জ্যোৎস্না আলোকিত রাতে সুসজ্জিত বাগানে একাকী বিষণ্ণ মনে বসে আছেন রাজকুমারী ঊষা। গতকাল রাতে তিনি স্বপ্নে দেখেছেন, সাদা পক্ষীরাজ ঘোড়ায় করে এ...

বাণগড় সম্পর্কিত ইতি পুরান

 জ্যোৎস্না আলোকিত রাতে সুসজ্জিত বাগানে একাকী বিষণ্ণ মনে বসে আছেন রাজকুমারী ঊষা। গতকাল রাতে তিনি স্বপ্নে দেখেছেন, সাদা পক্ষীরাজ ঘোড়ায় করে এক অপরূপ রাজপুত্র তার সঙ্গে দেখা করতে এসেছেন। তাকে প্রথম দেখেই প্রেমে পড়েছেন বাণ রাজার কন্যা। প্রেমে ব্যাকুল ঊষা পুনর্ভবার তীরে রাজ উদ্যানে বসে স্বপ্নে দেখা সেই সুদর্শন রাজপুত্রের কথাই ভাবছিলেন। এমন সময়ে তার ভাবনায় ব্যাঘাত ঘটল। সখী চিত্রাঙ্গদা এসেছেন। চিত্রাঙ্গদা জানালেন রাজদরবারে এক সুপুরুষ রাজপুত্র এসেছেন মহারাজের সঙ্গে দেখা করতে। চিত্রাঙ্গদার বার্তা শুনে ঊষার দক্ষিণ বাহু কাঁপল। হঠাৎ বাম বাহু কাঁপায় শঙ্কিত, উদ্বিগ্ন ও আশান্বিত ঊষা রাজদরবারে গেলেন। দূর থেকে যা দেখলেন, তাতে স্তম্ভিত তিনি—“এ তো সেই, যাকে আমি স্বপ্নে দেখেছি!” বাকরুদ্ধ হলেন রাজকন্যা। এর পরে সখী চিত্রাঙ্গদাকে নিজের মনের কথা জানালেন ঊষা।


অনিরুদ্ধ, দ্বারকার রাজা শ্রীকৃষ্ণের নাতি। এসেছিলেন বাণরাজার সঙ্গে দেখা করতে, কৃষ্ণের দৌতকার্য করতে। অনিরুদ্ধের মাধ্যমে শ্রীকৃষ্ণ বাণরাজাকে বার্তা পাঠিয়েছিলেন কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে বাণরাজা যেন পাণ্ডবদের পক্ষ নিয়ে সাহায্য করেন। কিন্তু শিবের উপাসক বাণরাজা ছিলেন কৌরবদের পক্ষে। অনিরুদ্ধের প্রস্তাব পত্রপাঠ প্রত্যাখ্যান করে তাকে বিদায় করেন বাণরাজা। ফিরে যাবেন অনিরুদ্ধ। এমন সময় তার কক্ষে চিত্রাঙ্গদার প্রবেশ। “রাজকুমারী ঊষা আপনার সঙ্গে দেখা করতে উদগ্রীব। অনুগ্রহ করে আজ সন্ধায় তার প্রিয় বাগানে এক বার দেখা করে যাবেন।” চিত্রাঙ্গদার এমন আর্জিকে উপেক্ষা করতে পারেননি অনিরুদ্ধ। সে দিন যদি এই অনুরোধ উপেক্ষা করতেন অনিরুদ্ধ তাহলে ইতিহাস ও পুরাণের অনেক কাহিনীকে আজ নতুন রূপেপাওয়া যেত। যাই হোক, দ্বারকায় ফেরার আগে লাস্যময়ী চিত্রাঙ্গদার কাতর অনুরোধে সন্ধেয় পুনর্ভবার তীরে সুসজ্জিত বাগানে ঊষার সঙ্গে দেখা করতে যান অনিরুদ্ধ। গোলাপ, টিউলিপ, টগর ও নাম না জানা নানান রকমের ফুলে সুসজ্জিত, সুরোভিত বাগানের একপাশে কে ও, বসে আছেন? ঊষা মুখ ফেরাতেই হতবাগ অনিরুদ্ধ! আমার স্বপ্নে দেখা রাজকন্যা এখানে! অনিরুদ্ধ ও ঊষা দু’জনেই বাকরুদ্ধ। দু’জনেই নিজের নিজের স্বপ্নে দু’জনকে এত দিন দেখেছেন। আজ যখন বাস্তবিক সামনে দেখছেন কথা ফুরিয়ে গিয়েছে দুই প্রেমিকের। তার পর ওই রাতেই ঊষাকে সঙ্গে নিয়ে দ্বারকার উদ্দেশে পালিয়ে যান অনিরুদ্ধ। অনিরুদ্ধ ঊষাকে নিয়ে যখন মাঝ রাস্তায়, তখন খবর পান বাণরাজা। মাঝপথেই তাদের আটক করে নিজের রাজ্যে নিয়ে এসে অনিরুদ্ধকে কারাগারে বন্দি করেন বাণ। সংবাদ যায় দ্বারকায়। শ্রীকৃষ্ণ সৈন্য নিয়ে বাণ রাজ্য আক্রমণ করেন। নাতিকে উদ্ধার

