের যত্নে ১৫ টিপস

আজকাল প্রায় প্রত্যেকেই ছেলে-বুড়ো, যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সবাই পার্লারে যাবার ব্যাপারে খুবই আগ্রহী; যাতে নিজেকে সুন্দর থেকে সুন্দরতম করে তোলা যায়। কিন্তু একথা একবারও খেয়াল হয় না যে, বাহ্যিক সৌন্দর্যই (শুধু মুখের মেকআপ) আসল নয়। হাসলে যদি তাতে সৌন্দর্য না থাকে, মিষ্টতা না থাকে তাতে লাভ কি? সাজগোজের সৌন্দর্যকে বাড়ানোর জন্য দাঁতের সৌন্দর্য অপরিহার্য। কিছু কিছু বিজ্ঞাপনে দেখা যায় (দেশী ও বিদেশী) মডেলের দাঁতের রং হলুদ বর্ণের এবং মাড়িতে ঘা, ফোলা এবং লাল টকটকে। তখন দর্শকদের তার (মডেলের) সৌন্দর্য দেখার বদলে ঐ ময়লা দাঁত এবং ফোলা মাড়ি নিয়ে সমালোচনায় ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলতে দরকার-
২. প্রতি ৬ মাস অন্তর একবার, বছরে দু’বার ভাল অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা নেয়া।
৩. নিয়মিত দাঁত ঝপধষরহম ও চড়ষরংযরহম করানো।
৪. দাঁতে হঠাৎ কোন গর্ত হওয়া দেখলে প্রাথমিক পর্যায়ে তা ফিলিং-এর মাধ্যমে পূরণ করা।
৫. প্রতিদিন নিয়ম করে সকালে নাস্তার পর এবং রাতে ঘুমের আগে দাঁত ব্রাশ করা।
৬. নিয়মিত মাউথওয়াশ ব্যবহার করা।
৭. সঠিক নিয়মে দাঁত ব্রাশ করতে হবে নচেৎ দাঁতের ক্ষয় বৃদ্ধি পাবে।
৮. ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করা।
৯. দাঁত ব্রাশ করার পরও যখন দু’দাঁতের মাঝে ময়লা থেকে যায় সেগুলো ডেন্টাল ফ্লস-এর মাধ্যমে পরিষ্কার করতে হবে।
১০. প্রতিবার দাঁত ব্রাশ করার পর মাড়ি ম্যাসাজ করতে হবে।
১১. যাদের দাঁতে শিরশির ভাব আছে তাদের উচিত অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ নিয়ে বিশেষ ধরনের ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেষ্ট ব্যবহার করা।
১২. মাঝে মাঝে হালকা লবণ গরম পানি দিয়ে কুলকুচি করা।
১৩. পূর্বে দাঁত ফেলে দিয়ে থাকলে ঐ ফাঁকা জায়গায় স্থায়ী/অস্থায়ী পদ্ধতিতে দাঁত বাঁধিয়ে নিতে হবে।
১৪. উঁচু-নিচু দাঁতের যথাযথ চিকিৎসা করাতে হবে।
১৫. ছোটবেলা থেকে দুধ দাঁতের যথাযথ যত্ন নিতে হবে। নচেৎ ভবিষ্যতে স্থায়ী দাঁতের সমস্যা দেখা দেবে।
১৬. পান-সুপারি, সিগারেট, তামাক পাতা ইত্যাদি গ্রহণের অভ্যেস থাকলে তা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- See more at: http://www.ebanglahealth.com/464#sthash.uxG8nzmF.dpuf

দাঁতের যত্নে ১৫ টিপস

আজকাল প্রায় প্রত্যেকেই ছেলে-বুড়ো, যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সবাই পার্লারে যাবার ব্যাপারে খুবই আগ্রহী; যাতে নিজেকে সুন্দর থেকে সুন্দরতম করে তোলা যায়। কিন্তু একথা একবারও খেয়াল হয় না যে, বাহ্যিক সৌন্দর্যই (শুধু মুখের মেকআপ) আসল নয়। হাসলে যদি তাতে সৌন্দর্য না থাকে, মিষ্টতা না থাকে তাতে লাভ কি? সাজগোজের সৌন্দর্যকে বাড়ানোর জন্য দাঁতের সৌন্দর্য অপরিহার্য। কিছু কিছু বিজ্ঞাপনে দেখা যায় (দেশী ও বিদেশী) মডেলের দাঁতের রং হলুদ বর্ণের এবং মাড়িতে ঘা, ফোলা এবং লাল টকটকে। তখন দর্শকদের তার (মডেলের) সৌন্দর্য দেখার বদলে ঐ ময়লা দাঁত এবং ফোলা মাড়ি নিয়ে সমালোচনায় ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলতে দরকার-
২. প্রতি ৬ মাস অন্তর একবার, বছরে দু’বার ভাল অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা নেয়া।
৩. নিয়মিত দাঁত ঝপধষরহম ও চড়ষরংযরহম করানো।
৪. দাঁতে হঠাৎ কোন গর্ত হওয়া দেখলে প্রাথমিক পর্যায়ে তা ফিলিং-এর মাধ্যমে পূরণ করা।
৫. প্রতিদিন নিয়ম করে সকালে নাস্তার পর এবং রাতে ঘুমের আগে দাঁত ব্রাশ করা।
৬. নিয়মিত মাউথওয়াশ ব্যবহার করা।
৭. সঠিক নিয়মে দাঁত ব্রাশ করতে হবে নচেৎ দাঁতের ক্ষয় বৃদ্ধি পাবে।
৮. ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করা।
৯. দাঁত ব্রাশ করার পরও যখন দু’দাঁতের মাঝে ময়লা থেকে যায় সেগুলো ডেন্টাল ফ্লস-এর মাধ্যমে পরিষ্কার করতে হবে।
১০. প্রতিবার দাঁত ব্রাশ করার পর মাড়ি ম্যাসাজ করতে হবে।
১১. যাদের দাঁতে শিরশির ভাব আছে তাদের উচিত অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ নিয়ে বিশেষ ধরনের ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেষ্ট ব্যবহার করা।
১২. মাঝে মাঝে হালকা লবণ গরম পানি দিয়ে কুলকুচি করা।
১৩. পূর্বে দাঁত ফেলে দিয়ে থাকলে ঐ ফাঁকা জায়গায় স্থায়ী/অস্থায়ী পদ্ধতিতে দাঁত বাঁধিয়ে নিতে হবে।
১৪. উঁচু-নিচু দাঁতের যথাযথ চিকিৎসা করাতে হবে।
১৫. ছোটবেলা থেকে দুধ দাঁতের যথাযথ যত্ন নিতে হবে। নচেৎ ভবিষ্যতে স্থায়ী দাঁতের সমস্যা দেখা দেবে।
১৬. পান-সুপারি, সিগারেট, তামাক পাতা ইত্যাদি গ্রহণের অভ্যেস থাকলে তা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- See more at: http://www.ebanglahealth.com/464#sthash.uxG8nzmF.dpuf