করতে পুনর্ভবার তীরে কৃষ্ণের সঙ্গে বাণ রাজার তুমুল যুদ্ধ হয়। সেই যুদ্ধে পরাজিত হয় বাণ। কারাগার থেকে মুক্ত হন অনিরুদ্ধ। বশ্যতা স্বীকার করে ঊষার সঙ্গে অনিরুদ্ধের বিয়ে দেন বাণ রাজা। এবং তারপর শৈব বাণ শ্রীকৃষ্ণের সঙ্গে সন্ধি করে কুরুক্ষেত্র যুদ্ধে পাণ্ডবদের পক্ষ অবলম্বন করার অঙ্গীকার করেন। পৌরাণিক এই ঘটনা দিনাজপুরের গঙ্গারামপুর, তপন, কুশমণ্ডি ও হরিরামপুর ব্লকের নামকরণ ও নানা পৌরাণিক নিদর্শন বহন করে চলেছে।


কথিত আছে, যে রাস্তা দিয়ে অনিরুদ্ধ ঊষাকে হরণ করে নিয়ে গিয়েছিলেন সেই রাস্তার নাম ঊষাহরণ, যা বর্তমানে কুশমণ্ডি ব্লকের প্রধান একটি রাস্তা। কুশমণ্ডি চৌমাথা থেকে মহিষবাথান হয়ে হরিরামপুর যাবার রাস্তাটিই ঊষাহরণের রাস্তা। আজও সেই রাস্তা নিজের নামকরণের মাধ্যমে ঊষাহরণের সাক্ষ্য বহন করে চলেছে। কথিত আছে, পুনর্ভবার তীরে শ্রীকৃষ্ণের সঙ্গে বাণরাজার যুদ্ধে অসংখ্য সৈন্যের মৃত্যু হয়। এত মৃত সৈন্যের দাহ কার্য কী ভাবে হবে? অবশেষে কৃষ্ণ প্রস্তাব দেন, মৃত সৈন্যদের আঙুল কেটে সেই আঙুলের দাহ করে শেষকৃত্য সম্পন্ন করা হোক। কৃষ্ণের প্রস্তাবমতো লক্ষাধিক সৈন্যের আঙুল একজায়গায় স্তূপীকৃত করে পুড়িয়ে দাহ করা হয়। সেই জায়গা পরে করদহ নামে পরিচিতি লাভ করে। বর্তমানে তপন ব্লকের করদহ, সেই মিথ বয়ে চলেছে।


তপন ব্লকের তপন দিঘি, হরিরামপুরের বৈরহাট্টার শমীবৃক্ষ, আলতাদিঘি, হাতিডুবা এইসব অঞ্চল এখনও মহাভারতের যুগের নানান কাহিনী নিয়ে বিরাজমান। পৌরাণিক এই বরেন্দ্রভূমির দিনাজপুরের সঙ্গে বাণ গড়ের ইতিহাস মিশে উত্তরবঙ্গের এই জেলাকে পুরাণ ও ইতিহাসের এক মেলবন্ধনে আবৃত করেছে।


দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুরেই পুরাণ ও ইতিহাসের এই আশ্চর্য মেলবন্ধন এখনও পর্যন্ত আবৃদ্ধিত হয়েছে। পুরাণে যে স্থানে বাণরাজার রাজদরবার ছিল সেখানেই বাণগড়ের অস্তিত্ব 

প্রমাণ করেছে ইতিহাসবিদেরা। ভারতের পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ বিভাগ খননকার্য করে প্রমাণ করেছে, গঙ্গারামপুরেই ছিল এক উন্নত নগর সভ্যতা। যা বাণগড়, পরবর্তীতে কোটিবর্ষ বা দেবকোট নামে পরিচিত হয়। এই জনপদটি ছিল সুসজ্জিত। ইট নির্মিত রাস্তা, নর্দমা, কূপ এই সব ধ্বংসাবেশ আজও তা প্রমাণ করে। গঙ্গারামপুর শহরের মধ্যে বাণগড়েই সেই ধ্বংসাবেশ দেখা যায়। সেখানে খনন কার্য করে যে নিদর্শন পাওয়া গিয়েছে তাতেই প্রমাণ মেলে যে এখানে এক উন্নত নগর সভ্যতা ছিল। ইতিহাসবিদেরা বলেন, পালযুগে এই দেবকোট ছিল উন্নত নগর সভ্যতা। এই দেবকোট মহাবিহারে শ্রীজ্ঞান অতীশ দীপঙ্কর লেখাপড়া করেছিলেন। সেই জ্ঞান তিনি পরে তিব্বতে ছড়িয়ে দেন। বাংলার মাদ্রাসা শিক্ষার প্রসার এই দেবকোট অধুনা গুঙ্গারামপুর থেকেই প্রথম প্রচলন হয়। তবে এই দেবকোট ১২১০ সালের আগে পর্যন্ত ছিল। বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মের বিচরণ ক্ষেত্র। তার পরেই এই এলাকায় আসেন ইখতিয়া উদ্দিন মহম্মদ বিন বখতিয়া খিলজি। তিনি এখানে প্রথম মুসলিম ধর্মের প্রসার ঘটান। তৈরি করেন প্রথম

মাদ্রাসা শিক্ষাকেন্দ্র। গঙ্গারামপুরের অদূরেই রয়েছে ধলদিঘি ও কালদিঘি। কথিত আছে, বাণরাজার স্ত্রী সুড়ঙ্গপথে এসে ধলদিঘির শীতল জলে স্নান করতেন। পৌরাণিক সেই ঘটনার সঙ্গে পরবর্তীতে ইতিহাসের মেলবন্ধন ঘটে। সেই ধলদিঘি এখনও রয়েছে। সেই দিঘির পাড়েই পালযুগের অনুপম স্থাপত্য নিদর্শন মৌলানা আতা শাহের দরগা রয়েছে। অনেকে বলেন, এই আতা শাহের দরগা একাদশ দ্বাদশ শতকে ছিল বৌদ্ধবিহার বা দেবালয়। এই ধলদিঘির পাড়ে আতা শাহের দরগায় পীরের মেলার প্রাচীনত্ব বৈচিত্রে ভরপুর। উরস উৎসবের মাধ্যমে এই মেলার সূচনা করেছিলেন সৈয়দ করম আলি টাটশাহি পীর সাহেব। বাংলার ১২৬০ সালে সিপাহি বিদ্রোহের আগের বছর এই মেলার শুরু হয়। ভারতের রাজধানী তখন ছিল কলকাতা। গভর্নর জেনারেল ছিলেন লর্ড ক্যানিং। প্রতিবছর মাঘ মাসের ২৫ তারিখে এই উরস উৎসব হয়। উৎসবে খাসির মাংসের পোলাও দিয়ে পীরের সিন্নি দেওয়া হয়। ওই দিনই সামনের হরি মন্দিরে বৈষ্ণব ভক্তরা এসে। | খোল করতাল বাজিয়ে পীর সাহেবকে শ্রদ্ধা জানান। ধলদিঘির ধারে এই উপলক্ষে বিশাল মেলা বসে। বাংলার ইতিহাসে এই মেলা হিন্দু মুসলিমের এক অপূর্ব মেলবন্ধনের সাক্ষ্য বহন করে চলেছে যুগ যুগ ধরে।


ইতিহাস ও পুরাণ কথায় সমৃদ্ধ বাণগড় আজ অবহেলায় উপেক্ষিত। চারিদিক উন্মুক্ত "বাণগড়ে এখন গুটি কয়েক ইটের স্তূপ ছাড়া কিছু নেই। ভারতের পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ বিভাগ প্রথম ২০০৭ সালে এখানে খননকার্য চালায়। ২৬ দিন খনন কার্য করার পরে তামার তৈরি নানা যন্ত্রপাতি উদ্ধার হয়। তারপর খননকার্য বন্ধ হয়ে যায়। ফের ২০০৯ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত খননকার্য চালায় পুরাতত্ত্ব সর্বেক্ষণ বিভাগ। এই খননকার্য থেকে যে সব ঐতিহাসিক নিদর্শন পাওয়া গিয়েছে তাতে স্পষ্ট এই বাণগড়ে তাম্রপ্রস্তর যুগ থেকে মৌর্য, গুপ্ত, পাল যুগ হয়ে মোগল আমল পর্যন্ত উন্নত জনপদ ছিল। এমন ঐতিহাসিক ও পৌরাণিক সংমিশ্রিত স্থান অবহেলায় পড়ে রয়েছে। চারিদিক উন্মুক্ত বাণগড়ে বর্তমানে রয়েছে কিছু ঐতিহাসিক দুর্গের ভগ্নাবশেষ। তার চারপাশে চাষের জমি। বাণগড় যেমন অরক্ষিত, তেমনই তার অনতিদূরে থাকা ধলদিঘি, কালদিঘির অবস্থাওঁ অথৈবচ। ঊষাহরণের রাস্তায় নেই পিচের প্রলেপ। ভাঙা রাস্তায় পুরাণের সেই গন্ধ আজ উধাও। বৈরহাট্টার শমীবৃক্ষ, যার কোটরে (কথিত আছে) পাণ্ডবরা বনবাসকালে অস্ত্র লুকিয়ে রেখে বিরাট রাজার দরবারে ছদ্মবেশে ছিলেন, সেই শমীবৃক্ষ আজ শীর্ণকায়। রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে ডালপালা হারিয়ে মৃতপ্রায় শমীবৃক্ষের কাছেই বিরাট রাজার হাতিডুবার দিঘির জলও শুষ্কপ্রায়। দিনাজপুরের এমন ইতিহাসবিজড়িত বাণগড় এখন জেলাবাসীর বিস্মৃতির অন্তরালে। পুরাণ কথা মুখে মুখে ফিরলেও এখন তা ফিকে। আর ইতিহাস সংরক্ষণের অভাবে বিলুপ্তির পথে।

লিখেছেন বিহার বিশ্বাস। সোর্স - আনন্দবাজার পত্রিকা।





মায়ের আগমনী বার্তা'য় -( Agomoni Barta) সকল পাঠক ও পাঠিকাদের জানাই দুর্গাপূজার আন্তরিক প্রীতি ও শুভেছা। ইতি মধ্যেই শুরু হয়ে গেছে হিন্দু...