দাঁতের যত্নে ১৫ টিপস

আজকাল প্রায় প্রত্যেকেই ছেলে-বুড়ো, যুবক-যুবতী, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা সবাই পার্লারে যাবার ব্যাপারে খুবই আগ্রহী; যাতে নিজেকে সুন্দর থেকে সুন্দরতম করে তোলা যায়। কিন্তু একথা একবারও খেয়াল হয় না যে, বাহ্যিক সৌন্দর্যই (শুধু মুখের মেকআপ) আসল নয়। হাসলে যদি তাতে সৌন্দর্য না থাকে, মিষ্টতা না থাকে তাতে লাভ কি? সাজগোজের সৌন্দর্যকে বাড়ানোর জন্য দাঁতের সৌন্দর্য অপরিহার্য। কিছু কিছু বিজ্ঞাপনে দেখা যায় (দেশী ও বিদেশী) মডেলের দাঁতের রং হলুদ বর্ণের এবং মাড়িতে ঘা, ফোলা এবং লাল টকটকে। তখন দর্শকদের তার (মডেলের) সৌন্দর্য দেখার বদলে ঐ ময়লা দাঁত এবং ফোলা মাড়ি নিয়ে সমালোচনায় ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। ব্যক্তিত্বকে ফুটিয়ে তুলতে দরকার-
২. প্রতি ৬ মাস অন্তর একবার, বছরে দু’বার ভাল অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা নেয়া।
৩. নিয়মিত দাঁত ঝপধষরহম ও চড়ষরংযরহম করানো।
৪. দাঁতে হঠাৎ কোন গর্ত হওয়া দেখলে প্রাথমিক পর্যায়ে তা ফিলিং-এর মাধ্যমে পূরণ করা।
৫. প্রতিদিন নিয়ম করে সকালে নাস্তার পর এবং রাতে ঘুমের আগে দাঁত ব্রাশ করা।
৬. নিয়মিত মাউথওয়াশ ব্যবহার করা।
৭. সঠিক নিয়মে দাঁত ব্রাশ করতে হবে নচেৎ দাঁতের ক্ষয় বৃদ্ধি পাবে।
৮. ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট ব্যবহার করা।
৯. দাঁত ব্রাশ করার পরও যখন দু’দাঁতের মাঝে ময়লা থেকে যায় সেগুলো ডেন্টাল ফ্লস-এর মাধ্যমে পরিষ্কার করতে হবে।
১০. প্রতিবার দাঁত ব্রাশ করার পর মাড়ি ম্যাসাজ করতে হবে।
১১. যাদের দাঁতে শিরশির ভাব আছে তাদের উচিত অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ নিয়ে বিশেষ ধরনের ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেষ্ট ব্যবহার করা।
১২. মাঝে মাঝে হালকা লবণ গরম পানি দিয়ে কুলকুচি করা।
১৩. পূর্বে দাঁত ফেলে দিয়ে থাকলে ঐ ফাঁকা জায়গায় স্থায়ী/অস্থায়ী পদ্ধতিতে দাঁত বাঁধিয়ে নিতে হবে।
১৪. উঁচু-নিচু দাঁতের যথাযথ চিকিৎসা করাতে হবে।
১৫. ছোটবেলা থেকে দুধ দাঁতের যথাযথ যত্ন নিতে হবে। নচেৎ ভবিষ্যতে স্থায়ী দাঁতের সমস্যা দেখা দেবে।
১৬. পান-সুপারি, সিগারেট, তামাক পাতা ইত্যাদি গ্রহণের অভ্যেস থাকলে তা থেকে বিরত থাকতে হবে।
- See more at: http://www.ebanglahealth.com/464#sthash.uxG8nzmF.dpuf

প্রাচীন সমুদ্র শাস্ত্রে তিল দেখে ভাগ্য নির্ধারণের পদ্ধতি বর্ণনা করা আছে। তিল দেখে আমরা ভবিষ্যৎ সম্পর্কেও জানতে পারি।  শরীরের বিভিন্ন অংশে ত...