উত্তর বঙ্গের দুর্গা পূজা ২০১৬ লাইভ দেখুন- লাইভ দুর্গা পূজা

মায়ের আগমনী বার্তা'য় -( Agomoni Barta) সকল পাঠক ও পাঠিকাদের জানাই দুর্গাপূজার আন্তরিক প্রীতি ও শুভেছা। ইতি মধ্যেই শুরু হয়ে গেছে হিন্দু বাঙ্গালীদের সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গা -পূজা। আপনারা যারা ঘড়ে বসে দুর্গা পূজা দেখতে চান , তাদের জন্যই আজকের এই পোস্ট। আপনাদের সুবিধার জন্যই kmdinfo.in এ এখন সরাসরি অর্থাৎ লাইভ দুর্গা পূজা ফোটো ও ভিডিও দেখতে পাবেন। এছারও দেখতে পাবেন বিভিন্ন দুর্গা – পূজা প্যান্ডেল, দুর্গা প্রতিমা ও দুর্গা পুজার থিম ইত্যাদি ইত্যাদি। এছারাও পূজা সম্পর্কিত যাবতীয় তথ্য ও লাইভ ফোট- ভিডিও পাবেন – PujaDateTime ( পূজা ডেট টাইম ডট ইন) এ। তবে দেরি কেন এখুনি ভিজিট করুন, আর লাইভ দেখুন।
উত্তর বঙ্গের দুর্গা পূজা ২০১৬ লাইভ দেখুন- লাইভ দুর্গা পূজা

কম্পিউটার সম্পর্কিত যাবতীয় সমস্যা সমাধানের জন্য ভিজিট করুন - কম্পিউটার জগৎ

সাইট এর মূল অংশ নিযে কাজ করা শুরুতে সালাম জানাই। জানি সবাই ভালো আছেন। তাই আর জানতে চাইলাম না। বরাবরের মতো আবারো এসে গেলাম আপনাদের সামনে  W...

নিজেই বানান একটা ফুল মোবাইল ফোরাম সাইট WAPKA দিয়ে- পর্ব-৩

সাইট এর মূল অংশ নিযে কাজ করা
শুরুতে সালাম জানাই। জানি সবাই ভালো আছেন। তাই আর জানতে চাইলাম না। বরাবরের মতো আবারো এসে গেলাম আপনাদের সামনে  Wapka নিয়ে। গত পর্বে হেডার এবং ফুটার পর্যন্ত হয়ে ছিল। আজ থেকে আমরা সাইটে মূলে চলে যাবো। চলুন শুরু করা যাকঃ
প্রথমেই হোম পেজে ২ টা পেজ বানাবো
Edit Site > New Page
এভাবে ২ টা পেজ বানান। নাম দিবেন
» Global Settings
» Forums
এবার প্রথম পেজে যান। মানে (গ্লোবাল সেটিং)
কিছু কথাঃ আমি সৌন্দর্যপ্রিয় মানুষ তাই সাজিয়ে গুছিয়ে নিলাম। এখানে আমরা যাবতিয় কাজ করবো)
এখানে আবারো,
Edit Site > New Page থেকে
» Inbox
» C-Panel
» Terms
» Downloads
নামে ৪ টা পেজ বানাম (ভুল করবেন না আমার মত করে করুন)
আমরা আগে ফোরামের কাজ করি চলুন এই পেজ গুলোতে পরে হাত দিবো।
আবার হোম পেজ মানে প্রথম পেজে যান এবার "Forums" নামে যে পেজ বানানো আছে সেটায় ধুকুন।
Edit Site > Forum
থামুন আগেই সাবমিন দিয়েন না
"Forum Type" টি "Structured on Theme" করে দিন। এবার সাবমিট দিন [স্কিন সট দেখুন]


নিজেই বানান একটা ফুল মোবাইল ফোরাম সাইট WAPKA দিয়ে-  পর্ব-৩



হ্যা, ঠিক এই ভাবে সবাই নিচের নাম গুলা দিয়ে ফোরাম বানান
» Mobile Tips & Tricks
» Hacking Tips World
» PC Tips
» Internet Tips
» Facebook Tips
» Android Zone
» Games & Soft
» Wapmaster Forum
» Free net
» Islamic Zone
» Technology Forum
» Help Desk
মনে রাখবেন "সবগুলো ফোরাম কিন্তু থিমের স্টাকচারে হবে"।
সবগুলো ফোরাম বানানো হলে প্রথম থেকে একটা একটা করে ওপেন করুন এবং দেখুন প্রতিটি ফোরামের এক্কেবারে নিচে ফোরামের আইডি লেখা আছে
 

নিজেই বানান একটা ফুল মোবাইল ফোরাম সাইট WAPKA দিয়ে-  পর্ব-৩



এটা কথাও লিখে রাখুন (এটি দিয়েই আমরা কাজ করবো)
সব গুলা ফোরামের আইডি নোট করা হলে আবার হোম পেজে চলে যান। এবার
Edit Site > User > Items visibility >
এখানে ২ টা পেজ দেখতে পাবেন। ২ টা পেজের উপোর × চাপ দিন ( ×= এ্যাডমিন মোড)
মানে এই গুরুত্বপুর্ণ পেজ ২ টা কে আমরা উধাও করে দিলাম এগুলো এ্যাডমিন ছাড়া কেউ দেখতে পারবে না।
ঠিক একই ভাবে "Forums " পেজের সব গুলো ফোরাম উধাও করে দিন।

তাহলে আজকের মত বিদায়, সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন,
বুঝতে সমস্যা হলে সাথে সাথে কমেন্টস করবেন । ধন্যবাদ কষ্ট করে টিউনটি পড়ার জন্য ।
একটু সময় হলে আমার সাইটটি ঘুরে আসতে পারেন এখানে.
source- http://www.techtunes.com.bd/web-design/tune-id/266505

ধূমপান স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক , তা সত্যেও আমরা অনেকেই ধূমপান করেই থাকি। যদি আপনি ধূমপায়ী হন তাহলে নিচের খাবার গুলি খেতে ভুলবেন না। পা...

আপনি কি ধূমপায়ী ? তাহলে খান এই খাবারগুলি !

ধূমপান স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক , তা সত্যেও আমরা অনেকেই ধূমপান করেই থাকি। যদি আপনি ধূমপায়ী হন তাহলে নিচের খাবার গুলি খেতে ভুলবেন না।
পালং শাক

পালং শাকে প্রচুর পরিমান ফলিক অ্য়াসিড এবং নানা ধরনের ভিটামিন আছে। যা শরীর থেকে জমে থাকা নিকোটিন বের করতে সাহায্য করে।


ব্রকোলি

ব্রকোলি হচ্ছে এমন একটি খাবার যা ফুসফুসের সুস্বাস্থ্য়ের ক্ষেত্রে অত্যন্ত উপকারি। আর এই খাবারটি নিকোটিনকে দুর করতে সাহায্য করে।
আপনি কি ধূমপায়ী ? তাহলে খান এই খাবারগুলি !

কমলালেবু

কমলালেবু ভিটামিন সি-তে পরিপূর্ণ। এতে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও থাকে। যা শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে সাহায্য করে। কমলালেবু খেলে শরীরে নিকোটিন জমতে পারে না।

গাজর

গাজর ভিটামিন এ-তে পরিপূর্ণ। এতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন কে এবং ভিটামিন সি-ও রয়েছে। যা আপনার শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ দুর করতে সাহায্য করে। এমনকী নিকোটিনও শরীরে জমতে দেয় না।

বেরি

স্ট্রবেরি, রাস্পবেরি, ব্লুবেরি প্রভৃতি বেরি জাতীয় ফল ভিটামিন সি-এ পরিপূর্ণ। এই ফলগুলি রক্তে পরত ফেলা নিকোটিনকে শরীর থেকে বের করে দিতে সাহায্য করে।

বেদানা

বেদানা হচ্ছে এমন ফল যা ধূমপায়ীদের পক্ষে অত্যন্ত উপকারি। যারা নিজের শরীরকে ডিটক্সিফাই করতে চান তাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বেদানা।

কিউই

কিউই আরও একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ফল। যা ফুসফুস এবং রক্তে জমে থাকা নিকোটিনকে দূর করতে সাহায্য করে।
সোর্স - bangla.eenaduindia.com

ভারতে উইকএন্ড কাটানোর মনোরম জায়গার সন্ধান কোলাড:  মুম্বই থেকে মাত্র ১২১ কিলোমিটার দূরে প্রাকৃতিক জলময় এক সুন্দর দুনিয়া। নদীর জলে এলোমেলো...

অবসর সময়ে ছুটি কাটাতে ভারতের যে মনোরম জায়গা গুলিতে যেতে পারেন।

ভারতে উইকএন্ড কাটানোর মনোরম জায়গার সন্ধান

কোলাড: 
মুম্বই থেকে মাত্র ১২১ কিলোমিটার দূরে প্রাকৃতিক জলময় এক সুন্দর দুনিয়া। নদীর জলে এলোমেলো খেলায় মাতাতে পারেন নিজেকেও।


টারকারলি: 
শান্ত পরিবেশে নিরিবিলিতে সময় কাটতে যেতে পারেন সেখানে। দেববাগ বিচ, ভোগ্যেভ বিচ এবং তোনডাভ্যালি বিচের অসাধারণ পরিবেশ আপনার সময়কে আনন্দমুখর করে তুলবেই।

দুধসাগর ফলস: 
মুম্বই থেকে ৫৯৪ কিলোমিটার দূরে এই জলপ্রপাত। স্বচ্ছ জলের ধারা ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য শুধু আপনাকে আনন্দ দেবে তাই নয়, পলিউশনে ভরা জীবন থেকেও নিস্তার দেবে।

ভান্দারদারা:
 চারদিকে সবুজ গাছ, পাহাড় ও জলপ্রপাতের ধারা এখানকার পরিবেশকে অপূর্ব সুন্দর করে তুলেছে। আপনি যদি এমন শান্তির খোঁজে থাকেন, তবে বেরিয়ে পড়ুন।
ভারতের যে মনোরম জায়গা গুলিতে
তাজমহল


ঋষিকেশ:
দিল্লি থেকে মাত্র ২৩৯ কিলোমিটার দূরে হিমালয়ের পাদদেশে এক সুন্দর শহর। ট্রেকিং, নৌকো সওয়ারি, ক্লিফ হ্যাঙ্গিংয়ের সঙ্গে খুশির মেজাজে সময় কাটাতে চাইলে পাড়ি দিতে পারেন ঋষিকেশের উদ্দেশে।

ধানাউলটি: 
সমুদ্রতল থেকে ৮,৩০০ ফুট উপরে বরফে ঢাকা পাইনের জঙ্গলে কাটাতে পারেন একান্ত মুহূর্ত। তার সঙ্গে আনন্দ নিতে পারেন ট্রেকিং, রক ক্লাইম্বিং, পর্বতের আঁকাবাঁকা পথ ধরে মোটর বাইকিং ও স্নো ক্যাম্পিং। দিল্লি থেকে মাত্র ৩০২ কিলোমিটার দূরত্বে রয়েছে ধানাউলটি।