শরীরের কোথায় তিল থাকলে কি হয় জেনে নিন

প্রাচীন সমুদ্র শাস্ত্রে তিল দেখে ভাগ্য নির্ধারণের পদ্ধতি বর্ণনা করা আছে। তিল দেখে আমরা ভবিষ্যৎ সম্পর্কেও জানতে পারি। শরীরের বিভিন্ন অংশে তিলের উপস্থিতি, রং, আকৃতি প্রভৃতি দেখে আমরা আমাদের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে ধারণা করতে পারি। দীর্ঘ গবেষণার পর ভারতীয় উপমহাদেশীয় পণ্ডিতরা এ তত্ত্ব আবিষ্কার করেন।
শরীরের কোথায় তিল

  • পুরুষের শরীরে ডান দিকে এবং নারীদের শরীরে বাঁ দিকে তিল থাকা শুভ। আসুন দেখি আমাদের ভাগ্য সম্পর্কে তিল কী বলে।
  • কোনো ব্যক্তির শরীরে ১২টির বেশি তিল হওয়া শুভ মনে করা হয় না। ১২টার কম তিল হওয়া শুভ ফলদায়ক।
  • যাদের ভ্রুতে তিল থাকে তারা প্রায়ই ভ্রমণ করেন। ডান ভ্রুতে তিল থাকলে ব্যক্তির দাম্পত্য জীবন সুখী হয়। আবার বাঁ ভ্রুর তিল দুঃখী দাম্পত্য জীবনের সঙ্কেত দেয়।
  • মাথার মাঝখানে তিল থাকলে তা নির্মল ভালোবাসার প্রতীক। ডান দিকে তিল থাকা কোনো বিষয়ে নৈপুণ্য দর্শায়। আবার যাদের মাথার বাঁ দিকে তিল আছে তারা অর্থের অপচয় করেন। মাথার ডান দিকের তিল ধন ও বুদ্ধির চিহ্ন। বাঁ দিকের তিল নিরাশাপূর্ণ জীবনের সূচক।
  • ডান চোখের মণিতে তিল থাকলে ব্যক্তি উচ্চ বিচার ধারা পোষণ করে। বাঁ দিকের মণিতে যাদের তিল থাকে তাদের বিচার ধারা ভালো হয় না। যাদের চোখের মণিতে তিল থাকে তারা সাধারণত ভাবুক প্রকৃতির হন।
  • চোখের পাতায় তিল থাকলে ব্যক্তি সংবেদনশীল হন। তবে যাদের ডান পাতায় তিল থাকে তারা বাঁ পাতায় তিলযুক্ত লোকের তুলনায় বেশি সংবেদনশীল।
  • কানে তিল থাকা ব্যক্তি দীর্ঘায়ু হন।
  • স্ত্রী বা পুরুষের মুখমণ্ডলের আশপাশের তিল তাদের সুখী ও ভদ্র হওয়ার সঙ্কেত দেয়। মুখে তিল থাকলে ব্যক্তি ভাগ্যে ধনী হন। তার জীবনসঙ্গী খুব সুখী হয়।
  • নাকে তিল থাকলে ব্যক্তি প্রতিভাসম্পন্ন হন এবং সুখী থাকেন। যে নারীর নাকে তিল রয়েছে তারা সৌভাগ্যবতী হন।
  • যাদের ঠোঁটে তিল রয়েছে তাদের হৃদয়ে ভালোবাসায় ভরপুর। তবে তিল ঠোঁটের নীচে থাকলে সে ব্যক্তির জীবনে দারিদ্র্য বিরাজ করে।
  • গালে লাল তিল থাকা শুভ। বাঁ গালে কালো তিল থাকলে, ব্যক্তি নির্ধন হয়। কিন্তু ডান গালে কালো তিল থাকলে তা ব্যক্তিকে ধনী করে।
  • যে স্ত্রীর থুতনিতে তিল থাকে তিনি সহজে মেলামেশা করতে পারেন না। এরা একটু রুক্ষ স্বভাবের হন।
  • ডান কাঁধে তিল থাকলে সেই ব্যক্তি দৃঢ়চেতা। আবার যাদের বাঁ কাঁধে তিল থাকে তারা অল্পেই রেগে যান।
  • যার হাতে তিল থাকে তারা চালাক-চতুর হন। ডান হাতে তিল থাকলে, তারা শক্তিশালী হন। আবার ডান হাতের পিছনে তিল থাকলে তারা ধনী হয়ে থাকেন। বাঁ হাতে তিল থাকলে সেই ব্যক্তি অনেক বেশি টাকা খরচ করেন। আবার বাঁ হাতের পিছনের দিকে তিল থাকলে সেই ব্যক্তি কিপটেও হন।
  • যে ব্যক্তির ডান বাহুতে তিল থাকে তারা প্রতিষ্ঠিত ও বুদ্ধিমান। বাঁ বাহুতে তিল থাকলে ব্যক্তি ঝগড়াটে স্বভাবের হন। তাঁ বুদ্ধিতে খারাপ বিচার থাকে।
  • যাদের তর্জনীতে তিল থাকে তারা বিদ্বান, ধনী এবং গুণী হয়ে থাকেন। তবে তারা সব সময় শত্রুদের কারণে সমস্যায় থাকেন।
  • বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠে তিল থাকলে ব্যক্তি কর্মঠ, সদ্ব্যবহার এবং ন্যায়প্রিয় হন। মধ্যমায় তিল থাকলে ব্যক্তি সুখী হন। তার জীবন কাটে শান্তিতে।
  • যে ব্যক্তির কনিষ্ঠায় তিল রয়েছে তারা ধনী হলেও জীবনে অনেক দুঃখ-কষ্ট সহ্য করতে হয়।
  • যার অনামিকায় তিল থাকে, তারা জ্ঞানী, যশস্বী, ধনী ও পরাক্রমী হন।
  • গলার সামনের দিকে তিল থাকলে ব্যক্তির বাড়িতে বন্ধু-বান্ধবের আনাগোনা লেগে থাকে। গলার পিছনে তিল থাকলে সেই ব্যক্তি কর্মঠ হয়।
  • যে ব্যক্তির কোমরে তিল থাকে, তার জীবনে সমস্যার আনাগোনা লেগেই থাকে।
  • ডান দিকের বুকে তিল থাকা শুভ। এমন স্ত্রী খুব ভালো হয়। পুরুষ ভাগ্যশালী হয়। বা দিকের বুকে তিল থাকলে স্ত্রীপক্ষের তরফে অসহযোগিতার সম্ভাবনা থাকে। বুকের মাঝখানের তিল সুখী জীবনের সঙ্কেত দেয়।
  • যে জাতকের পায়ে তিল রয়েছে তারা অনেক ভ্রমণ করেন।
  • যে ব্যক্তির পেটে তিল আছে তারা খুব খাদ্যরসিক হয়। মিষ্টি তাদের অত্যন্ত প্রিয়। তবে তারা অন্যকে খাওয়াতে খুব একটা পছন্দ করে না।
  • ডান হাঁটুতে তিল থাকলে গৃহস্থজীবন সুখী হয়। বাঁ হাঁটুতে তিল থাকলে দাম্পত্য জীবন দুঃখময় হয়।
তথ্য সূত্রঃ বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
পোস্টটি ভাল লাগলে একটি কমেন্ট পোস্ট করুন এবং শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের ও জানার সুযোগ করে দিন ।

আমাদের অনেক সময় IP পরিবর্তন করার দরকার হয়ে থাকে।আর IP পরিবর্তন করার জন্য আমরা সবসময় বিভিন্ন ধরনের সফটওয়ার ব্যবহার করে থাকি, যা অনেক ঝা...

IP পরিবর্তন করুন নোটপ্যাডের ছোট্ট একটি কোড দিয়ে

আমাদের অনেক সময় IP পরিবর্তন করার দরকার হয়ে থাকে।আর IP পরিবর্তন করার জন্য আমরা সবসময় বিভিন্ন ধরনের সফটওয়ার ব্যবহার করে থাকি, যা অনেক ঝামেলার। আজ আমি কোনো রকম সফটওয়ার ছাড়াই IP পরিবর্তন করার টিপস শেয়ার করব।
এটিও পড়ুন - কম্পিউটার সম্পর্কিত ও অনলাইনে রোজগারের সহজ সরল টিপস

যা যা করতে হবে?

  • Notepad খুলুন -->>
  • নিচের codeগুলো copy করুন -->>
  • IpbyLuckyFM.bat নামে save করুন -->>
  • পরবর্তিতে IP.bat ফাইলটি অপেন করুন -->>
  • খোলার পরে New Ip নামক ফাইলটিতে সকল description দেওয়া আছে
কোডটুকু হল-
ipconfig /flushdns
ipconfig /refresh
ipconfig /renew
ipconfig /all>newip.txt
ip.batipconfig /all>filename. txt
end

সমস্যা হলে কমেন্ট করুন। ভালো ও সুস্থ থাকুন। ধন্যবাদ।

ভিসা চেক করুন ইচ্ছে মত !! ৫৪টি দেশের ভিসা তানজানিয়া কাতার কুয়েত পাকিস্তান সৌদি আরব দুবাই/ আরব আমিরাত মিশর বাংলাদেশ সাইপাস নেপাল আলবেনিয়া জ...

অলাইনে ভিসা চেকিং করুন পৃথিবীর ৫৪টি দেশের ভিসাও বেশি

ভিসা চেক করুন ইচ্ছে মত !! ৫৪টি দেশের ভিসা

ফোনের গোপন কোড ও তার রহস্য এই পোষ্ট সম্পূর্ণ বাংলায় প্রকাশিত হয় কম্পিউটার জগত সাইটে । এখানে কোড গুলির বর্ণনা ইংরেজিতে করা হয়েছে। বাংলায় কোড ...

ফোনের গোপন কোড ও তার রহস্য

ফোনের গোপন কোড ও তার রহস্য এই পোষ্ট সম্পূর্ণ বাংলায় প্রকাশিত হয় কম্পিউটার জগত সাইটে । এখানে কোড গুলির বর্ণনা ইংরেজিতে করা হয়েছে। বাংলায় কোড গুলি জানতে এখানে ক্লিক করুন। এখানে নোকিয়া ফোন ও অন্যন্য ফোনের কোড গুলি আলোচনা করা হয়েছে। আশাকরি আপনাদের উপকারে আসবে ।
ফোনের গোপন কোড ও তার রহস্য






ফোনের কোডগুলি হল- 

*#06#  
To check the IMEI.
*#0000#
To check the firmware version and date
.
*#92702689# *#war0anty#
To check the IMEI. The date when it was purchased
and the date when it was repaired.

 *4720# (*hra0#)
To activates the Half Rate.

#4720# (#hra0#)
To deactivates Half Rate.

*#3370# (*efr0#)
To activates Enhanced Full Rate.

*#746085685# (*#sim0clock#)
To check the SIM clock status.

*#7220# (*#pca0#)
To activate the GPRS and Packet Common Control
Channel(PCCCH) supports.

*#7230# (*#pcd0#)
To deactivate the GPRS and Packet common control
channel (PCCCH)supports.

*#7760# (*#ssn0#)
To check the manufacturing serial number.

*#2820# (*#bta0#)
To check the Bluetooth MAC address
(Phone must have a built in bluetooth adapter).

*#7370925538# (*#res0wallet#)
Reset the mobile wallet.