ধর্মশালা:
 দিল্লি থেকে ৪৮১ কিলোমিটার দুরে হিমালয়ের পাদদেশে সুন্দর জায়গাগুলোর মধ্যে অন্যতম সুন্দর জায়গা। ব্যস্ততা, মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পেতে যেতেই পারেন সেখানে। দেখবেন, কেমন আপনার মন কেমন ফুরফরে হয়ে উঠেছে।

কুফ্রি: 
দিল্লি থেকে ৩৬৭ কিলোমিটার দুরে হিমালয়ের পাদদেশে বরফে ঢাকা এই শহর। যার সৌন্দর্য দেখলে মনে হবে ছবির মতো।

মানালি: 
পর্যটন কেন্দ্রের মধ্যে অন্যতম আকর্ষণীয় মানালি। দিল্লি থেকে ৫৪৬ কিলোমিটার দূরে বরফে ঢাকা পাহাড়ের কোলে কাটাতে পারেন কয়েকটা দিন।

মাচিনবেলে:
 বেঙ্গালুরু  থেকে মাত্র ৫০ কিলোমিটার দূরে, সেখানেই মিলবে খুশির মুহূর্ত। কায়াকিং, ট্রেকিংয়ের মতো অ্যাডভেঞ্চারাস খেলাধুলোর মজাও নিতে পারেন।

শিবানাসামুদ্রা জলপ্রপাত
 অপরূপ প্রাকৃতিক পরিবেশ, বেঙ্গালুরু থেকে ১৩৫ কিলোমিটার দুরে।

ইয়েলাগিরি পর্বত: 
চরম গরমের দিন আসতে চলেছে, আর আপনি যদি হাত থেকে বাঁচতে দূরে কোথাও যাওয়ার পরিকল্পনা করেন, তবে এটি আদর্শ জায়গা। বেঙ্গালুরু থেকে ১৫৮ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র।

ওয়ানাদ:
 পশ্চিম ঘাট পর্বতের পাদদেশে অন্যতম সুন্দর জায়গা। পাহাড় ও পাহাড়ের কোলে বয়ে যাওয়া ঝরনা আপনাকে দেবে খুশির মেজাজ। বেঙ্গালুরু থেকে এর দূরত্ব ২৬৫ কিলোমিটার।

সান্দাকফু: 
কলকাতা থেকে ৬৩৭ কিলেমিটার দূরে এক অসাধারণ সুন্দর জায়গা। দু-চার দিনের ছুটি কাটাতে ব্যাগ প্যাক করতেই পারেন এর উদ্দেশে।

মন্দারমণি: 
সমুন্দ্র যদি আপনার প্রিয় হয়, তবে যেতে পারেন এখানকার সমুন্দ্র সৈকতে। প্রিয়জনের সঙ্গে একান্ত মুহূর্ত কাটাতে পারেন। কলকাতা থেকে এর দূরত্ব মাত্র ১৬৫ কিলোমিটার।

দার্জিলিং: 
সবুজে মোড়া পাহাড়, পাহাড়ের গা বেয়ে বয়ে যাওয়া আঁকাবাঁকা রাস্তা। দার্জিলিং চায়ের স্বাদ পেতে বেরিয়ে পড়ুন। কলকাতা থেকে ৬১৩ কিলোমিটার দূরে রয়েছে চোখধাঁধানো জায়গাটি।

পুরুলিয়া:
প্রচুর কাজের চাপের ফাঁকে উইকেন্ড কাটাতে যেতে পারেন পুরুলিয়ায়। কলকাতা থেকে ২৪৭ কিলোমিটার দূরে শহর ছাঁড়িয়ে অন্য মেজাজে বেশ কাটবে দিন।

মিরিক: 
আপনি ঘুরতে ভালোবাসেন অথচ মিরিকে যদি না গিয়ে থাকেন, তবে অনেককিছু মিস করছেন।  কলকাতা থেকে ৫৯৬ কিলোমিটার দূরে মিরিকের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আপনার ভ্রমণের প্ল্যানকে সার্থক করবে। সোর্স - bangla.eenaduindia.com

Holi Day List of West Bengal (WB) 2016, 2016 Holi Day Calendar, Calender of holiday List for India of west bengal , 2016 West Bengal H...

2016 West Bengal Holiday List - WB, ২০১৬ ছুটির তালিকা



Holi Day List of West Bengal (WB) 2016, 2016 Holi Day Calendar, Calender of holiday List for India of west bengal , 2016 West Bengal Holiday List - WB, ২০১৬ ছুটির তালিকা, 2016 সালের ছুটির তালিকা,  পশ্চিমবঙ্গের ছুটির তালিকা।



2016 West Bengal Holiday List - WB, ২০১৬ ছুটির তালিকা

Holi Day List of West Bengal (WB) 2016

12 Jan
Tue
Birthday of Swami Vivekananda
23 Jan
Sat
Netaji's Birthday
26 Jan
Tue
Republic Day
(National Day)
12 Feb
Fri
Basant Panchami / Sri Panchami
23 Mar
Wed
Doljatra / Holika Dahan
25 Mar
Fri
Good Friday
14 Apr
Thu
Dr Ambedkar Jayanti
1 May
Sun
May Day
8 May
Sun
Guru Rabindranath's Birthday
6 Jul
Wed
Ramazan / Idu'l Fitr
(End of Ramadan) *
15 Aug
Mon
Independence Day
12 Sep
Mon
Bakri Id / Idu'l Zuha
(Feast of Sacrifice)
30 Sep
Fri
Mahalaya Amavasye
2 Oct
Sun
Mahatma Gandhi's
Birthday
8 Oct
Sat
Durga Puja / Dussehra
(Maha Saptami)
9 Oct
Sun
Durga Puja / Dussehra
(Maha Asthami)
10 Oct
Mon
Durga Puja / Dussehra
(Maha Navami)
11 Oct
Tue
Durga Puja / Dussehra
(Vijaya Dashami)
12 Oct
Wed
Muharram
15 Oct
Sat
Lakshmi Puja
29 Oct
Sat
Kali Puja
14 Nov
Mon
Guru Nanak Jayanti
25 Dec
Sun
Christmas Day
 