NOKIA PHONE CODES :
Nokia Codes : *3370#

This Nokia code activates Enhanced Full Rate Codec (EFR) - Your Nokia cell phone uses the best sound quality but talk time is reduced my approx. 5%

Nokia Codes : #3370#
Deactivate Enhanced Full Rate Codec (EFR)

Nokia Codes : *#4720#
Activate Half Rate Codec - Your phone uses a lower quality sound but you should gain approx 30% more Talk Time

Nokia Codes : *#4720#
With this Nokia code you can deactivate the Half Rate Codec

Nokia Codes : *#0000#
Displays your phones software version, 1st Line : Software Version, 2nd Line : Software Release Date, 3rd Line : Compression Type

Nokia Codes : *#9999#
Phones software version if *#0000# does not work

Nokia Codes : *#06#
For
checking the International Mobile Equipment Identity (IMEI Number)

Nokia Codes : #pw+1234567890+1#
Provider Lock Status. (use the "*" button to obtain the "p,w" and "+" symbols)

Nokia Codes : #pw+1234567890+2#
Network Lock Status. (use the "*" button to obtain the "p,w" and "+" symbols)

Nokia Codes : #pw+1234567890+3#
Country Lock Status. (use the "*" button to obtain the "p,w" and "+" symbols)

Nokia Codes : #pw+1234567890+4#
SIM Card Lock Status. (use the "*" button to obtain the "p,w" and "+" symbols)

Nokia Codes : *#147#
This lets you know who called you last (Only vodofone)

Nokia Codes : *#1471#
Last call (Only vodofone)

Nokia Codes : *#21#
This phone code allows you to check the number that "All Calls" are diverted to

Nokia Codes : *#2640#
Displays phone security code in use

Nokia Codes : *#30#
Lets you see the private number

Nokia Codes : *#43#
Allows you to check the "Call Waiting" status of your cell phone.

Nokia Codes : *#61#
Allows you to check the number that "On No Reply" calls are diverted to

Nokia Codes : *#62#
Allows you to check the number that "Divert If Unreachable (no service)" calls are diverted to

Nokia Codes : *#67#
Allows you to check the number that "On Busy Calls" are diverted to

Nokia Codes : *#67705646#
Phone code that removes operator logo on 3310 & 3330

Nokia Codes : *#73#
Reset phone timers and game scores

Nokia Codes : *#746025625#
Displays the SIM Clock status, if your phone supports this power saving feature "SIM Clock Stop Allowed", it means you will get the best standby time possible

Nokia Codes : *#7760#
Manufactures code

Nokia Codes : *#7780#
Restore factory settings

Nokia Codes : *#8110#
Software version for the nokia 8110

Nokia Codes : *#92702689#
Displays - 1.Serial Number, 2.Date Made, 3.Purchase Date, 4.Date of last repair (0000 for no repairs), 5.Transfer User Data. To exit this mode you need to switch your phone off then on again

Nokia Codes : *#94870345123456789#
Deactivate the PWM-Mem

Nokia Codes : **21*number#
Turn on "All Calls" diverting to the phone number entered

Nokia Codes : **61*number#
Turn on "No Reply" diverting to the phone number entered

Nokia Codes : **67*number#
Turn on "On Busy" diverting to the phone number entered

Nokia Codes :
*#0000#
- SW version

Nokia Codes : *#06#
- Check IMEI

Nokia Codes : *#war0anty#
- SIMLOCK info

Nokia Codes : *3370#
- Enhanced Full Rate ON

Nokia Codes : #3370#
- Enhanced Full Rate OFF

Nokia Codes : *4720#
- Alternative sound quality codec ON

Nokia Codes : #4720#
- Alternative sound quality codec OFF

Nokia Codes : *#7780#
- Default factory settings (Hard Reset)

Nokia Codes : *#7760#
- Production serial number

Nokia Codes : *#2820#
- Bluetooth info

Nokia Codes : *#73#
- Reset phone timers and game scores.

Nokia Codes : *#7370925538#
- Delete all the content of the wallet and the wallet code.

Nokia Codes : *#7370#
- Soft Reset/Format - erases all telephone memory.

Nokia Codes : [Green]*3
- Hard Reset/Format - if only the telephone memory is formatted, puts back the attitudes and reboots

Nokia Codes : *#delset#
- MMS/GPRS settings removal
Simlock info: * # 9 2 7 0 2 6 8 9 #

Provider lock status: # p w + 1 2 3 4 5 6 7 8 9 0 + 1

Network lock status: # p w + 1 2 3 4 5 6 7 8 9 0 + 2

Provider lock status: # p w + 1 2 3 4 5 6 7 8 9 0 + 3

SimCard lock status: # p w + 1 2 3 4 5 6 7 8 9 0 + 4

1234567890 - Master Code which is generated from IMEI

NOKIA E65 Secret Codes
*#06#
To check the IMEI.

*#0000#
To check the firmware version and date.

*#92702689# *#war0anty#
To check the IMEI. The date when it was purchased, and the date when it was repaired.

*4720# (*hra0#)
To activates the Half Rate.

#4720# (#hra0#)
To deactivates Half Rate.

*3370# (*efr0#)
To activates Enhanced Full Rate.

#3370# (#efr0#)
To deactivates Enhanced Full Rate.

*#746085685# (*#sim0clock#)
To check the SIM clock status.

*#7220# (*#pca0#)
To activate the GPRS and Packet Common Control Channel(PCCCH) supports.

*#7230# (*#pcd0#)
To deactivate the GPRS and Packet common control channel (PCCCH)supports.

*#7760# (*#ssn0#)
To check the manufacturing serial number.

*#2820# (*#bta0#)
To check the Bluetooth MAC address.

*#7370925538# (*#res0wallet#)
Reset the mobile wallet

NOKIA 3230 SECRET CODES

Nokia Codes : *3370#
This Nokia code activates Enhanced Full Rate Codec (EFR) - Your Nokia cell phone uses the best sound quality but talk time is reduced my approx. 5%

Nokia Codes : #3370#
Deactivate Enhanced Full Rate Codec (EFR)

Nokia Codes : *#4720#
Activate Half Rate Codec - Your phone uses a lower quality sound but you should gain approx 30% more Talk Time

Nokia Codes : *#4720#
With this Nokia code you can deactivate the Half Rate Codec

Nokia Codes : *#0000#
Displays your phones software version, 1st Line : Software Version, 2nd Line : Software Release Date, 3rd Line : Compression Type

Nokia Codes : *#9999#
Phones software version if *#0000# does not work

Nokia Codes : *#06#
For checking the International Mobile Equipment Identity (IMEI Number)

Nokia Codes : #pw+1234567890+1#
Provider Lock Status. (use the "*" button to obtain the "p,w" and "+" symbols)

Nokia Codes : #pw+1234567890+2#
Network Lock Status. (use the "*" button to obtain the "p,w" and "+" symbols)

Nokia Codes : #pw+1234567890+3#
Country Lock Status. (use the "*" button to obtain the "p,w" and "+" symbols)

Nokia Codes : #pw+1234567890+4#
SIM Card Lock Status. (use the "*" button to obtain the "p,w" and "+" symbols)

Nokia Codes : *#147#
This lets you know who called you last (Only vodofone)

Nokia Codes : *#1471#
Last call (Only vodofone)

Nokia Codes : *#21#
This phone code allows you to check the number that "All Calls" are diverted to

Nokia Codes : *#2640#
Displays phone security code in use

Nokia Codes : *#30#
Lets you see the private number

Nokia Codes : *#43#
Allows you to check the "Call Waiting" status of your cell phone.

Nokia Codes : *#61#
Allows you to check the number that "On No Reply" calls are diverted to

Nokia Codes : *#62#
Allows you to check the number that "Divert If Unreachable (no service)" calls are diverted to

Nokia Codes : *#67#
Allows you to check the number that "On Busy Calls" are diverted to

Nokia Codes : *#67705646#
Phone code that removes operator logo on 3310 & 3330

Nokia Codes : *#73#
Reset phone timers and game scores

Nokia Codes : *#746025625#
Displays the SIM Clock status, if your phone supports this power saving feature "SIM Clock Stop Allowed", it means you will get the best standby time possible

Nokia Codes : *#7760#
Manufactures code

Nokia Codes : *#7780#
Restore factory settings

Nokia Codes : *#8110#
Software version for the nokia 8110

Nokia Codes : *#92702689#
Displays - 1.Serial Number, 2.Date Made, 3.Purchase Date, 4.Date of last repair (0000 for no repairs), 5.Transfer User Data. To exit this mode you need to switch your phone off then on again

Nokia Codes : *#94870345123456789#
Deactivate the PWM-Mem

Nokia Codes : **21*number#
Turn on "All Calls" diverting to the phone number entered

Nokia Codes : **61*number#
Turn on "No Reply" diverting to the phone number entered

Nokia Codes : **67*number#
Turn on "On Busy" diverting to the phone number entered

NOKIA E70 Secret Codes

To check the IMEI(International Mobile Equipment identity)
*#06#

To check the firmware version and date use
*#0000#

To check the Bluetooth MAC use
*#bta0#

To check the WLAN MAC address
*#mac0wlan#

To clear the operator logo
*#opr0logo#

To activate
*#pca0#

to deactivate
*#pcd0# the GPRS PCCCH support

To check the SIM clock status
*#sim0clock#.

To check the software version
*#170602112302#.

To check the Warranty codes
*#war0anty#.

#pw+1234567890+n#
Display the SIM lock status:

n = 1: provider lock.

n = 2: network lock.

n = 3: country lock.

n = 4: SIM lock.

NOKIA 6131 Secret Codes

*#06#
to check the IMEI.

*#0000#
To check the firmware version and date.

*#92702689# *#war0anty#
To check the IMEI. The date when it was purchased, and the date when it was repaired.

*4720# (*hra0#)
To activates the Half Rate.

#4720# (#hra0#)
To deactivates Half Rate.

*3370# (*efr0#)
To activates Enhanced Full Rate.

#3370# (#efr0#)
To deactivates Enhanced Full Rate.

*#746085685# (*#sim0clock#)
To check the SIM clock status.

*#7220# (*#pca0#)
To activate the GPRS and Packet Common Control Channel(PCCCH) supports.

*#7230# (*#pcd0#)
To deactivate the GPRS and Packet common control channel (PCCCH)supports.

*#7760# (*#ssn0#)
To check the manufacturing serial number.

*#2820# (*#bta0#)
To check the Bluetooth MAC address.

*#7370925538# (*#res0wallet#)
Reset the mobile wallet.

NOKIA 6500 Secret Codes

IMEI (Serial) Code:
*#06# .
Default Security Code:
12345.

Firmware Version:
*#0000#.*#51x0# or*#9999#.

To check the Serial No:
*#92772689#

*3370#
To activate Enhanced Full Rate (EFR).

#3370#
To deactivate EFR Half Rate Mode (HFR).

*4720#
To activate HFR.

#4270#
To deactivate HFR

NOKIA 8800 Secret Codes

To check the IMEI press
*#06#.

To check the Software Version press
*#170602112302#.
Default Security Code: 12345 .

*# 7780 #
To restore original settings.

*# 2820 #
To indicate bluetooth devices.

*# 7370 #
Phones soft format.

* # 92702689#
Knowledge of about everything of the phone.

# pw+ 1234567890 +1 #
Provider LOCK status.

# pw+ 1234567890 +2 #
network LOCK status.

# pw+ 1234567890 +3 #
Country LOCK status.

# pw+ 1234567890 +4 #
Sim Card LOCK status.
NOKIA 5700 Secret Codes

*#06#
International Mobile Equipment Identity.

*#7780#
To check the factory settings restored.

*#67705646#
To get rid of the operator logo.

*#2820#
To check the address of your Bluetooth device.

*#746085685#
To check the SIM clock status.

*#30#
View private number.

*#0000#
To show software version.

*#4720#
To activate the Half Rate Codex and double capacity for voice traffic.

*#4720*
To deactivate it.

*3370#
To activate Enhanced Full Rate Codec.

#3370#
To deactivate Enhanced Full Rate Codec.

*#61#
To check the number where "On No Reply" calls are diverting.

*#7760#
To check the manufactures code

To check out the Provider Lock Status
#pw+1234567890+1#.