jksdljksj

গুগল এ্যাডসেন্স নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। তবে গুগল এ্যাডসেন্স বাংলা ভাষা সমর্থন করে না বিধায় বাংলা ওয়েবসাইটে গুগল এ্যাডসেন্স এর বিজ্ঞা...

গুগল এ্যাডসেন্স অ্যাড বাংলা ওয়েব সাইটে যেভাবে বিজ্ঞাপন দেখাবেন

গুগল এ্যাডসেন্স নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। তবে গুগল এ্যাডসেন্স বাংলা ভাষা সমর্থন করে না বিধায় বাংলা ওয়েবসাইটে গুগল এ্যাডসেন্স এর বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হয় না। এছাড়াও বাংলা ভাষার ওয়েবসাইট দিয়ে গুগল এ্যাডসেন্স এ আবেদন করলে তা বাতিল হয়ে যায়। তবে চাইলে একটু চালাকি করে বাংলা সাইটে গুগল এ্যাডসেন্স এর বিজ্ঞাপন দেখানো যায়।
গুগল এ্যাডসেন্স এর আরেকটি উল্লেখযোগ্য দিক হলো একটি সচল এ্যাডসেন্স একাউন্ট দিয়ে ৫০০টি ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন প্রদর্শণ করানো যায়।
এজন্য এ্যাডসেন্স এর Code Type : Synchronous মুডে নিন।


গুগল এ্যাডসেন্স অ্যাড বাংলা ওয়েব সাইটে

এবার কোড কপি করে আপনার সাইটে পেষ্ট করুন।
এখন
google_ad_width = 300;
google_ad_height = 250;
 
এর নিচে
google_language = 'en';.
 
যুক্ত করুন।

ফলে কোড হবে অনেকটা নিচের মত।
 
<script type="text/javascript">
google_ad_client = "ca-pub-xxxxxxxxxxxxxx";
google_ad_slot = "xxxxxxxxxx";
google_ad_width = 300;
google_ad_height = 250;
google_language = 'en';

</script>
<!-- 300x250 Text & Display -->
<script src="//pagead2.googlesyndication.com/pagead/show_ads.js" type="text/javascript">

// ]]></script>
 
ব্যাস, এবার দেখুন আপনার বাংলা সাইটেও গুগল এ্যাডসেন্স এর বিজ্ঞাপন দেখা যাচ্ছে। 
source - http://www.shamokaldarpon.com/4185/show-google-adsense-ads-in-bengali-website

কম্পিউটারে দ্রুত ভালো কাজের জন্য জেনে রাখা দরকার কিছু গুরুত্ব পূর্ণ কি বোর্ড শর্টকাট। এখানে আপনাকে দেওয়া হল কিবোর্ডের ১০০টি শর্টকাট টিপস...

কম্পিউটার সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ ১০০টি শর্টকাট এর ব্যবহার

কম্পিউটারে দ্রুত ভালো কাজের জন্য জেনে রাখা দরকার কিছু গুরুত্ব পূর্ণ কি বোর্ড শর্টকাট। এখানে আপনাকে দেওয়া হল কিবোর্ডের ১০০টি শর্টকাট টিপস৷

কম্পিউটার সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ ১০০টি শর্টকাট এর ব্যবহার
Keyboard Shorcuts (Microsoft Windows)
1.  CTRL+C (Copy)
2. CTRL+X (Cut)
3. CTRL+V (Paste)
4. CTRL+Z (Undo)
5. DELETE (Delete)
6. SHIFT+DELETE (Delete the selected item permanently without placing the item in the Recycle Bin)
7. CTRL while dragging an item (Copy the selected item)
8. CTRL+SHIFT while dragging an item (Create a shortcut to the selected item)
9. F2 key (Rename the selected item)
10. CTRL+RIGHT ARROW (Move the insertion point to the beginning of the next word)
11. CTRL+LEFT ARROW (Move the insertion point to the beginning of the previous word)
12. CTRL+DOWN ARROW (Move the insertion point to the beginning of the next paragraph)
13. CTRL+UP ARROW (Move the insertion point to the beginning of the previous paragraph)
14. CTRL+SHIFT with any of the arrow keys (Highlight a block of text)
SHIFT with any of the arrow keys (Select more than one item in a window or on the desktop, or select text in a document)
15. CTRL+A (Select all)
16. F3 key (Search for a file or a folder)
17. ALT+ENTER (View the properties for the selected item)
18. ALT+F4 (Close the active item, or quit the active program)
19. ALT+ENTER (Display the properties of the selected object)
20. ALT+SPACEBAR (Open the shortcut menu for the active window)
21. CTRL+F4 (Close the active document in programs that enable you to have multiple documents opensimultaneou sly)
22. ALT+TAB (Switch between the open items)
23. ALT+ESC (Cycle through items in the order that they had been opened)
24. F6 key (Cycle through the screen elements in a window or on the desktop)
25. F4 key (Display the Address bar list in My Computer or Windows Explorer)
26. SHIFT+F10 (Display the shortcut menu for the selected item)
27. ALT+SPACEBAR (Display the System menu for the active window)
28. CTRL+ESC (Display the Start menu)
29. ALT+Underlined letter in a menu name (Display the corresponding menu) Underlined letter in a command name on an open menu (Perform the corresponding command)
30. F10 key (Activate the menu bar in the active program)
31. RIGHT ARROW (Open the next menu to the right, or open a submenu)
32. LEFT ARROW (Open the next menu to the left, or close a submenu)
33. F5 key (Update the active window)
34. BACKSPACE (View the folder onelevel up in My Computer or Windows Explorer)
35. ESC (Cancel the current task)
36. SHIFT when you insert a CD-ROMinto the CD-ROM drive (Prevent the CD-ROM from automatically playing)
Dialog Box – Keyboard Shortcuts
1. CTRL+TAB (Move forward through the tabs)
2. CTRL+SHIFT+TAB (Move backward through the tabs)
3. TAB (Move forward through the options)
4. SHIFT+TAB (Move backward through the options)
5. ALT+Underlined letter (Perform the corresponding command or select the corresponding option)
6. ENTER (Perform the command for the active option or button)
7. SPACEBAR (Select or clear the check box if the active option is a check box)
8. Arrow keys (Select a button if the active option is a group of option buttons)
9. F1 key (Display Help)
10. F4 key (Display the items in the active list)
11. BACKSPACE (Open a folder one level up if a folder is selected in the Save As or Open dialog box)
Microsoft Natural Keyboard Shortcuts
1. Windows Logo (Display or hide the Start menu)
2. Windows Logo+BREAK (Display the System Properties dialog box)
3. Windows Logo+D (Display the desktop)
4. Windows Logo+M (Minimize all of the windows)
5. Windows Logo+SHIFT+M (Restorethe minimized windows)
6. Windows Logo+E (Open My Computer)
7. Windows Logo+F (Search for a file or a folder)
8. CTRL+Windows Logo+F (Search for computers)
9. Windows Logo+F1 (Display Windows Help)
10. Windows Logo+ L (Lock the keyboard)
11. Windows Logo+R (Open the Run dialog box)
12. Windows Logo+U (Open Utility Manager)
13. Accessibility Keyboard Shortcuts
14. Right SHIFT for eight seconds (Switch FilterKeys either on or off)
15. Left ALT+left SHIFT+PRINT SCREEN (Switch High Contrast either on or off)
16. Left ALT+left SHIFT+NUM LOCK (Switch the MouseKeys either on or off)
17. SHIFT five times (Switch the StickyKeys either on or off)
18. NUM LOCK for five seconds (Switch the ToggleKeys either on or off)
19. Windows Logo +U (Open Utility Manager)
20. Windows Explorer Keyboard Shortcuts
21. END (Display the bottom of the active window)
22. HOME (Display the top of the active window)
23. NUM LOCK+Asterisk sign (*) (Display all of the subfolders that are under the selected folder)
24. NUM LOCK+Plus sign (+) (Display the contents of the selected folder)
MMC COnsole Windows Shortcut keys
1. SHIFT+F10 (Display the Action shortcut menu for the selected item)
2. F1 key (Open the Help topic, if any, for the selected item)
3. F5 key (Update the content of all console windows)
4. CTRL+F10 (Maximize the active console window)
5. CTRL+F5 (Restore the active console window)
6. ALT+ENTER (Display the Properties dialog box, if any, for theselected item)
7. F2 key (Rename the selected item)
8. CTRL+F4 (Close the active console window. When a console has only one console window, this shortcut closes the console)
Remote Desktop Connection Navigation
1. CTRL+ALT+END (Open the Microsoft Windows NT Security dialog box)
2. ALT+PAGE UP (Switch between programs from left to right)
3. ALT+PAGE DOWN (Switch between programs from right to left)
4. ALT+INSERT (Cycle through the programs in most recently used order)
5. ALT+HOME (Display the Start menu)
6. CTRL+ALT+BREAK (Switch the client computer between a window and a full screen)
7. ALT+DELETE (Display the Windows menu)
8. CTRL+ALT+Minus sign (-) (Place a snapshot of the active window in the client on the Terminal server clipboard and provide the same functionality as pressing PRINT SCREEN on a local computer.)
9. CTRL+ALT+Plus sign (+) (Place asnapshot of the entire client window area on the Terminal server clipboardand provide the same functionality aspressing ALT+PRINT SCREEN on a local computer.)
Microsoft Internet Explorer Keyboard Shortcuts
1. CTRL+B (Open the Organize Favorites dialog box)
2. CTRL+E (Open the Search bar)
3. CTRL+F (Start the Find utility)
4. CTRL+H (Open the History bar)
5. CTRL+I (Open the Favorites bar)
6. CTRL+L (Open the Open dialog box)
7. CTRL+N (Start another instance of the browser with the same Web address)
8. CTRL+O (Open the Open dialog box,the same as CTRL+L)
9. CTRL+P (Open the Print dialog box)
10. CTRL+R (Update the current Web )

এরকম হাজার কম্পিউটার টিপস সম্পর্কিত তথ্য পাবেন এখানে। 

Advertisement