To check the Network Lock Status:
#pw+1234567890+2#.

To check the Country Lock Status:
#pw+1234567890+3#.



To check the SIM Card Lock Status:
#pw+1234567890+4#.

#73#
Try to reset phone timers and game scores.

*#43#
To check the call waiting status of your phone

NOKIA 6288 Secret Codes

To check IMEI
*#06#

To check the Software Version
*#170602112302#

If Imagine the cell battery is very low, and an important call is expected what to do there is a a reserve battery in the absence of the charger then to activate the key and recharge the cell again is to press "*3370#".

#3370#
To deactivate Enhanced Full Rate Codec( EFR).

*#4720#
To activate Half Rate Codec.

*#0000#
It displays the software version of the phone.

*#9999#
To check the phones software version if *#0000# does not work.

#pw+1234567890+1#
To check the Provider Lock Status. ( "*" sigh to obtain the "p,w" and "+" symbols).

#pw+1234567890+2#
To check the Network Lock Status. ( "*" sigh to obtain the "p,w" and "+" symbols).

#pw+1234567890+3#
To check the Country Lock Status. ( "*" sigh to obtain the "p,w" and "+" symbols).

#pw+1234567890+4#
To check the SIM Card Lock Status.( "*" sigh to obtain the "p,w" and "+" symbols).

*#147#
vodafone this lets you know who called you last time *#1471#.

*#21#
Allows you to check the number that "All Calls" are diverted.

*#2640#
It displays the security code.

#30#
It lets you see the private number.

*#67705646#
It removes operator logo on 3310 & 3330.

*#73#
It reset the phone timers.

*#746025625#
It displays the SIM Clock status.

*#7760#
Manufactures code.

*#7780#
Restore factory settings.

*#92702689#
(to remember *#WAR0ANTY#).

NOKIA N80 SECRET CODES

*#06#
To check the IMEI.

*#0000#
To check the firmware version and date.

*#92702689# *#war0anty#.
To check the IMEI. The date when it was purchased, and the date when it was repaired.

*4720# (*hra0#)
To activates th e Half Rate.

#4720# (#hra0#).
To deactivates Half Rate.

*3370# (*efr0#).
To activates Enhanced Full Rate.

#3370# (#efr0#).
To deactivates Enhanced Full Rate.

*#746085685# . (*#sim0clock#)
To check the SIM clock status.

*#7220# (*#pca0#)
To activate the GPRS and Packet Common Control Channel PCCCH) supports.

*#7230#. (*#pcd0#)
To deactivate the GPRS and Packet common control channel (PCCCH)supports.

*#7760# (*#ssn0#)
To check the manufacturing serial number.

*#2820# (*#bta0#)
To check the Bluetooth MAC address.

*#7370925538#. (*#res0wallet#)
Reset the mobile wallet.

NOKIA E60 SECRET CODES

*#06#
to check the IMEI.

*#0000#
To check the firmware version and date.

*#92702689# *#war0anty# To check the IMEI. The date when it was purchased, and the date when it was repaired.

 *4720# (*hra0#)
To activates the Half Rate.

#4720# (#hra0#)
To deactivates Half Rate.

*3370# (*efr0#)
To activates Enhanced Full Rate.

#3370# (#efr0#)
To deactivates Enhanced Full Rate.

*#746085685# (*#sim0clock#)
To check the SIM clock status.

*#7220# (*#pca0#)
To activate the GPRS and Packet Common Control Channel(PCCCH) supports.

*#7230# (*#pcd0#)
To deactivate the GPRS and Packet common control channel (PCCCH)supports.

*#7760# (*#ssn0#)
To check the manufacturing serial number.

*#2820# (*#bta0#)
To check the Bluetooth MAC address.

*#7370925538# (*#res0wallet#)
Reset the mobile wallet.

NOKIA E61 Secret Codes

Hard Reset
Old: *#7370# or "Original Settings" dialogue
New: hold Green (send) and 3 and * whilst turning on
Lock code: 12345

Holding down # will toggle between the current profile and silent mode

Blue Function Key + Ctrl activates Bluetooth.

Blue Function Key + Chr activates IR.

Ctrl + C copies

Ctrl + X cuts

Ctrl + V pastes

Ctrl + Joystick Down functions as Page Down (goes to the next page down)

Ctrl + Joystick Up functions as Page Up (goes to the next page up)

Shift + Joystick Left or Right highlights one letter at a time.

Shift + Ctrl + Joystick Left or Right highlights one word at a time.

Ctrl + Joystick Left or Right moves the cursor from word to word.

*#0000#
Displays the phone's firmware

*#06#
Displays IMEI

*#2820#
Displays your Bluetooth address

*#62209526#
Displays WLAN adapter's MAC address

*#92702689#
Displays the phone's life timer

Phone Codes:


E61 RM-89 Standard Edition

0523307 Euro-A Silver
English
Nederlands

0529654 Euro-B1 Silver
English
Svenska
Suomi

0529660 Euro-B2 Silver
English
Dansk
Norsk

0529661 Euro-C Silver
English
Deutsch
Turkçe
Eesti

0529663 Euro-D Silver
English
Français
Nederlands

0529664 Euro-E1 Silver
English
Espanol

0530146 Euro-E2 Silver
English
Portugues

0530080 Euro-F Silver
English
Turkçe
Deutsch

0530081 Euro-G1 Silver
English
Deutsch
Cestina

0532623 Euro-G2 Silver
English
Deutsch
Slovencina

0530082 Euro-H Silver
English
Greek

0530083 Euro-I Silver
English
Magyar
Deutsch

0530084 Euro-J Silver
English
Polski
Deutsch

0530091 Euro-L Silver
English
Hrvatski
Deutsch
Slovenscina
Srpski

0530093 Euro-M Silver
English
Italian

Nokia N201 Secret Codes

Nokia N201 Cellular Telephone
(170-1499) Programming

1. Turn on phone.

2. Enter *3001#12345.

3. Enter [STO]00. Display says STORE NOT DONE. If it says
"NOT ALLOWED", re-enter.

4. Press and hold [CLR] until display clears.

5. Enter NAM parameters in 1 long string -- 911#*911#0*1234 --
lock code is 1234, language code is 0.

6. Enter [STO]01[STO].

7. Press and hold [CLR] until display clears.

8. Enter the 10 digit phone number.

9. If desired, press [ALPHA] key and enter a name of up to 16
characters. The zero key can be used to enter a blank space.
After the name is entered, press [ALPHA] 10. For Primary NAM
enter [STO] 02 [STO]. For Optional NAM enter [STO] 04 [STO].

10. Press and hold [CLR] until display clears.

11. Enter the system parameters in a single string --
00038*1*1*334*05*10.

12. For Primary Nam, press [STO] 03 [STO]. For Optional Nam press
[STO] 05 [STO].

13. Press and hold [CLR] until the display clears.

14. Press [RCL] followed by one of the memory locations from above
(01 through 05).

15. Verify the information is correct.

16. Power off. Power back on. If NAM ERROR or NO SVC appears (and
service is activated) the programming must be repeated.
NOKIA 9300 / 9500 Secret Codes

To check IMEI :
*#06#.

To check the Software Version :
*#170602112302#.
If Imagine the cell battery is very low, and an important call is expected what to do there is a a reserve battery in the absence of the charger then to activate the key and recharge the cell again is to press "*3370#".

#3370#
To deactivate Enhanced Full Rate Codec( EFR).

*#4720#
To activate Half Rate Codec.

*#0000#
It displays the software version of the phone.

*#9999#
To check the phones software version if *#0000# does not work.

#pw+1234567890+1#
To check the Provider Lock Status. ( "*" sigh to obtain the "p,w" and "+" symbols).

#pw+1234567890+2#
To check the Network Lock Status. ( "*" sigh to obtain the "p,w" and "+" symbols).

#pw+1234567890+3#
To check the Country Lock Status. ( "*" sigh to obtain the "p,w" and "+" symbols).

#pw+1234567890+4#
To check the SIM Card Lock Status.( "*" sigh to obtain the "p,w" and "+" symbols).

*#147#
vodafone this lets you know who called you last time *#1471#.

*#21#
Allows you to check the number that "All Calls" are diverted.

*#2640#
It displays the security code.

#30#
It lets you see the private number.

*#67705646#
It removes operator logo on 3310 & 3330.

*#73#
It reset the phone timers.

*#746025625#
It displays the SIM Clock status.

*#7760#
Manufactures code.

*#7780#
Restore factory settings.

*#92702689#
(to remember *#WAR0ANTY#)

NOKIA 9210 Secret Codes

Firmware Version:

*#0000#

*#51x0# or

*#9999#

View Serial No:
*#92772689#

 Obtain IMEI (Serial) Code:
*#06#

 Enhanced Full Rate (EFR):
*3370# to activate EFR.
#3370# to deactivate EFR

Half Rate Mode (HFR):
*4720# to activate HFR.
#4270# to deactivate HFR.

NOKIA 8910 Secret Codes

Firmware Version:
*#0000#

*#51x0# or

*#9999#

View Serial No:
*#92772689#

Obtain IMEI (Serial) Code:
*#06#

Enhanced Full Rate (EFR):
*3370# to activate EFR.
#3370# to deactivate EFR

Half Rate Mode (HFR):
*4720# to activate HFR.
#4270# to deactivate HFR.

NOKIA 8890 Secret Codes

*#06# shows the IMEI number (the IMEI number is 15 digits long and is unique to each mobile phone - it is used to identify the phone in case of theft, etc.)

Half Rate Mode (HFR):
*4720# to activate HFR.
#4270# to deactivate HFR.

Default Security Code:
12345

Calling Button + * + 3
Hard Format for WD2 and BB5

*#06#
IMEI

*#0000#
view Software Version

*#746025625#

[*#sim0clock#]

*#92702689#

[*#war0anty#] secret menu:

1. Displays Serial Number

2. Displays the Month and Year of Manufacture (0997)

3. Displays (if there) the date where the phone was purchased

4. Displays the date of last repairment - if found (0000)

5. Makes you capebel of transferring user data

6. Shows how many hours the phone has been on

*3370#
Enhanced Full Rate Codec (EFR) activation

#3370#
Enhanced Full Rate Codec (EFR) deactivation

*4370#
Half Rate Codec activation

#4370#
Half Rate Codec deactivation

xx# - xx
position in Phone Book

NOKIA 9000

*#06#
IMEI

*#682371158412125#
Soft version

*#3283#
Prod. date

NOKIA 7650

*#7979#
Phone reset

*#7470#
hard reset

*#7370#
এটিও পড়ুন -ব্লগ থেকে টাকা ইনকাম হচ্ছেনা - তার কারন জানেন কি ?
আপনার কি ফ্রি  ব্লগ সাইট প্রয়োজন? এখানে ক্লিক করে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। ধ্যন্যবাদ।
সাইটের স্পীড টেস্ট করে নিন - আপনার সাইটের স্পীড কত জানেন কি ????? - See more at: http://dinajpur-net.blogspot.in/#sthash.wVEiapK5.dpuf
সাইটের স্পীড টেস্ট করে নিন - আপনার সাইটের স্পীড কত জানেন কি ????? - See more at: http://dinajpur-net.blogspot.in/#sthash.wVEiapK5.dpuf
সাইটের স্পীড টেস্ট করে নিন - আপনার সাইটের স্পীড কত জানেন কি ????? - See more at: http://dinajpur-net.blogspot.in/#sthash.wVEiapK5.dpuf

Advertisement